অ্যাম্বুল্যান্স-গাড়ি সংঘর্ষে মৃত ৩ |
অ্যাম্বুল্যান্সের সঙ্গে গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে তিন জনের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতেরা হলেন শেখ ইব্রাহিম (৩৭), বিশ্বনাথ সাহা (৫৫) ও সুকুমার মণ্ডল (৫২)। ইব্রাহিমের বাড়ি বীরভূমের লাভপুরের গঙ্গারামপুরে। বিশ্বনাথবাবুর বাড়ি বোলপুরের কবিরাজপুরে ও সুকুমারবাবুর বাড়ি ভাতারের মাহিনগরে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অ্যাম্বুল্যান্সের চালক ইব্রাহিম অসুস্থ বিশ্বনাথবাবুকে বর্ধমানে চিকিৎসা করিয়ে বোলপুর ফিরছিলেন। অন্য দিকে, তালিতের কাছে সিউড়ি রোড ধরে ভাতারের মাহিনগর থেকে একটি গাড়িতে করে কয়েক জন বর্ধমানে যাচ্ছিলেন। একটি বর্ধমানমুখী বাস প্রথমে অ্যাম্বুল্যান্সে ধাক্কা মারে। তারই জেরে গাড়িটির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় অ্যাম্বুল্যান্সটির। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ইব্রাহিম ও সুকুমারবাবুর। বিশ্বনাথবাবুকে বর্ধমান মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়া হলে রবিবার সকালে মৃত্যু হয় তাঁর। আহতদের মধ্যে কয়েক জনকে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
|
বিদ্যুৎ পৌঁছল কালনা ১ ব্লকের নান্দাই পঞ্চায়েতের ঘুঘুডাঙা গ্রামে। গুরজোয়ানি নদীর পাড়ে অবস্থিত পিছিয়ে পড়া এই গ্রামের বাসিন্দাদের ভরসা ছিল, কেরোসিন তেল ও মোমবাতির আলো। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বিদ্যুৎ না পৌঁছনোই এলাকায় শিক্ষার হার কম থাকার কারণ। সম্প্রতি রাজীব গাঁধী গ্রামীণ বিদ্যুদয়ন প্রকল্পে বিপিএল তালিকাভুক্ত মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হয় পঞ্চায়েত। রবিবার আনুষ্ঠানিক ভাবে ট্রান্সফর্মার থেকে বাড়ি বাড়ি বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়। পঞ্চায়েত প্রধান ইদের আলি মোল্লা অনুষ্ঠানে বলেন, “গ্রামের অন্য বাসিন্দারা চাইলে পরে তাঁদের ঘরেও বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হবে।” |