৮ ঘণ্টায় ৩টি মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালদহ |
বুধবার ৮ ঘণ্টায় মালদহ সদর হাসপাতালে ৩টি মৃত্যুতে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে জেলাশাসক ও মালদহ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ পৃথক তদন্তের নির্দেশ দেন। জেলাশাসক শ্রীমতী অচর্না বলেন, “তিনটি মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়ার পরেই সিএমওএইচকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। কারও গাফিলতি ছিল কি না তা খতিয়ে দেখে সিএমওএইচকে রিপোর্ট দিতে বলেছি। মালদহ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ দেবাশিস ভট্টাচার্য বলেন, “সদর হাসপাতালের সুপারকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।” বুধবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে শিশু বিভাগে তিনটি মৃত্যু হয়। মৃতদের নাম, সবিতা ওরাঁ (৮), জিশান শেখ (৪ মাস) ও নমিতা মণ্ডল (৮)। মৃতদের পরিবারের লোকেদের অভিযোগ, হাসপাতালে ভর্তির পর সময়মতো চিকিৎসা না হওয়ায় শিশুরা মারা গিয়েছে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক স্বপন ঝরিয়াত বলেন, “গাফিলতিতে কোনও মৃত্যু হয়নি। খারাপ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল তারা। আরও কিছু শিশু সংকটজনক অবস্থায় আছে।” সদর হাসপাতালের সুপার হিমাদ্রি আড়ি বলেন, “সবিতা ওঁরাও ৫ সেপ্টেম্বর চাঁচল হাসপাতাল থেকে সদর হাসপাতালে এসেছিল। সে মেনিঙ্গো মেনিনজাইটিসে মারা যায়। কালিয়াচক থেকে ৪ মাসের জিশান শেখ প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হয়। কালিয়াচকের নমিতা মণ্ডল মেনিনজাইটিসে মারা যায়। তাদের বাঁচানো সম্ভব ছিল না।”
|
ইএসআই-কর্তাকে ধরে আনার নির্দেশ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
বারবার তাঁকে কলকাতা হাইকোর্টে তলব করা হয়েছে। কিন্তু ইএসআইয়ের ডেপুটি ডিরেক্টর রঞ্জন মণ্ডল হাজির হননি। আদালত অবমাননার দায়ে তাঁকে গ্রেফতার করে হাইকোর্টে হাজির করানোর নির্দেশ দিলেন বিচারপতি তপেন সেন। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর, বুধবার তাঁকে বিচারপতির এজলাসে হাজির করাতে হবে পুলিশকেই। দুর্গাপুর প্রজেক্ট লিমিটেড-এর কর্মীরা দীর্ঘদিন ইএসআইয়ের কাছ থেকে চিকিৎসা পেয়ে আসছিলেন। হঠাৎ তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। কর্মীরা মামলা করায় হাইকোর্ট ইএসআই-কে তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেয়। ইএসআই তা পালন করেনি। |