ছাত্রদের অভিযোগ, ১২০ জনের পরিবর্তে ক্যাম্পাসে ১৬৫ জন ছাত্রকে ভর্তি করা হয়েছে। এখানেই রয়েছে থাকার ব্যবস্থাও। বেশি ছাত্র ভর্তি করায় এক একটি ঘরে ঠাসাঠাসি করে থাকতে হচ্ছে তাঁদের। কম্পিউটারের অভাবে ইন্টারনেট পরিষেবাও নিতে পাচ্ছেন না তাঁরা। স্বাস্থ্য পরিষেবা বলতে কিছুই নেই বলে ছাত্রদের অভিযোগ। রয়েছে পানীয় জলের সমস্যাও। এক ছাত্র বলেন, “বৃহস্পতিবার রাতে এতই নিম্নমানের খাবার দেওয়া হয়েছিল, যে আমরা তা খেতে পারিনি। প্রতিবাদ করতে গেলে আমাদের হস্টেল ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আমরা সকলে ক্যাম্পাস ছেড়ে বেরিয়ে যাই। খবর পেয়ে ক্যাম্পাসের ডিরেক্টর স্টেশনে গিয়ে আমাদের অনুরোধ করে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন। তিনি আমাদের দাবিগুলি বিবেচনা করে দেখার আশ্বাস দেন।” কিন্তু শুক্রবারেও একই পরিস্থিতি রয়েছে বলে তাঁদের অভিযোগ। এরই জেরে শুক্রবার ক্যাম্পাসের সামনে তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মুশির্দাবাদ ক্যাম্পাসের ডিরেক্টর মহম্মদ ইয়াসিন বলেন, “ছাত্রদের থাকা-খাওয়া নিয়ে কিছু সমস্যা রয়েছে। সেগুলি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। ছাত্রদের অনুরোধ করা হয়েছে বিক্ষোভ তুলে নিয়ে ক্যাম্পাসের আবাসনে ফিরে যেতে।” |