টুকরো খবর
|
তরুণী গবেষককে ঘিরে রহস্য জামুইয়ে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
এক তরুণী গবেষকের নিখোঁজ হওয়া নিয়ে রহস্য ছড়াল জামুইয়ে। বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা এবং আমেরিকার স্টোনি ব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জুহি ত্যাগী দিন পনেরো আগে জামুই এসেছিলেন মাওবাদী বিষয়ে গবেষণার জন্য। পুলিশ সূত্রে খবর, জামুইয়ের খেরা ব্লকের গড়ি গ্রামে প্রদীপ নামে এক যুবকের বাড়িতে থেকে তিনি গবেষণার কাজ চালাচ্ছিলেন। কিন্তু সমস্যা দেখা দেয় গত মঙ্গলবার থেকে জুহি এবং তাঁর সঙ্গী প্রদীপ উধাও হয়ে যাওয়ার পর থেকেই। জামুইয়ের পুলিশ সুপার রাজ নারায়ণ সিংহ কাল রাতে বলেন, “দু’দিন ধরে ওঁদের মোবাইল বন্ধ রয়েছে। ওঁরা ঠিক কোথায় রয়েছেন, তা-ও আমরা বুঝতে পারছি না। আমাদের সন্দেহ, মাওবাদীদের হাতে ওই দু’জন বন্দি হয়েছেন। আমরা ওঁদের অবস্থান জানার চেষ্টা চালাচ্ছি।” পুলিশ সুপার জানান, গবেষণার কাজে ২২ বছরের ওই তরুণী গড়ি, রূপাবেল, মহুলিয়াটাঁড় এবং খয়রা গ্রামে গিয়েছিলেন। কিন্তু তার পর থেকে ওঁদের আর কোনও খবর পুলিশ পায়নি।
তবে আজ সকালে অপহরণ বা মাওবাদীদের হাতে বন্দি হওয়ার জল্পনা নস্যাৎ করে দেন খোদ জুহিই। একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে ফোন করে জুহি জানান, তাঁরা ভাল আছেন। তিনি বলেন, “আমি জানি না, কোত্থেকে এ ধরনের খবর ছড়াচ্ছে। আমি ভাল আছি, গবেষণার কাজ করছি এবং সেই সূত্রে গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছি। আমি শুধু এইটুকুই বলতে চাই।” দিল্লিতে জুহির বাবা প্রভাত ত্যাগীও জানান, তাঁর মেয়ে মাওবাদীদের হাতে অপহৃত হননি। তিনি বলেন, “ওর সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। ও আমাদের জানিয়েছে, গ্রামে গ্রামে গিয়ে ও মাওবাদীদের নিয়ে গবেষণা করছে। এ ভাবেই ও কাজ করতে অভ্যস্ত। বাকি যা খবর ছড়িয়েছে সে সবই গুজব।”
|
দাঙ্গা নথি নষ্ট, বিতর্কে মোদী |
সংবাদসংস্থা • আমদাবাদ ও নয়াদিল্লি |
গোধরা-পরবর্তী ২০০২ সালের দাঙ্গা সংক্রান্ত তথ্য নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছে গুজরাত সরকারের বিরুদ্ধে। নানাবতী কমিশনে সরকারি আইনজীবী এস বি ওয়াকিল আইপিএস অফিসার সঞ্জীব ভট্টকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সংবাদমাধ্যমকে গত কাল জানিয়েছেন, রাজ্য গোয়েন্দা দফতরের কাছে থাকা বেশ কিছু রেকর্ড (এসআইবি) ২০০৭ সালে সরকারি নিয়ম মেনেই নষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল। এই রেকর্ডের মধ্যে ছিল দাঙ্গার সময়ের টেলিফোন কল-রেকর্ড, অফিসারদের যাতায়াত সংক্রান্ত রেজিস্টার, গাড়ি সংক্রান্ত কাগজপত্র। এই বিষয়ে আজ গুজরাত সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছে কংগ্রেস এবং দাঙ্গা-বিধ্বস্তদের আইনজীবীরা। কংগ্রেসের নেতাদের মতে, “এটা অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র।” নয়াদিল্লিতে কংগ্রেস মুখপাত্র মনীশ তিওয়ারি বলেছেন, “দেশের সর্বোচ্চ আদালতে ওই ‘হত্যাকাণ্ড’ তদন্তাধীন। সন্দেহের আঙুল সরাসরি গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রীর দিকেই। সেই তদন্তের এমন গুরুত্বপূর্ণ নথি এই ভাবে নষ্ট করা হয়েছে। গোটা বিষয়টিতে সরকারের ভূমিকা অত্যন্ত লজ্জাজনক।” দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্তদের আইনজীবী মুকুল সিংহ জানিয়েছেন, এই সব তথ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে অভিযুক্ত পুলিশকর্মী এবং অন্য রাজনৈতিক নেতাদের অপরাধ প্রমাণ করা আরও কঠিন হয়ে যাবে।
|
উত্তাল কেরল বিধানসভা |
