টুকরো খবর

রাতে অধ্যক্ষ ও শিক্ষক ঘেরাও করে ছাত্র-বিক্ষোভ
অধ্যক্ষ এবং অন্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের রাত পর্যন্ত ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন ব্যারাকপুরের ‘অ্যাডামাস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি’র এক দল ছাত্রছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, প্রতিশ্রুতি দিয়েও কলেজ-কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসিংয়ের ব্যবস্থা করেননি। যদিও ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে কর্তৃপক্ষ জানান, হস্টেলে র্যাগিংয়ে অভিযুক্তদের শাস্তি দেওয়াকে কেন্দ্র করেই গোলমালের সূত্রপাত। বিক্ষোভকারী এক ছাত্র জানান, ছ’মাস ধরে ক্যাম্পাসিংয়ের দাবি জানানো হলেও কলেজ-কর্তৃপক্ষ কিছুই করছেন না। তিনি বলেন, “ক্যাম্পাসিংয়ে কোন কোন সংস্থা আসবে, এ দিন সকালে তার তালিকা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কথা রাখেননি। তাই ঘেরাও।” কলেজের পরিচালন সমিতির চেয়ারম্যান অমল মুখোপাধ্যায় অবশ্য জানান, চতুর্থ বর্ষের কয়েক জন ছাত্র নিচু ক্লাসের ছাত্রদের র্যাগিং করার চেষ্টা করছিলেন। শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি ওই ঘটনায় ছ’জনকে হস্টেল থেকে এক মাসের জন্য সাসপেন্ড করে। তারই প্রতিবাদে এক দল ছাত্র শুক্রবার সকালে ঘেরাও শুরু করেন বলে অভিযোগ অমলবাবুর। তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবারেও এক দল ছাত্র বিক্ষোভ দেখাচ্ছিল। তবে সে-রাতে তারা চলে যায়। শুক্রবার সকালে ক্যাম্পাসিং নিয়ে দীর্ঘ ক্ষণ কথা হয় ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে। ক্লাসও হয়েছে। তার পরেই শুরু হয় গোলমাল।” এ দিনই ক্ষুদিরাম কলেজের অধ্যক্ষ সুবীর দত্তকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। সুবীরবাবুর অভিযোগ, “সময় শেষ হয়ে গেলেও কয়েক জন ছাত্রকে ভর্তির দাবিতে ঘেরাও করা হয়। কিন্তু আর ছাত্র ভর্তি করা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দিয়েছি।” তৃণমূল ছাত্র পরিষদের উপদেষ্টামণ্ডলীর চেয়ারম্যান বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় জানান, তাঁদের সমর্থকেরা এই ঘটনায় জড়িত নন।

