কালীপুজোর রাতে এক দলছুট দাঁতাল হামলা চালাল ডুয়ার্সের বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গল লাগোয়া নূরপুর গ্রামে। গ্রামে ঢুকেই এক গ্রামবাসীর বাড়িঘর ভেঙে টিভি, আলমারি, বাসনপুত্র দুমড়ে মুচড়ে দেয় দাঁতালটি। আরও তিন জনের রান্নাঘর ভেঙে চাল, আটা এবং লবন খেয়ে নেয় বুনোটি। মশাল জ্বালিয়ে গ্রামবাসীরা পটকা ফাটাতে শুরু করলে ভোররাতে দাঁতালটি জঙ্গলে ফিরে যায়। শুধু বাড়িঘর ভেঙে শান্ত হয়নি দাঁতালটি গ্রামবাসীদের প্রায় চার বিঘা আমন ধান খাওয়ার পাশাপাশি নষ্ট করেছে গোটা খেতটি। গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, দুর্গাপুজোর ক’দিন বুনো হাতির লাগাতার হানায় গোটা গ্রামের বাসিন্দারা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। পুজোর মরশুমে মাঝেমধ্যে হানার ঘটনা ঘটেছে। বুনো দাঁতালের হামলায় এখনও পর্যন্ত দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের মূল জীবিকা কৃষিকাজ হওয়ায় হাতির হানায় পথে বসতে বসতে হচ্ছে গ্রামবাসীদের। দ্রুত নজরদারি বাড়িয়ে হাতির হামলা না ঠেকালে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করা ছাড়া কোনও পথ থাকবে না বলে বাসিন্দারা হুমকি দিয়েছেন। রেঞ্জ অফিসার দীপক চৌধুরী বলেন, “ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হবে।”
|
হাতির পালের হানায় মারা গেলেন এক ব্যক্তি। জখম হলেন দু’জন। ঘটনাটি ঘটেছে বাক্সা জেলায়। পুলিশ ও বনবিভাগ জানিয়েছে, গত কাল রাতে ২ নম্বর বেতাগাঁও গ্রামে ৬-৭টি হাতির একটি দল হাজির হয়। তাদের চলার পথে একটি বাড়ি গুঁড়িয়ে দেয় তারা। ঘুমের মধ্যেই হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে মারা যান সুশীল বড়ো। তাঁর বাড়ির অন্য দুই সদস্য ঘটনায় জখম হয়েছেন। তাঁরা গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ।
|
দীপাবলির রাতে শব্দবাজি ফাটানো ও বিক্রি করার অভিযোগে ৬ জনকে বোলপুর শহর থেকে আটক করেছে পুলিশ। শহরের বিভিন্ন এলাকায় শব্দবাজির দাপট দেখে বোলপুরের আইসি কমল বৈরাগ্যের নেতৃত্বে সাদা পোশাকের পুলিশ হানা গিয়ে ৬ জনকে ধরে। বৃহস্পতিবার তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেওয়া হয়। |