সংবাদসংস্থা • তিরুঅনন্তপুরম |
সরকার পক্ষের সঙ্গে বিরোধীদের বাদানুবাদে আজ উত্তাল হল কেরল বিধানসভা। গত কাল বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের একটি সমাবেশে লাঠি চালায় পুলিশ। সেই ঘটনার প্রতিবাদে বিরোধী এলডিএফ বিধায়করা আজ জিরো আওয়ারে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। গত কালের ঘটনায় আহত সিপিআই-এম বিধায়ক আর রাজেশের রক্ত-মাখা জামা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ওমেন চান্ডির আসনের দিকে এগিয়ে যান কয়েক জন বিধায়ক। উত্তেজনার সৃষ্টি হয় সভাকক্ষে। পরিস্থিতি আঁচ করে স্পিকার জি কার্তিকেয়ন সভা মুলতুবি করে দেন। দু’ঘণ্টা পরে ফের অধিবেশন শুরু হলেও অবস্থার পরিবর্তন হয় না। পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্ত এবং গত কাল যে সব পুলিশ ছাত্রদের উপরে লাঠি চালিয়েছিল, তাদের অবিলম্বে সাসপেন্ড করার দাবি জানান বিরোধীরা। আহত বিধায়ক আর রাজেশ নিজেও বিধানসভায় ছিলেন। বাদানুবাদ বাড়তে থাকায়, শেষ পর্যন্ত আজকের মতো অধিবেশন মুলতুবি করে দেন স্পিকার।
|
শিবসৈনিকরাই তাঁর সম্পত্তি, দাবি ঠাকরের |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
লক্ষ শিবসৈনিকই তাঁর সম্পত্তি। তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে গেলে এই শিবসৈনিকদেরই আটক করতে হবে। কিন্তু দেশে এমন কোনও আইন এখনও তৈরি হয়নি, যার মাধ্যমে কোনও আদালত শিবসৈনিকদের আটক করতে পারে। শিবসেনার মুখপত্র ‘সামনা’তে এমনটাই জানালেন সংগঠনের প্রধান বালাসাহেব ঠাকরে। সম্প্রতি বিহারের আরা জেলার এসডিজেএম এস বি এম ত্রিপাঠি একটি মামলায় বালাসাহেব ঠাকরের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেন। সেই সূত্রেই এই মন্তব্য করেছেন ঠাকরে। তিনি বলেন, “অনেকেই আমাকে অর্থ দান করেন। কিন্তু আমি ওই অর্থ সুইস ব্যাঙ্কে জমা রাখি না। গরিবদের বিলিয়ে দিই।” ‘সামনা’য় ঠাকরের এক প্রবন্ধের প্রেক্ষিতেই রাজেশ কুমার সিংহ নামে আরার এক আইনজীবী ঠাকরের বিরুদ্ধে বিহারিদের অপমানে করার অভিযোগে মামলা করেন। শুনানির জন্য ওই আদালত বহু বার ঠাকরেকে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দেয়। কিন্তু ঠাকরে তা না মানায় গত ২৭ জুন আদালত ঠাকরের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার পরোয়ানা জারি করে।
|
বড়ো জঙ্গিদের অস্ত্র উদ্ধার |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
এনডিএফবি-র আরও অস্ত্রের সন্ধান পেল পুলিশ। এ বার ঘটনাস্থল গোয়ালপাড়া। পুলিশ ও সেনাবাহিনী গত কাল রাতে এনডিএফবির বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালায়। তখনই নরনারায়ণ সেতুর নীচে একটি ঝোপ থেকে অস্ত্রগুলি উদ্ধার হয়। এরমধ্যে রয়েছে ৫টি একে ৪৭ রাইফেল, প্রচুর কার্তুজ ও দুটি গ্রেনেড। দুটি সামরিক পোশাকও মিলেছে। দু’দিন আগে, বাক্সার বরবরিতেও সাব-মেশিনগান, পিস্তল-সহ এনডিএফবির বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। এ দিকে, মণিপুরে ৩ নম্বর রিজার্ভ ব্যাটেলিয়নের এক জওয়ান মঙ্গলবার রাত থেকে অস্ত্র-সহ নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন। চিংথেনলাং পইতে নামে ওই জওয়ান ইম্ফল কেন্দ্রীয় কারাগারের অস্ত্রাগারে প্রহরারত ছিলেন। গত কাল সকালে নিয়মমাফিক নাম ডাকার সময় দেখা যায় ওই জওয়ান হাজির নেই। তাঁর সঙ্গে একটি একে ৪৭ রাইফেল ও তিন রাউন্ড ম্যাগাজিন ছিল। জওয়ানের খোঁজে তল্লাশি চালাবার সময় দেখা যায়, ব্যারাকের একটি ঘরে দুটি ইনস্যাস রাইফেলও লুকিয়ে রাখা আছে। পুলিশের সন্দেহ, পুলিশদের হাত করেই পুলিশের অস্ত্র বাইরে চালান করার চক্র চালাচ্ছে জঙ্গিরা। ইনস্যাস দু’টিও সুযোগমতো সরিয়ে ফেলা হত। এ নিয়ে পুলিশ ও কারা বিভাগ তদন্তে নেমেছে।
