রাজ্যে পা রাখছে ইউরোপীয় হোটেল গোষ্ঠীর টিউলিপ ইন |
রাজ্যে পা রাখছে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ হোটেল গোষ্ঠী। ছ’দশকের পুরনো রেস্তোরাঁ সিরাজ-এর হাত ধরে লুভ্যর হোটেল গোষ্ঠীর অন্যতম ব্র্যান্ড ‘টিউলিপ ইন’ চালু হচ্ছে কলকাতায়। ৪০টি দেশে ১০০০ হোটেল ছড়িয়ে থাকা ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই হোটেল গোষ্ঠী বাজেট হোটেলের বাজার ধরার লক্ষ্যেই ভারতের পূর্বাঞ্চলে ব্যবসা শুরু করতে চলেছে আগামী মাসেই। ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউরোপীয় হোটেল সংস্থা গোল্ডেন টিউলিপ ২০০৯ সালে ফ্রান্সের লুভ্যর হোটেল গোষ্ঠীর সঙ্গে সংযুক্ত হয়। এই সংযুক্তির আগেই ২০০৭ সাল থেকে গোল্ডেন টিউলিপ ভারতে পা রেখেছে। জয়পুর শহর থেকে যাত্রা শুরু তাদের। বেঙ্গালুরু ও গুড়গাঁওয়ে একই ধাঁচে ব্যবসায়িক পর্যটকদের জন্য হোটেল তৈরি করেছে তারা। পূর্বাঞ্চলে ব্যবসায়িক পর্যটকদের জন্য হোটেলের সংখ্যা এখনও যথেষ্ট কম বলেই মনে করে সংশ্লিষ্ট মহল। কলকাতা শহরেও সেই ঘাটতি রয়েছে। আর এই বাজার ধরতেই টিউলিপ ইন ব্র্যান্ড নিয়ে আসার পরিকল্পনা করেছে লুভ্যর গোষ্ঠী। সিরাজের প্রধান ইশতিয়াক আহমেদ জানান, প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচে তৈরি এই হোটেল পরিচালনার ভার নিয়েছে লুভ্যর। ৩২ হাজার বর্গ ফুট জায়গা জুড়ে এই হোটেলে ঘরের সংখ্যা ৬০। তিনি বলেন, “রেস্তোরাঁ চালানোর অভিজ্ঞতা থাকলেও এই ব্যবসায়ে আমরা নতুন। তাই লুভ্যর-এর শাখা সংস্থা গোল্ডেন টিউলিপের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাই আমরা। আশা করছি সাড়ে চার বছরের মধ্যেই লাভের মুখ দেখবে এই হোটেল।”
|
এ বার ইউনিট লিঙ্কড পলিসি-র ক্ষেত্রে মাঝ- পথে কোনও গ্রাহক প্রিমিয়াম বন্ধ করলেও ন্যূনতম সুদ দিতে বাধ্য থাকবে জীবন বিমা সংস্থাগুলি। বিমা নিয়ন্ত্রক আইআরডিএ-র নয়া নির্দেশ অনুসারে প্রিমিয়াম বন্ধ হলেও স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সুদের হার অনুযায়ী সুদ দিতে বাধ্য থাকবে সংস্থাগুলি। পাশাপাশি, এই ক্ষেত্রে গ্রাহকের কাছ থেকে ফান্ড ম্যানেজমেন্ট এবং পলিসি বন্ধের চার্জ ছাড়া অতিরিক্ত কোনও ফি নিতে পারবে না বিমা সংস্থাগুলি। প্রিমিয়াম বন্ধের দু’বছরের মধ্যে গ্রাহক চাইলে আবার পলিসিটি চালু করতে পারবেন। তবে, তা লক-ইন পিরিয়ডের মধ্যে হতে হবে বলেও জানিয়েছে আইআরডিএ। পলিসি ফের চালু করলে সেটি বন্ধ করার জন্য যে ফি কাটা হয়েছিল, সেই বাবদ গ্রাহককে ক্ষতিপূরণও দিতে হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে।
|
শ্রমিক বিক্ষোভ এ বার নয়ডার মোজার বেয়ার কারখানাতেও |
এ বার শ্রমিক বিক্ষোভ নয়ডা-র মোজার বেয়ারের কারখানাতেও। সংশ্লিষ্ট সূত্রের খবর, সৌর বিদ্যুতের যন্ত্রাংশ উৎপাদনকারী সংস্থাটির হাজার খানেক কর্মী মজুরি বৃদ্ধি ও বোনাসের দাবিতে ধর্মঘটে নেমেছেন। যদিও সংশ্লিষ্ট বিভাগের সিইও ভাস্কর শর্মার দাবি, বিক্ষোভকারীর সংখ্যা ১৫০-র বেশি নয়। উৎপাদন এখনও পর্যন্ত ব্যাহত হয়নি। তবে কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছেন তাঁরা।
|
বাজারে আনার ১১ দিনের মধ্যেই আট হাজারেরও বেশি আগ্রহী ক্রেতা বুক করলেন মহীন্দ্রার নতুন গাড়ি ‘এক্সইউভি ৫০০’। সংস্থার দাবি, যা আগামী চার মাসে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল তাদের। ফলে আপাতত নতুন বুকিং নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে সংস্থা। |