গোকরুল গ্রামের বাসিন্দা উমাপদ মণ্ডল, নীলকণ্ঠ গড়াই বা নিয়তি কাঁড়িরা বলেন, “গ্রামের মানুষের এই দুর্ভোগের কথা পঞ্চায়েতে বহুবার জানানো হয়েছে। কিন্তু আগের সিপিএম পরিচালিত পঞ্চায়েত বা বর্তমানে তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েত কেউই আমাদের কথা শোনেনি। রাস্তাটি পাকা করা দূরে থাক সামান্য নিকাশির ব্যবস্থাও করেনি পঞ্চায়েত।”
তাঁদের ক্ষোভ, “স্কুলের ছাত্রছাত্রী থেকে গ্রামের সকলে বাইরে যেতে জুতো গ্রামের বাইরে গিয়ে পরতে হয়।” এই গ্রামের নির্বাচিত পঞ্চায়েত সদস্য সিপিএমের সুচিত্রা বাউরি বলেন, “রাস্তাটি হওয়া ভীষণ জরুরি। কিন্তু ৬০০ মিটারের মধ্যে ১০ মিটার ঢালাই করে দায় সেরেছেন প্রধান।” হেতমপুর পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূলের চায়না দাসের সাফাই, “আগে ওই গ্রামে এই অবস্থা ছিল না। কারণ, পুকুর থেকে জল বেরিয়ে ধান জমিতে পড়ত। কিন্তু বর্তমানে ওই সব জমির মালিকদের আপত্তিতে মাঠে জল যাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছে। সমস্যা বেড়েছে। তবে ১০০ দিনেক কাজের প্রকল্পে রাস্তাটি যাতে তৈরি করা যায় আমরা সেটা দেখব।” |