অলঙ্করণ: ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য |
টেন-ভুজা |
রংগন চক্রবর্তী |
অটাম সিজন আসে
হোয়াইট ক্লাউড ভাসে
দুর্গা মাম-এর পূজা
তিনি যে টেন-ভুজা
ডিমনটি বাফেলো
ভীষণ নটি ফেলো
মায়ের হাতে ডেথ
ব্রিদিং লাস্ট ব্রেথ
ফোর সাইডে লাইট
সিটি টোটাল ব্রাইট
শেষে ইমারশন
গডেস হলেন গন
লিখছি পুজোর শেষে
ইংলিশেতে এসে। |
|
যা, অঙ্ক ভেসে যা |
অর্ঘ্য নারায়ণ বসু |
বাজছে শুধু বৃষ্টি নূপুর
টাপুরটুপুর সুরে,
ইচ্ছেপুরে মন যে পালায়
অলস দুপুর জুড়ে।
জল থই থই জল থই থই
জলেই নামা বারণ,
বুঝি না ছাই, কেন যে এই
শাসন, বিনা কারণ।
এই সুযোগে মুড়িয়ে দিলাম
ভয় শঙ্কা যা,
অঙ্ক খাতার পাতার নৌকা
নেই কোনও বৈঠা;
যা, অঙ্ক ভেসে যা... |
|
আসবে সই
|
ছড়িয়ে খুশি |
চৈতন্য দাশ |
জয়নাল আবেদিন |
মেঘ মুছে যায় বৃষ্টি হয়ে
সূর্য তুমি কই?
আকাশ গেছে নীলসায়রে
নীল আনতে ওই।
সূর্য আছে মুখ লুকিয়ে
নীল পাহাড়ের চুড়োয়,
সাতরঙা ওই মেলার থেকে
নীল রংটি কুড়োয়।
সাত রং মেখে সূর্য ফিরে
উঁকিঝুঁকি মারে ওই,
রোদ্দুর ধরে মুঠোয় রেখেছি
আসবে বলে সই।
রোদ-বৃষ্টির খুনসুটিদের
সাদা পাতা ভরে এঁকেছি,
পরিযায়ীর ভিজে ফেরা এই
চোখ দু’টি ভরে রেখেছি। |
বই তোকে আজ দিলাম ছুটি
বোস না গিয়ে তাকের কোণে,
ময়না তোকেও দিলাম ছেড়ে
ইচ্ছে ঘুরিস বনে বনে।
রোদ তোকে আজ ডাকছি কাছে
রেগেমেগে মেঘকে তাড়া,
পথের কাদা শুকিয়ে যা সব
দু’দিন পরে নাচবে পাড়া।
সালাম কালাম যাসনে ভুলে
ঘুরতে যাব ষষ্ঠীতলা,
জেঠু তোমায় সাজতে হবেই
শুনব নাকো ছলাকলা।
শিউলি তুমি ঝরবে শুধুই
টুপটুপটুপ আঁধার রাতে
আলো করে ছড়িয়ে খুশি
দেবী এসে বসবে তাতে। |
|