• রাত পোহালেই সোনার গয়নায় সেজে উঠবেন বালুরঘাটের বুড়া কালী। শহরে যিনি ‘বুড়া মা’ নামে পরিচিত। কুঠিকাছারি এলাকায় একদা টিনের চালাঘরে পূজিত ‘বুড়ামার’ বৈভব দেখার মত। অমাবস্যায় হাজার ভক্তের উপস্থিতিতে স্বর্ণালঙ্কারে ভূষিত বুড়া মাকে সামলাতে পুলিশ-প্রশাসনকে বেগ পেতে হয়।
• ‘অ-এ অজগর আসছে তেড়ে, আ-এ আমটি খাব পেড়ে’। আলোয় তৈরি অজগর থেকে ঈগল পাখির ছবি। বর্ণ পরিচয়কে এ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে আলোকসজ্জায়। মালদহের চাঁচলের সুকান্ত মোড়ে বাঘা যতীন ক্লাবের উদ্যোক্তারা এবার কালীপুজোয় বর্ণপরিচয়কে আলোয় সাজিয়ে তুলে চমক দিতে তৈরি।”
• পুজো দেখতে বেরিয়ে জিততে পারেন রুপোর মুদ্রা! সৌজন্যে মহামায়াপাট ব্যায়াম বিদ্যালয় পুজো কমিটি। দর্শনার্থীদের দীপাবলির হাতে উপহার তুলে দিতেই এই পরিকল্পনা। স্রেফ একটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতেই পারলেই মিলবে ওই উপহার।
• দু’দিনে ছ’হাজার মাটির হাড়িতে প্রসাদ বিলি হবে। সাড়ে চার কুইন্ট্যাল চাল দিয়ে পোলাও তৈরির দায়িত্বে দশ জন রাধুনি। আজ, বুধবার থেকে রান্না শুরু। তুফানগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম কর্তৃপক্ষ প্রতি বছর এ ভাবে কালী পুজোর প্রসাদ বিলি করেন।
• হ্যামিল্টনগঞ্জের পুজো ৯৫ বছরে, মেলা ৭৭ বছরে পড়ল। পুজো কমিটির সম্পাদক প্রভাত মুখোপাধ্যায় জানান, কষ্টি পাথরের স্থায়ী মুর্তিতে পুজো হয়। ইংরেজ আমলে বিভিন্ন চা বাগান, বন বস্তির মানুষদের অন্যতম মিলনস্থল ছিল এই পুজো। মেলা ৭ নভেম্বর পর্যন্ত।
• ৮৬ ফুট টানেল দিয়ে গেলে ঢোকা যাবে একটি গম্বুজে। এখানেই মিলবে মা কালীর দর্শন। মালবাজার গোল্ডেন অ্যারো ক্লাবের পুজোয় এ বার পুজোয় ব্যবহার করা হয় এমন সামগ্রীর মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে।
• সোমবার মালবাজারে ফ্রেন্ডস কনফারেন্স ক্লাবের কালী পুজো উদ্বোধন করলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী গৌতম দেব। রাত হলেও মন্ডপ চত্বরে যথেষ্ট ভিড় জমেছিল। পুজো কমিটির ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় কয়েক জন দরিদ্র বৃদ্ধাকে কম্বল দেওয়া হয়।
• ইতস্তত বালির ঢিবি, কোথাও কাঁটাঝোপ! থাকছে উটও! রাজস্থানের বাসিন্দাদের আদলে তৈরি করা হয়েছে মডেল। কালী পুজোয় তা দিয়েই মণ্ডপে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে মরুভূমি। মালবাজারের সঙ্ঘমিত্র ক্লাবে এ বার কালীপুজোর থিম ‘চলো যাই উটের দেশে’। অন্তত ২০ ট্রাক বালি ফেলা হয়েছে মণ্ডপ সাজাতে। তা দিয়ে মরুভূমি তৈরি করা হচ্ছে মালবাজারের ডাক বাংলোর মাঠে।
|