আলো থেকেও অন্ধকারে সেতু, সমস্যায় রায়দিঘির বাসিন্দারা
-নিজস্ব চিত্র।
২০০৫ সালে তৈরি হয়ে গিয়েছিল সেতু। তারপরে রাতে সেতু দিয়ে যাতে মানুষ যাতায়াত করতে পারেন সে জন্য ৪০টি বিদ্যুৎস্তম্ভ বসিয়ে আলো জ্বালানোরও ব্যবস্থা হয়। কিন্তু কয়েক বছর পর থেকেই গোটা সেতুতেই আর আলো জ্বলে না। রাতের অন্ধকারে সেতুতে প্রাণ হাতে নিয়ে চলাফেরা করতে হয় গাড়ি, পথচারীদের। দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘিতে মণি নদীর উপরে তৈরি সেতুর আজ এমনই দশা। কিন্তু কেন এই অবস্থা? স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সেতুতে আলোর ব্যবস্থা হওয়ার কয়েক বছর পরেই বিদ্যুৎস্তম্ভ এবং বিদ্যুৎ লাইনের রক্ষণাবেক্ষণের অভাব এবং অতিরিক্ত বিদ্যুৎবিল আসার করাণে সেতুতে আলো জ্বালানোর দায়িত্বে থাকা মথুরাপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতি সেতুর বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দয়। পরিবর্তে ২০১১ সারে প্রথমদিকে সেতুর উপরে ৪২টি সৌর আলোর স্তম্ভের ব্যবস্থা করে। কিন্তু সেই সৌরআলোগুলিও অদিকাংশ সময় জ্বলে না। তা ছাড়া বেশ কিছু সৌর প্লেট চুরিও হয়ে গিয়েছে। ফলে সন্ধ্যার পর ঘুটঘুটে অন্ধকারে ডুবে যায় গোটা সেতু। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেতুর উপরে ঠিকমতো আলো জ্বালার ব্যবস্থা না থাকায় সন্ধ্যা নামলেই সেতুর উপরে দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়। চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। মহিলারাও নিরাপত্তার আশঙ্কায় ভুগছেন। সমস্যার ব্যাপারে পঞ্চায়েত সমিতিতে জানানো হলেও কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি।’’ মথুরাপুর-২ পঞ্চায়ত সমিতির সভাপতি কংসমোহন কয়াল বলেন, ‘‘সেতু থেকে ৯টি সৌর আলো চুরি হয়ে গিয়েছে। তা ছাড়া মেঘলা দিন থাকলে সৌর আলো জ্বালানোয় সমস্যা হয়। তবে সেতু দিয়ে যাতায়াতকারীদের কথা ভেবে সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”

দু’টি পৃথক দুর্ঘটনায় বালক-সহ মৃত তিন
দু’টি পৃথক পথ দুর্ঘটনায় শুক্রবার উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া ও মিনাখাঁয় এক বালক সহ তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন দুপুরে প্রথম ঘটনাটি ঘটে হাড়োয়া গোবেড়িয়া গ্রামের মাদারিতলায়। সেই সময় হাড়োয়া-বসিরহাট রাস্তা দিয়ে সাইকেলে চেপে জঙ্গলআটি গ্রামে বাড়িতে ফিরছিল মোস্তাফা মোল্লা (১২)। সেই সময় উল্টোদিক থেকে আসা একটি ম্যাটাডর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাকে ধাক্কা মারে। ধাক্কার চোটে রাস্তায় ছিটকে পড়ে মোস্তাফা। এর পরে ম্যাটাডরের চালক গাড়ি নিয়ে পালানোর চেষ্টা করতে গেলে আরও দু’জন সাইকেল আরোহীকে ধাক্কা মারে। এর পরে বাসিন্দারা চালক-সহ ম্যাটাডরটিকে ধরে ফেলে। চালককে মারধর করে গ্রামবাসীরা। পুলিশ গিয়ে চালককে উদ্ধার করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় মোস্তাফাকে হাড়োয়া হাসপাতালে ও অন্য দু’জনকে কলকাতার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাড়োয়া হাসপাতালে মারা যায় মোস্তাফা এবং কালকাতার হাসপাতালে মৃত্যু হয় অরূপ দাস (২৮) নামে আহত একজনের। তাঁর বাড়ি হাড়োয়ার সদরপুর গ্রামে। এদিকে এদিনই বিকেলে মিনাখাঁর চৈতল রোডে এক মোটর সাইকেলআরোহী এক পথচারীকে ধাক্কা মারলে গুরুতর জখম হন তিনি। উমাকান্ত দাস (৫০) নামে ওই ব্যক্তিকে বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তিনটি দেহই ময়না তদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ।

