দশমীর রাতে দু’টি গোষ্ঠীর সংঘর্ষের জেরে প্রাণ গেল এক যুবকের। বৃহস্পতিবার আসানসোল শহরে ওই সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ গেলে তাদের লক্ষ করে ইট-পাটকেল, বোতল ছোড়া হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ লাঠি চালায়, শূন্যে কয়েক রাউন্ড গুলিও ছোড়ে। গুলিতে এক যুবকের মৃত্যু হয়। তবে পুলিশের দাবি, তাদের গুলিতে কারও মৃত্যু হয়নি। জনতার হামলায় কয়েক জন পুলিশকর্মীও আহত হয়েছেন। বেশ কয়েকটি দোকান ও গুমটি ভাঙচুর করে আগুন লাগানো হয়। ভাঙচুর হয় দু’টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের এটিএম কাউন্টারও।
এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
|
গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু মহিলার |
দশমীর সকালে বাপেরবাড়ি যাওয়ার সময়ে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক মহিলার। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে দু’নম্বর জাতীয় সড়কে জামুড়িয়ার লাল বাংলার কাছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতার নাম রেখা সরকার (৩৩)। বাপেরবাড়ি জামুড়িয়ার আকলপুরে। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে রাজবাঁধের কাছে আমলাশোল গ্রাম থেকে ১২ বছরের ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে স্বামী অরবিন্দবাবুর মোটরবাইকে রেখাদেবী বাপেরবাড়ি যাচ্ছিলেন। মাঝে রানিসায়র মোড় থেকে ছেলেকে একটি ট্রেকারে চাপিয়ে মামারবাড়ি পাঠিয়ে দেন। তার পরে নতুন শাড়ি পড়ে দোলা বিসর্জনে যাওয়ার জন্য স্বামীর সঙ্গে আসানসোলের দিকে রওনা হন। প্রায় দু’কিলোমিটার যাওয়ার পরে একটি গাড়ির ধাক্কায় দু’জনেই রাস্তায় পড়ে যান। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রেখাদেবীর।
|
ঠাকুর দেখে বাড়ি ফেরার সময়ে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে এক মহিলার। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে দুর্গাপুরের ডিভিসি মোড়ের ঘটনা। পুলিশ জানায়, মৃতার নাম মনিকা দেবী (৩০)। বাড়ি এস বি মোড়ের কাছে। ওই রাতে তিনি স্বামী মনোজ যাদবের সঙ্গে মোটরবাইকে চড়ে মণ্ডপ থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। দু’নম্বর জাতীয় সড়কে ডিভিসি মোড়ের কাছে একটি লরি মোটরবাইকে ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় মনিকাদেবীর। মনোজবাবু জখম হন।
|