উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট উত্তর কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ভোট গণনা হবে আজ বসিরহাট কলেজে। ভোটপর্ব শান্তিতেই কাটার পরে গণনাকে ঘিকে যাতে কোনও গোলমাল না বাধে সে জন্য সতর্ক প্রশাসন। রাকা হয়েছে ব্যাপক পুলিশি ব্যবস্থা। গণনাকেন্দ্রে থাকবেন জেলা পুলিশের উচ্চ পদস্থ কর্তারা। এসডিপিও আনন্দ সরকার বলেন, “গণনার সময় এবং ফল প্রকাশের পরে যাতে বিজয় মিছিল নিয়ে কোনওরকম হাঙ্গামা না বাধে সেদিকে লক্ষ্য রেখে মহকুমার বিভিন্ন থানার পুলিশ-সহ পাঁচশোরও বেশি র্যাফ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে তৃণমূলের সর্দার আমজাদ আলিকে ৩ হাজার ৯৪৩ ভোটে হারিয়ে দিয়েছিলেন সিপিএমের মোস্তাফা বিন কাশেম। গত ২৯ মে তাঁর অস্বাভাবিক মৃত্যুতে আসনটি খালি হয়। ফের আসনটি নিজেদের দখলে রাখতে মরিয়া সিপিএম। অন্যদিকে, সাধারণ মানুষ পরিবর্তনের পক্ষে ভোট দিয়ে রাজ্যে তাঁদের ক্ষমতায় আনায় উপনির্বাচনে নিজেদের আর একটি আসন বাড়িয়ে নেওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী তৃণমূল।
|
সম্প্রতি উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জের সৃষ্টিধর ইনস্টিটিউশনের উদ্যোগে স্কুলের মাটে স্কুলেরই ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে এক ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। চারটি টিম তৈরি করা হয়। ফাইনালে ওঠে ইয়োলো এবং গ্রিন দলের ছেলেরা। ম্যাচে নিধার্রিত সময়ে দু’দলই একটি করে গোল করায় টাইব্রেকারে ম্যাচের ফয়সালা হয়। টাইব্রেকারে ইয়োলেী দল গ্রিন দলকে ৩-২ গোলে হারিয়ে দেয়। টাইব্রেকারে জয়ী দলের হয়ে গোল করেন কৃষ্ণেন্দু মণ্ডল, দেবপ্রসাদ মণ্ডল ও তপন সর্দার। গ্রিন দলের হয়ে গোল করেন বাপন সর্দার ও আবু সাহিদ। ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন বাপন সর্দার। ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হন বাপি মণ্ডল। খেলা পরিচালনা করেন ইউনিস আলি।
|
মতুয়া মহাসঙ্ঘের প্রধান উপদেষ্টা বীণাপানি ঠাকুর (বড়মা)-সহ পরিবারের সদস্যদের জন্য শারদীয়ার উপহার পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক মঙ্গলবার গাইঘাটার ঠাকুরনগরে ঠাকুরবাড়িতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর তরফে জামাকাপড় এবং এক ঝুড়ি ফল পৌঁছে দেন। উপহার গ্রহণ করে বড়মা বলেন, “ঠাকুরের কাছে মমতামায়ের মঙ্গল কামনা করছি।” মুখ্যমন্ত্রীর জন্য তিনি প্রসাদও পাঠান। জ্যোতিপ্রিয়বাবু বলেন, “আমাদের জয়ের অন্যতম কাণ্ডারী ছিলেন বড়মা। তাই মতুয়া সম্প্রদায়ের সমর্থন আমরা পেয়েছিলাম। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বড়মার সম্পর্কও নিবিড়। প্রতি বছর উনি উপহার পাঠান। এ বারও পাঠালেন।”
|
স্থানীয় মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি মেনে পূর্বরেলের শিয়ালদহ-ক্যানিং শাখায় তালদি ক্যানিং স্টেশনের মাঝে তৈরি হচ্ছে হল্ট স্টেশন। ১৯৯৯-২০০০ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকার সময় এ ব্যপারে তাঁর কাছে গণস্বাক্ষর সংবলিত দাবিপত্র জমা পড়ে। যদিও কোথায় ওই হল্ট স্টেশন তৈরি হবে তা নিয়ে পরে গোলমাল বাধে। |
চাঁদখালি নাক ধলীরবাটি কোথায় স্টেশন হবে তা নিয়ে গত ১৩ সেপ্টেম্বর এই নিয়ে রেল অবরোধও করা হয়। শেষ পর্যন্ত দু’পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে চাঁদখালিতেই স্টেশন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়। মঙ্গলবার সুন্দরবন উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী শ্যামল মণ্ডল এসে এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। রেলের ইঞ্জিনিয়ারদের উপস্থিতিতে কাজও শুরু হয়। |