চলছে প্রতিমা গড়া। কাইগ্রামে তোলা নিজস্ব চিত্র। |
কাইগ্রামে একটি রাস্তার পাশে মাটির আটচালায় প্রতি বছর দুর্গা পুজো করেন গ্রামবাসীরা। সেখানেই তৈরি করা হয় এক চালের প্রতিমা। বাসিন্দারা জানান, পুরনো রেওয়াজ অনুযায়ী, পুজো হয় বৈষ্ণব মতে। এই পুজোয় পশুবলি নিষিদ্ধ। নবমীর দিন দেবীকে দেওয়া হয় মাগুর মাছের ভোগ। এ দিন রাতে যাত্রাপালার আসরও বসে। অন্য দিকে, এই গ্রামের বসু পরিবারের পুজো ছোট দশকী মাতার পুজো নামেই পরিচিত।
দশমীর দিন সন্ধ্যায় ছোট দশকী মাতা ও বড় দশকী মাতাকে একটি নিদিষ্ট জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। বিজয়ার রাতে দুই দেবীকে চলে শোভাযাত্রা। গ্রামবাসী সন্দীপ দে বলেন, “বড় দেশকী মাতার পুজোয় পুরোহিত, প্রতিমা শিল্পী, ঢাক বাদকেরা বছরের পর বছপ ধরে কাজ করে যাচ্ছেন।” অন্য এক বাসিন্দা রাজীরলোচন চক্রবর্তীর কথায়, “গ্রামবাসীরা দেবীর পুজো করা সৌভাগ্য বলে মনে করেন। যত দিন পারব, গ্রামের ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করব।”
|
মেমারিতে বার্ধক্য ভাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
মেমারি পুরসভার উদ্যোগে শহরের ১৬০ জনকে বার্ধক্য ভাতা দেওয়া হয়েছে। পুরসভার চেয়ারম্যান স্বপন বিষয়ী বলেন, “প্রতি মাসে ৪০০ টাকা করে তাঁদের ভাতা দেওয়া হচ্ছে। এ দিন চলতি বছরের এপ্রিল মাস থেকে এই ভাতা হিসেব করে শুক্রবার তুলে দেওয়া হয়েছে।’’ ১৬টি ওয়াডে ১০ জন করে বৃদ্ধাকে এই ভাতা দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান। |