|
|
|
|
ত্রিনয়নের জায়গায় একটা টিপ পরুন |
|
এ বার পুজোর আবহাওয়া
জুড়ে থাকুক না শুধু এথনিক।
মোনা-পালি |
|
|
রং, শুধু রং, অনেক অনেক রং, তা হলেই সাধারণ পোশাকও যে কোনও উৎসবে মানিয়ে যায়। শাড়ি বা আনারকলি, যাই পরুন, তাতে অনেকটা উজ্জ্বল আর মন ভাল করা রং ঢেলে দিন। যেমন সিঁদুর লাল, আগুন কমলা, মরচে রং, নীল, সবুজ এই সব।
|
এথনিকের ট্রেন্ড |
শাড়ি পরলে আঁচল অংশটা লুটিয়ে চলুন। সেমি প্রেশাস স্টোন বসানো, হাতে সুতোর নকশা করা শাড়ি পরুন। সালোয়ার স্যুটের কাট রাখুন হাই কলার। এই কাট ব্লাউজেও ভাল দেখাবে।
কলার, হাতা বা নেকলাইন ইচ্ছে মতো খোলা-পরা করা যায়, এমন ভারতীয় পোশাকের খুব চল। এক পোশাককেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে নানা ভাবে ব্যবহার করা যায়, প্রতি বার নতুন দেখাবে।
মিক্স অ্যান্ড ম্যাচের ইচ্ছে হলে জোয়াবের ওপর ছোট ঝুলের কুর্তি পরুন। আর একটা উড়নি জড়িয়ে নিন। হয়ে গেল ফিউশন।
|
মাতৃরূপেণ |
যদি নিজের চেহারায় মা দুর্গার দেবীরূপটি ফুটিয়ে তুলতে চান, তারও উপায় আছে। একটা লাল পাড় সাদা শাড়ি পরুন। এই পর্যন্ত চেনা লাগল তো, এ বার ঠিক চোখের আকৃতির একটা টিপ বেছে নিন। যেখানে মায়ের ত্রিনয়নটা থাকে, সেখানে টিপটা পরুন। একটা স্বর্গীয় দীপ্তি ফুটে উঠবেই...
|
ঘোরা-ফেরা |
প্যান্ডেল চষে বেড়ানোর সময় কুর্তি সব থেকে আরাম দেবে। সঙ্গে ডেনিম, টাইটস, কেপ্রি যা হোক পরুন, অনেকটা হাঁটতে হলেও পোশাকজনিত কোনও কষ্ট হবে না। বন্ধুদের সঙ্গে দিনজোড়া বা রাতভর আড্ডায় আনারকলিই ভাল। স্বচ্ছন্দ পোশাক, দেখাবেও সুন্দর। অঞ্জলিটাতে অবশ্য শুধু এবং শুধুই শাড়ি।
পুজোর আবহাওয়া মাঝে-মধ্যেই বিরূপ আচরণ করবে। তৈরি থাকুন। ভিড়ের মধ্যে দরদরিয়ে ঘাম দেবে, হঠাৎ আকাশ ভেঙে বৃষ্টিও নামতে পারে। মিশেল ফেব্রিকের পোশাক পরুন। ভিজলেও চট করে শুকিয়ে যাবে। আকাশের মেঘ কেটে গেলেই আপনিও আবার ঝলমলে।
|
বিশেষ করে |
পুজোর পোশাকে রাখুন দেব-দেবীর গল্প, ভারতীয় শিল্প-ভাস্কর্যের ছোঁয়াচ। অথবা কোনও অন্য দেশীয় সংস্কৃতিও অনুপ্রেরণা হতে পারে। আমাদের সাম্প্রতিক একটি সম্ভারেও এই রকম নকশা রয়েছে। কয়েকটির নকশা মনে করাবে চিনা শিল্পকে, কতগুলিতে হিন্দুদের তেত্রিশ কোটির ভিড়। শিফন বা র সিল্কের পোশাকে এই ধরনের পুজোর অলঙ্করণ থাকলে, মণ্ডপে শুধু আপনি আর দেবীপ্রতিমা। বাকিদের দেখাই যাবে না। |
|
|
|
|
|