হাসনাবাদে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ৪
হাসনাবাদের ২ নম্বর ভবানিপুরের উত্তর ঘোষালআটি এবং মডেল বাজারে সংঘর্ষ বাধানোর অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, ধৃতদের নাম আজিবর গাজি, কুদ্দুস গাজি, আমিরুল সর্দার এবং হামিদ সর্দার। শুক্রবার ধৃতদের বসিরহাটের এসিজিএম আদালতে তোলা হলে বিচারক প্রথম তিন জনকে ১৪ দিন জেল হেফাজতে এবং হামিদকে ৭ দিন পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। বসিরহাটের এসডিপিও আনন্দ সরকার বলেন, “হামিদকে জেরা করে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার এবং ঘটনার মূল অভিযুক্ত ফিরোজ কামাল মানি ওরফে বাবু মাস্টারকে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে।” অভিযোগ, গত সোমবার রাতে একটি পারিবারিক বিবাদকে কেন্দ্র করে বাবু মাস্টার ও তার সহযোগীরা কয়েক জন তৃণমূল কর্মীকে মারধর করে। মহিলারাও রেহাই পাননি। যথেচ্ছ বোমা-গুলি ছোড়া হয়। বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার জেরে বাবুকে গ্রেফতারের দাবিতে সোচ্চার হয় তৃণমূল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কানেও ঘটনার খবর পৌঁছয়। রাজ্য পুলিশের কর্তারা হাসনাবাদ থানাকে নির্দেশ দেন অপরাধীদের দ্রুত গ্রেফতার করতে। অভিযান চালিয়ে পুলিশ চার জনকে ধরতে পারলে বাবু এখনও পর্যন্ত অধরাই রয়ে গিয়েছে।

বসিরহাটে আদালত কক্ষে ঢুকে ছবি তোলায় চাঞ্চল্য
বিচার চলাকালীন এক ব্যক্তি আদালতের মধ্যে ঢুকে এক আইনজীবীর ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার দুপুরে চাঞ্চল্য ছড়ায় বসিরহাটে। এই ঘটনায় চিন্তিত বসিরহাট মহকুমা আদালতের ওই আইনজীবী বিচারকের কাছে অভিযোগ করেন। আদালতের এসিজেএম তপনকুমার মণ্ডল অভিযুক্তের মোবাইল ফোন পরীক্ষা করে ছবি তোলা হয়েছে বলে নিশ্চিত হন। ছবি মুছে ফেলা হয়। অভিযুক্তের নাম, ঠিকানা এবং মোবাইল নম্বর লিখে নেয় আদালত। ভবিষ্যতে আর এ ধরণের কাজ করবেন না জানিয়ে মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পান ওই ব্যক্তি। পুলিশ ও আদালত সূত্রের খবর, এ দিন মামলা চলাকালীন আদালতের মধ্যে ঢুকে পড়ে হাড়োয়ার পিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা আরিফ গাজি। অভিযোগ, সেখানে ঢুকে মোবাইলে অভয় বসু নামে এক আইনজীবীর ছবি তোলেন তিনি। দেখতে পেয়ে প্রতিবাদ করেন অভয়বাবু। আদালতের ভিতরে ছবি তোলা নিষিদ্ধ। ফলে, বিষয়টি নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। অভয়বাবু বলেন, “কিছুদিন আগে হাড়োয়ার পিয়ারা গ্রামে একটি খুনের মামলায় বাদি পক্ষের তরফে আমাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। তারপরে এই ঘটনায় আমি নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি।”

দুই দুর্ঘটনা, মৃত দু’জন
লরির ধাক্কায় মৃত্যু হল এক মোটরবাইক চালকের। শুক্রবার, ব্যারাকপুর-বারাসত রোডে ওয়্যারলেস গেটের কাছে। মৃতের নাম সন্দীপ বসু (৩২)। পুলিশ সূত্রে খবর, শেয়ার ব্যবসায়ী সন্দীপবাবু এক বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে ব্যারাকপুরের দিকে যাচ্ছিলেন। পিছন থেকে আসা লরির ধাক্কায় ছিটকে পড়েন তাঁরা। পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলেই মারা যান সন্দীপবাবু। তাঁর সঙ্গী হাসপাতালে ভর্তি। লরিটিকে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। এর পরে বেপরোয়া যান চলাচলের প্রতিবাদে ঘণ্টাখানেক রাস্তা অবরোধ হয়। অন্য দিকে, বৃহস্পতিবার রাতে হেলমেটহীন অবস্থায় বাইক চালানোর সময়ে মিলেনিয়াম পার্কের কাছে মৃত্যু হয় এক যুবকের। মৃত মহম্মদ ওয়াসিমের (২১) বাড়ি ওয়াটগঞ্জ স্ট্রিটে। পুলিশ জানায়, একটি টাটা সুমোর ধাক্কায় ছিটকে পড়ে পিছন থেকে আসা আর একটি গাড়িতে পিষ্ট হন ওয়াসিম। সঙ্গী আর এক যুবক হাসপাতালে ভর্তি।

