|
|
|
|
ঠাকুর দেখার দিন আরামের পোশাক থাক |
গায়ে নতুন রং কিন্তু মুখ ফ্যাকাশে। ড্রেস-বিভ্রাট! মোকাবিলায় কিরণ উত্তম ঘোষ
|
রঙিন ট্রেন্ড |
নতুনত্ব এসেছে রঙের ভাবনায়। আগে সবাই নরম রংগুলোকে বাছত আর ক্যাটকেটে রংগুলো দেখলে ছিটকে সরে যেত। ওরে বাবা, এ কে পরবে? আরে, ওই ক্যাটকেটে রংগুলোই তো এখন সবাই পরছে। চকচকে গোলাপি, হলুদ, কমলা, লেবু সবুজ এগুলো সব অ্যাসিড কালার। এটাই এ বার ট্রেন্ড।
|
মুশকিল আসান টিপস |
পেনসিল হিল পরে আপনাকে দারুণ দেখাবে সত্যি, কিন্তু এক সেকেন্ড। আপনি কি অত হাই হিল পরে স্বচ্ছন্দে ঘুরে বেড়াতে পারবেন? কলকাতার রাস্তায় কিন্তু প্রচুর খানাখন্দ, পুজোর সময় বাঁশ পুঁতে, দড়ি বেঁধে জায়গা কমিয়ে, ব্যাপারটা আরও ভয়াবহ হয়ে যায়। অভ্যাস না থাকলে শুধু নতুন জামাটার সঙ্গে মানাচ্ছে বলে সরু হিল পরবেন না। গর্তে পড়ে পা মচকালে কি হবে? আর যদি মচকানির চোটে শখের হিলটাই দু’টুকরো হয়ে যায়? ফ্যাশন, স্টাইল সব স্বপ্ন খানখান হয়ে বাস্তবে গড়াগড়ি যাবে।
আপনি বরং হাঁটতে সুবিধা হবে এমন কোনও ফ্ল্যাট স্যান্ডেল কিনে রাখুন। হিল ছাড়াও কত সুদৃশ্য চপ্পল রয়েছে। পাথর বসানো, বিডস-এ সাজানো। যে কোনও পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যাবে। আপনাকে সমস্যাতেও ফেলবে না।
যে দিন ঠাকুর দেখার পরিকল্পনা রয়েছে অন্তত সে দিনটায় ভীষণ স্টাইলিশ কোনও পোশাক পরবেন না, পরুন আরামদায়ক পোশাক। ওয়ার্ডরোব ম্যালফাংশন ফ্যাশন দুনিয়াতেই কত বড় খবর, সেটা কলকাতায় রাস্তায় হলে কী ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে, প্রত্যেকটা মেয়েই জানে। ব্যাগে একটা স্কার্ফ রেখে দিন। পোশাকের কোনও অংশ ছিঁড়লে বা নষ্ট হলে সেখানে জড়িয়ে নেবেন। প্রাচ্য পোশাকের সঙ্গেও চুনরি হিসেবে দিব্যি মানিয়ে যাবে। কায়দা করে মুড়ে, জড়িয়ে, পাকিয়ে রাখা ওড়নাটাকে সবাই স্টাইল স্টেটমেন্টই ভাববে। তার আড়ালে যে আপনি কী লুকিয়ে রেখেছেন সে তো শুধু...চুপ চুপ। ভাগ্যিস!
|
|
|
|
|
|