|
বিহারে আমলা সাসপেন্ড |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
দুর্নীতির দায়ে ১৯৯৬ ব্যাচের আইএএস অফিসার, কে সেন্থিল কুমারকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নিল বিহার সরকার। আজ রাজ্য সরকারের কর্মীবর্গ বিভাগের তরফে এ খবর জানিয়ে বলা হয়েছে, সেন্থিলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে ভিজিল্যান্স দফতরের তদন্ত চলছিল। প্রাথমিক তদন্তের পরে সেন্থিলের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে সাসপেন্ডের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রাথমিক তদন্তে ধরা পড়েছে: পটনা, চেন্নাই এবং দিল্লিতে দুর্নীতির মাধ্যমে টাকা রোজগার করে প্রচুর স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পত্তি তৈরি করেছে ওই আইএএস অফিসার। পটনায় বেনামে সেন্থিলের একটি শপিং মল এবং রেস্তোরাঁও রয়েছে বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। উল্লেখ্য, পটনা পুরসভার কমিশনার পদে থাকাকালীন সেন্থিলের বিরুদ্ধে প্রায় সাড়ে সাত কোটি টাকা তছরূপের অভিযোগ ওঠে। ওই অভিযোগের তদন্তের জন্য পুরসভার অফিসে সেন্থিলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে গেলে ভিজিল্যান্স দফতরের অফিসারদের বোকা বানিয়ে পিছনের দরজা দিয়ে চম্পট দেয় সে। পরে ধরাও পড়ে।
|
কড়া সনিয়া, পিছু হটলেন দিগ্বিজয় সিংহ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
প্রধানমন্ত্রী পদে রাহুল গাঁধীর অভিষেক চেয়ে সরব হয়েও দশ নম্বর জনপথের দাওয়াইয়ে ঢোক গিললেন কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহ। রাহুল গাঁধীকে প্রধানমন্ত্রী করার দাবি নিয়ে কিছুদিন ধরেই মুখ খুলছিলেন দিগ্বিজয়। কিন্তু সম্প্রতি কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে সনিয়া গাঁধী তাঁকে বলে দেন, এ ব্যাপারে তিনি আর কোনও মন্তব্য যেন না করেন। আবার গত কাল প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহও এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, রাহুল গাঁধী প্রধানমন্ত্রী হলে তাঁর কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু এ ব্যাপারে কংগ্রেস হাইকমান্ডের তরফে তাঁকে কোনও বার্তা দেওয়া হয়নি। বরং সনিয়া গাঁধীর সঙ্গে
তাঁর ষোলো আনা সমন্বয় রয়েছে। এর পরেই দিগ্বিজয় আজ বলেন, “কংগ্রেস কর্মীরা রাহুল গাঁধীকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চান এটা ঠিকই। কিন্তু সেই সঙ্গে এও ঠিক যে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মনমোহন সিংহ অসাধারণ কাজ করছেন।”
|
প্রধানমন্ত্রীর সততা নিয়ে প্রশ্ন বিজেপি নেতার |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
কলকাতায় এসে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের ‘দুর্বলতা’ নিয়ে কটাক্ষ করার পাশাপাশি তাঁর সততা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন বিজেপি-র কেন্দ্রীয় নেতা তথা বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রী সুশীল মোদী। কালো টাকা উদ্ধারের দাবিতে এবং দুর্নীতি ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার কলেজ স্কোয়ার থেকে রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ পর্যন্ত মিছিল করে বিজেপি। তার পর সমাবেশে বক্তৃতা করেন সুশীল, বিজেপি-র আর এক কেন্দ্রীয় নেতা সিদ্ধার্থনাথ সিংহ এবং রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ। সেখানেই সুশীল বলেন, “প্রধানমন্ত্রী বলছেন, তিনি দুর্বল নন। কোনও বলিষ্ঠ মানুষ সাংবাদিকদের সামনে এমন কথা বলেন? এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে, উনি দুর্বল।” পাশাপাশিই, সুশীল বলেন, “বলা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী সৎ। তবে ওঁর মন্ত্রিসভার অনেকে অসৎ। কিন্তু এটা কি হয়? এক জন সৎ মানুষকে কি এত জন অসৎ ঘিরে থাকেন?” সনিয়া গাঁধী এবং রাহুল গাঁধীকেও কটাক্ষ করেছেন বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর বক্তব্য, “প্রধানমন্ত্রী বলছেন, সনিয়াজি বললে তিনি পদ ছাড়তে রাজি। তিনি রাহুলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়তে চান। রাহুল এত দিনে সংসদে মাত্র পাঁচ মিনিট বক্তৃতা করেছেন।”
|
খান্ডুর ছেলে পেমা বিধায়ক হচ্ছেন |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
বাবার কেন্দ্র থেকে, বাবার মতোই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিততে চলেছেন পেমা খান্ডু। চপার দুর্ঘটনায় অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী দোর্জি খান্ডু মারা যাওয়ার পরে, তাঁর বড় ছেলে পেমা খান্ডুকে পর্যটন ও জলসম্পদ বিভাগের মন্ত্রী করেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী জারবম গামলিন। পেমা বিধায়ক নন। তিনি তাওয়াং জেলা কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন। দোর্জি মারা যাওয়ায় তাঁর বিধানসভা কেন্দ্র মুক্তো এখন বিধায়কহীন। সেখানকার উপনির্বাচনের দিন ধার্য হয়েছে ১৪ জুলাই। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ২৭ জুন। প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ। কংগ্রেসের হয়ে পেমা প্রার্থী হয়েছেন। প্রথমে বিজেপি প্রার্থী দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেও পরে তারা প্রার্থী না দেওয়ার কথা জানায়।
|
মুক্তি পেলেন ৫৩ ভারতীয় |
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঢাকা |
৫৩ জন ভারতীয় নাগরিককে মানবিক কারণে মুক্তি দিল বাংলাদেশ সরকার। অনুপ্রবেশ, চোরাচালান-সহ বিভিন্ন মামলায় সাতক্ষীরা জেলা কারাগারে বন্দি ছিলেন এঁরা। কিছু দিন আগে এই কারাগার থেকেই আরও ৪ জন ভারতীয়কে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। মুক্তিপ্রাপ্তরা যাতে নির্বিঘ্নে দেশে ফিরতে পারে, তার জন্য জেলা প্রশাসনের তরফে অনুরোধ করা হয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে। বাংলাদেশের কারাগার কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ঢাকার ভারতীয় দূতাবাস।
|
জামিন খারিজ |
সংবাদসংস্থা • মুম্বই |
বিলকিস বানু গণধর্ষণ মামলায় সাত বন্দির জামিনের আবেদন আজ খারিজ করে দিল বম্বে হাইকোর্ট। আদালতের মতে, ওই সাত জন অত্যন্ত গুরুতর অপরাধী। তাই জামিন দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ২০০৮ সালে ওই সাত অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় নিম্ন আদালত। তার পরেই হাইকোর্টে আবেদন করে তারা। ২০০২ সালে আমদাবাদ থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরে রান্ধিকপুর গ্রামে আক্রান্ত হয় বিলকিসের পরিবার। তাঁদের আট সদস্যকে খুন করে বিলকিসকে গণধর্ষণ করা হয়। পরিবারের আরও ছয় সদস্য নিখোঁজ হয়ে যান।
|
ডুবে বালকের মৃত্যু |
নিজস্ব সংবাদদাতা • রাঁচি |
পুকুরে স্নান করতে নেমে এক বালকের মৃত্যু হয়েছে। আজ দুপুরে জামশেদপুরের গোবিন্দপুর এলাকায়, জনতা মার্কেট তালাওয়ে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, মৃতর নাম রাহুল বেরা (১২)। প্রাথমিক ভাবে জলে ডুবে তার মৃত্যু হয়েছে বলেই মনে করছে পুলিশ। ছেলেটির দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। |
|