কেন ঢিলেমি মামলায়, জবাব খুঁজতে বৈঠক কাল |
পুলিশ সময়মতো আদালতে চার্জশিট পেশ করতে পারেনি। ফলে অভিযুক্তেরা বেকসুর খালাস পেয়ে যাচ্ছে। একটা-আধটা নয়, রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে এমন উদাহরণ প্রচুর। কেন যথাসময়ে চার্জশিট দেওয়া যায় না? অনেক সময়েই দেখা যায়, পুলিশের সঙ্গে সরকারি আইনজীবীদের বোঝাপড়ার অভাবেই আসামির বিরুদ্ধে ঠিকমতো চার্জশিট পেশ করা যায়নি। সরকার অধিকাংশ মামলাতেই হেরে যায়, আমজনতার মনে এমনই একটা ধারণা তৈরি হয়ে গিয়েছে। এই ধারণা উপড়ে ফেলতে মামলার ক্ষেত্রে সমন্বয় বাড়ানোর উপরে জোর দিচ্ছে রাজ্য। সরকারি মামলায় এই ধরনের ঢিলেমি বা অপেশাদারিত্ব যে আর বরদাস্ত করা হবে না, রাজ্য সরকার সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছে। যে-কোনও ফৌজিদারি মামলায় পুলিশ ও সরকারি আইনজীবীরা যাতে একসঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে কাজ করেন, তার ব্যবস্থা করছে রাজ্যের আইন দফতর। গাফিলতি কার? ঠিক এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই পুলিশ ও সরকারি আইনজীবীদের নিয়ে আসানসোলে বৈঠকে বসছে সরকার। কাল, শনিবার এবং পরশু, রবিবার প্রথম দফার বৈঠকে বর্ধমান, বীরভূম, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ার পুলিশ অফিসার ও সরকারি আইনজীবীদের থাকতে বলা হয়েছে। থাকবেন রাজ্যের আইন ও বিচারমন্ত্রী মলয় ঘটকও। এর পরে অন্যান্য জেলা এবং কলকাতাতেও বৈঠক হবে।
|
সচিত্র রেশন কার্ড, কেন্দ্রের দ্বারস্থ রাজ্য |
সচিত্র ডিজিট্যাল রেশন কার্ড বানাতে কেন্দ্রের কাছে অর্থ সাহায্য চাইল রাজ্য। এ জন্য ২২৫ কোটি টাকার প্রয়োজন। ওই অর্থ চেয়ে আজ কেন্দ্রীয় খাদ্য প্রতিমন্ত্রী কে ভি টমাসের সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সাংসদ রত্না দে নাগ। জলপাইগুড়ি, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলায় অবিলম্বে রেশন কার্ড বানানোর পাইলট প্রজেক্ট শুরু হবে বলে জানান জ্যোতিপ্রিয়বাবু। পাশাপাশি ভূমিকম্প বিধ্বস্ত দার্জিলিঙের জন্য ৬৭০০ কিলোলিটার অতিরিক্ত কেরোসিন চেয়ে আজ কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী জয়পাল রেড্ডির কাছেও যান তাঁরা। |