|
|
|
উন্নয়ন করার জন্য জেলা ভাগের দরকার নেই। সদিচ্ছা থাকলেই হবে। জেলা ভাগ হলে মেদিনীপুর জেলার ঐতিহাসিক গুরুত্ব খর্ব হবে শুধু।
দিবাকর হাঁসদা, বিনপুরের সিপিএম বিধায়ক। |
|
পৃথক জেলা হলে সব দিক থেকেই ঝাড়গ্রামের গুরুত্ব বাড়বে। তবে উন্নয়নের স্বার্থে প্রত্যন্ত নয়াগ্রাম ব্লক ও সংলগ্ন এলাকাকে নিয়ে পৃথক নয়াগ্রাম মহকুমা করা হোক।
দুলাল মুর্মু, নয়াগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক। |
|
|
|
এই উদ্যোগ অবশ্যই সাধুবাদ যোগ্য। বিধায়ক থাকাকালীন আমিও ঝাড়গ্রামকে পৃথক জেলার মর্যাদা দেওয়ার জন্য তৎকালীন বাম সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলাম। ঝাড়গ্রাম জেলা হলে সব ক্ষেত্রেই পরিকাঠামোর উন্নয়নের প্রভূত সুযোগ থাকছে।
চুনিবালা হাঁসদা, বিনপুরের প্রাক্তন বিধায়ক, ঝাড়খণ্ড পার্টি (নরেন)। |
|
জেলা ভাগ না করেও অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করা যায়। বিদ্যাসাগর-ক্ষুদিরামের ঐতিহ্যপূর্ণ মেদিনীপুর জেলাকে পুলিশের পরামর্শ অনুযায়ী না-ভেঙে আগে জনমত সংগ্রহ করে দেখা হোক, সাধারণ মানুষ কী চান।
সুব্রত ভট্টাচার্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা কংগ্রেসের সহ-সভাপতি। |
|
|
|
|
|
|
|
ঝাড়গ্রাম আলাদা জেলা হলে সদর হাসপাতালের পাশাপাশি লালগড়, বেলপাহাড়ি ও নয়াগ্রামের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর মানোন্নয়ন হবে। সেক্ষেত্রে ওই এলাকার রোগীদের মেদিনীপুর, কলকাতার প্রতি নির্ভরতা কমবে।
প্রসূন ঘোষ, ঝাড়গ্রামের চিকিৎসক। |
|
ঝাড়গ্রাম জেলা হবে, এটা ভাবতে ভালই লাগছে। উন্নয়নের স্বার্থে যদি আলাদা জেলা করতে হয় তা হলে সেই সিদ্ধান্ত অবশ্যই স্বাগত। কিন্তু শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য যেন জেলা ভাগ না হয়।
কুন্তল পাল, নাট্যকর্মী। |
|
|
|
ঝাড়গ্রাম তো আগেই পুলিশ জেলা হয়েছে। প্রশাসনিক ভাবে পৃথক জেলা হলে অনগ্রসরতার তকমা অনেকটাই কমবে আশা করি। আরও স্কুল, কলেজ, পলিটেকনিক গড়ে উঠবে। কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে দিন দিন।
সৃজনময় সেনগুপ্ত, একাদশ শ্রেণির ছাত্র। |
|
ঝাড়গ্রাম জেলা হলে সব দিক থেকেই ভাল হবে বলে আমি মনে করি। পৃথক জেলা হওয়ার পরে পর্যটন শিল্পের প্রসারে, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাতে ও পানীয় জলের সমস্যা মেটাতে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে প্রশাসনকে।
পলশ্রী আচার্য, গৃহবধূ। |
|
|
|