|
|
|
|
|
|
|
অর্থাভাব কাটাতে মরিয়া গ্রিসের সরকার, বিক্ষুব্ধ মানুষ |
|
গ্রিসের সরকার এক সময় যথেচ্ছ ঋণ করেছিল, শোধ দেওয়ার সামর্থ্যের কথা না ভেবেই। সেটা ২০০৮ সালের মন্দার আগেকার কথা। মন্দার সময় সব দেশের অর্থনীতিতেই টান পড়েছিল, গ্রিসেরও। সেই সময়ই টের পাওয়া গেল, দেশটা প্রায় দেউলিয়া হতে বসেছে। ধার শোধ করার কোনও ক্ষমতাই তার নেই।
যে ব্যাঙ্কগুলো গ্রিসকে নানা ভাবে ঋণ দিয়েছিল, সেগুলির একটা বড় অংশ ফ্রান্স আর জার্মানির। ফলে, গ্রিস ঋণ শোধ না করতে পারলে এই ব্যাঙ্কগুলো বিপাকে পড়বে। আর, এই ব্যাঙ্কগুলো ‘ফেল করলে’ ফের একটা আর্থিক মন্দা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা। ফলে, গ্রিসকে বাঁচাতে উদ্যোগী হল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। টাকা দিতে রাজি হল আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারও। গত বছর মে মাসে বেশ ঘটা করে গ্রিসকে আর্থিক ভাবে ‘উদ্ধার’ করা হল।
এই ঋণের শর্ত ছিল, সরকারকে তার ব্যয় কমাতে হবে। তার অর্থ, বেশ কিছু সরকারি কর্মীর চাকরি যাবে, অনেকের মাইনে কমবে। ঋণ পাওয়ার পরেও গ্রিস সেই শর্ত মানেনি। এ দিকে, বছর ঘুরতে দেখা গেল, গ্রিসের আর্থিক সংকট মোটেও ফুরোয়নি। বরং, তার আরও ঋণ দরকার। অর্থ ভাণ্ডার জানিয়ে দিল, শর্ত পূরণ না করলে আর ঋণ নয়। ফলে, গ্রিসের সরকারকে বাধ্য হয়েই খরচ কমানোর কথা ভাবতে হল।
তাতেও বিপদ। যেই জানা গেল, সরকার আরও অনেকের চাকরি কেড়ে নেবে, মাইনে কমিয়ে দেবে দেশের মানুষ রেগে আগুন। তাঁরা রাজধানী আথেন্স-এ পার্লামেন্টের সামনে বিরাট বিক্ষোভ করলেন। দেশ অচল হয়ে গেল ধর্মঘটে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা জানিয়েছেন, আগে গ্রিস খরচ কমিয়ে দেখাক, তার পরে ঋণের কথা ভাবা যাবে। |
|
|
রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের ১৫টি সদস্য-দেশ একযোগে সিদ্ধান্ত নিল, অতঃপর রাষ্ট্রপুঞ্জের নিষেধাজ্ঞায় আল কায়দা ও তালিবান, এই দুই গোষ্ঠীকে আলাদা ভাবে বিবেচনা করা হবে। অর্থাৎ আল কায়দার জন্য যে নিষেধাজ্ঞা, তালিবানদের ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য হবে না, কেননা আদর্শ ও কার্যকলাপের দিক দিয়ে এরা এক গোত্রভুক্ত নয়। তালিবানদের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কথোপকথন-ভিত্তিক চুক্তি তৈরি করার দিকে এগোচ্ছে, সেই দিকে তাকিয়েই এই সিদ্ধান্ত। প্রসঙ্গত, যে নিষেধাজ্ঞার কথা বলা হচ্ছে, সেটি রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদ কার্যকর করেছিল ১৯৯৯ সালে, তার ১২৬৭ নম্বর ধারার মাধ্যমে। ধারাটির নাম ছিল, ‘তালিবান অ্যান্ড আল কায়দা স্যাংশনস কমিটি’। এই ধারার বলে রাষ্ট্রপুঞ্জের অন্তর্গত প্রতিটি দেশ তালিবান বা আল কায়দার কোনও সদস্যের হদিশ পাওয়ামাত্রই কয়েকটি পদক্ষেপ নিতে বাধ্য থাকবে, যেমন ১) সঙ্গে সঙ্গে তার স্থাবর-অস্থাবর, প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ, সব রকম সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে, ২) সেই দেশে প্রবেশ কিংবা দেশের মধ্য দিয়ে অন্য দেশে যাত্রা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করতে হবে, ৩) কোনও অস্ত্রশস্ত্র, সামরিক, আধা-সামরিক কিংবা প্রযুক্তিগত সহায়তা যাতে তার কাছে না পৌঁছয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। |
