টুকরো খবর
পুলিশ পরিচয়ে ফোন, ধৃত যুবক
মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এক অফিসারের নাম করে ফোন যাচ্ছিল উত্তরপাড়া থানার পুলিশ অফিসারের কাছে। একটি মামলায় অভিযুক্তকে ধরতে পুলিশ যাতে দ্রুত পদক্ষেপ করে, দেওয়া হচ্ছিল সেই ‘নির্দেশ’। হুগলির পুলিশ সুপার তন্ময় রায়চৌধুরীর নাম করেও ফোন করা হয়। যিনি ফোন করছিলেন, তাঁর ‘হম্বিতম্বি’তে প্রাথমিক ভাবে নড়েচড়ে বসে পুলিশও। কিন্তু বার বার ফোনে একই বক্তব্য শুনে সন্দেহ দানা বাঁধে। তদন্তে জানা যায়, পুরোটাই ‘ভুয়ো’। ভুয়ো টেলিফোন করার অভিযোগে সোমবার ধরা হয় হিন্দমোটরের বাসিন্দা ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায় নামে এক যুবককে। পুলিশের দাবি, রবিবার মদ্যপ অবস্থায় প্রতিবেশীদের সঙ্গে গোলমালে জড়ান ভিক্টর। সোমবার তাঁর মা উত্তরপাড়া থানায় সে ব্যাপারে অভিযোগ করেন।

জয়পুরের গ্রামে গোলমালে গ্রেফতার ৯ জন
গ্রাম্য বিবাদকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সকালে হাওড়ার জয়পুরের ঝামটিয়া গ্রামে সিপিএম এবং তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা মারপিটে জড়িয়ে পড়েন। বিবাদের সূত্রপাত হয়েছিল সোমবার সকালে। পুলিশের মধ্যস্থতায় ওই দিনই তা মিটে যায়। কিন্তু মঙ্গলবার সকাল থেকে ফের মারপিট বাধে। পুলিশ এলেও সংখ্যায় কম থাকায় তারা সংঘর্ষ থামাতে পারেনি। পরে বিশাল বাহিনী এবং র্যাফ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তৃণমূল নেতা মোকলেসুর রহমান বলেন, “পুলিশ গ্রামে ঢুকে আমাদের দলের সমর্থকদের মারধর করেছে। নিরীহদের গ্রেফতার করেছে।” অভিযোগ অস্বীকার করেছে পুলিশ।

জখম ব্যবসায়ী
দুষ্কৃতীদের আক্রমণে জখম হলেন এক ব্যবসায়ী। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে খানাকুলের ঘোষপুর হাটতলায়। শেখ আলাউদ্দিন নামে ওই ব্যবসায়ীকে গুরুতর জখম অবস্থায় আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ। দুয়াদত্ত গ্রামের বাসিন্দা আলাউদ্দিনের অভিযোগ, ঘোষপুর হাটতলার ব্যবসায়ীদের উপরে দীর্ঘ দিন ধরে জুলুম চলছে। প্রতিবাদ করায় লাঠি-রড নিয়ে হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। বোমাও ফাটায়। পুলিশ জানায়, এই ঘটনায় এখনও কোনও লিখিত অভিযোগ হয়নি।

অগ্নিদগ্ধ বধূর মৃত্যু
অগ্নিদগ্ধ এক বধূর মৃত্যু হল সোমবার রাতে। পুলিশ জানায়, রবিবার ভোরে অগ্নিদগ্ধ হন অলকা বেরা (২৫) নামে মানসিক ভারসাম্যহীন ওই বধূ। তাঁকে ভর্তি করা হয় আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে। দেহ ময়না-তদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, এটি আত্মহত্যার ঘটনা।

লরি-ট্যাঙ্কার সংঘর্ষ, মৃত ১
—নিজস্ব চিত্র।
মঙ্গলবার ভোরে এই ট্যাঙ্কারটিকে ধাক্কা মারে একটি লরি। মৃত্যু হয়েছে ট্যাঙ্কার-চালক সঞ্জয় রায়ের (৩০)। তাঁর বাড়ি ইকবালপুরে। ঘটনাটি উলুবেড়িয়ার জামবেড়িয়ার কাছে মুম্বই রোডের। ট্যাঙ্কারটি হাওড়ার দিকে আসছিল। বিপরীত দিক থেকে একটি লরি ডিভাইডার পার করে এসে ধাক্কা মারে তাকে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.