ডাকঘরে চুরি, ধৃত ২ দুষ্কৃতী
ডাকঘরে চুরির অভিযোগে দুই দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। ধৃতদের নাম সাফিকুল মোল্লা এবং তোয়েব মোল্লা। তাদের বাড়ি সন্দেশখালির রামপুর বাজার সংলগ্ন এলাকায়। শুক্রবার ধৃতদের বসিরহাটের এসিজিএম আদালতে তোলা হয়। বিচারক দু’জনকেই ১৪ দিন জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। পুলিশ জানায়, সম্প্রতি স্থানীয় রামপুর বাজারে একটি ডাকঘরের দরজা ভেঙে ভিতরে ঢোকে দুষ্কৃতীরা। সেখানকার আলমারি ভেঙে বেশ কয়েক হাজার টাকা এবং অন্যান্য জিনিস হাতিয়ে নিয়ে পালায়। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ সাফিকুল এবং তোয়েবের নাম পায়। ঘটনার পর থেকে তারা এলাকাছাড়া ছিল। বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতে ফেরার খবর পেয়ে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে।

আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
খুনের অভিযোগে ধৃত এক যুবকের বাড়ি থেকে একটি দোনলা বন্দুক এবং দু’রাউন্ড গুলি উদ্ধার করল পুলিশ। গত ১৬ অগস্ট ভোরে ক্যানিংয়ের জীবনতলার চণ্ডীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা মহিউদ্দিন মোল্লা খুন হন। তিনি ওই এললাকার একটি মেছোভেড়িতে রাত পাহারার কাজ করতেন। ভেড়ি দখল এবং তোলা আদায়ের জন্য তাঁকে খুনের অভিযোগে গাংচরের বাসিন্দা মাজেদ মোল্লাকে দিন কয়েক আগে গ্রেফতার করে পুলিশ। সে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই বৃহস্পতিবার রাতে তার বাড়ি থেকে পুলিশ ওই আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে।

অস্বাভাবিক মৃত্যু
বৃহস্পতিবার বিকেলে হিঙ্গলগঞ্জের হরিদাসকাটি গ্রামে এক শিশুর অস্বাভাভিক মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত শিশুটির নাম অনুভব মণ্ডল (৪)। এ দিন খেলতে খেলতে হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যায় অনুভব। তার বাড়ির আশপাশে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। কিন্তু না পেয়ে শেষ পর্যন্ত বাড়ির কাছে পুকুরে জাল ফেলার ব্যবস্থা হয়। পরে পুকুর থেকে জালে উঠে আসে অনুভবের নিথর দেহ। প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান, খেলতে খেলতে সম্ভবত পুকুরে পড়ে গিয়েছিল সে।

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু
মাঠে ঘাস কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক প্রৌঢ়ের। বৃহস্পতিবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ফলতার মালা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে মৃতের নাম গোরাচাঁদ ঘরামি (৫০)। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েচে, ওই দিন বিকেলে বাড়ির পিছনের মাঠে ঘাস কাটতে গিয়েছিলেন গোরাচাঁদবাবু। সেই সময় মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা বিদ্যুৎবাহী তারে তাঁর পা লেগে যাওয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশের অনুমান, ঝড়-বৃষ্টিতে মাঠে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়েছিল। তাতেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছেন গোরাচাঁদবাবু।

মন্দিরে চুরি
মন্দিরের দরজার তালা ভেঙে বিগ্রহের সোনার ও রূপোর গয়না নিয়ে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারে স্টেশন রোডের কাছে একটি মন্দিরে। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.