|
|
১৫-১৬ জুন মাঝরাতে হয়ে গেল এ শতাব্দীর দীর্ঘতম পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। প্রায় একশো মিনিট ব্যাপী এই পূর্ণগ্রাস স্থায়ী হল রাত ১২:৫২ থেকে ২:৩২ পর্যন্ত। এর আগে ২০০০ সালের জুলাই মাসের পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ স্থায়ী হয়েছিল এর চেয়ে বেশি সময়ব্যাপী। একবিংশ শতাব্দীতে চাঁদের পূর্ণগ্রাস আর কখনও স্থায়ী হবে না একশো মিনিট কাল। কেন হবে না? এ প্রশ্নের উত্তরে পৃথিবী আর চাঁদের কক্ষপথ দু’টি বুঝে নেওয়া দরকার। চন্দ্রগ্রহণ হয় পূর্ণিমার সময়, যেমন সূর্যগ্রহণ হয় অমাবস্যায়।
চন্দ্রগ্রহণ হয় পৃথিবীর ছায়ায় তার উপগ্রহটি ঢাকা পড়ে গেলে। প্রত্যেক পূর্ণিমাতেই এ রকম একটি কান্ড ঘটত, যদি সূর্যকে ঘিরে পৃথিবীর কক্ষপথ, আর পৃথিবীকে ঘিরে চাঁদের কক্ষপথ এ দু’টি একই তলে থাকত। বাস্তবে কক্ষপথ দু’টি রয়েছে আলাদা তলে, আর তাদের মধ্যে কোণটি ৫.২ ডিগ্রির। এ রকম ভাবে দুটি কক্ষপথ এক সমতলে না থাকা জন্য সব পূর্ণিমাতে চন্দ্রগ্রহণ হয় না, হয় কেবল সেই সব পূর্ণিমাতেই, যখন সূর্য পৃথিবী আর চাঁদ একেবারে এক সরলরেখায় চলে আসতে পারে। চন্দ্রগ্রহণের সময়কাল আবার সব সময় এক রকম হয় না। এটাও সেই কক্ষতলের ফারাকের কারণে। |
|
রোনাল্ডো |
আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায় নিলেন ব্রাজিলের স্ট্রাইকার রোনাল্ডো।
|
জেক্সপো |
আগামী বছর থেকে শুধু প্রবেশিকা পরীক্ষার (জেক্সপো) মাধ্যমে পলিটেকনিকে ছাত্র ভর্তি করা হবে। এর আগে মাধ্যমিকের নম্বরের ভিত্তিতে অনেকেই ভর্তি হতে পারত। কিন্তু তার ফলে ছাত্রদের মান ক্রমশ পড়তে থাকায় এই সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার।
|
দেখুন |
১০ জুন মুম্বইয়ে আততায়ীরা গুলি করে হত্যা করল মি ডে কাগজের তদন্তমূলক বিভাগের সম্পাদক জ্যোতির্ময় দে-কে। তদন্তে চালাচ্ছে মুম্বই পুলিশ।
|
মকবুল ফিদা হুসেন |
লন্ডনে পঁচানব্বই বছর বয়সে মারা গেলেন ভারতের বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী মকবুল ফিদা হুসেন।
|
বিল |
১৪ জুন পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় বিরোধীশূন্য ভাবে পাশ হয়ে গেল সিঙ্গুর বিল। এই বিলের মাধ্যমে সিঙ্গুরে অধিগৃহীত ৯৯৭.১৯ একর জমির পুরোটাই ফিরিয়ে নেওয়ার প্রকল্প শুরু করল রাজ্য সরকার।
|
সুদের হার |
মূল্যবৃদ্ধিতে রাশ টানতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সুদের হার আবার বাড়াল। এর ফলে আগামী দিনে গৃহঋণ, গাড়ি ঋণ সহ সব ঋণেরই সুদের হার বাড়াবার ইঙ্গিত দিল অধিকাংশ বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক। এ দিকে শিল্পবৃদ্ধির হার কমে দাঁড়াল ৬.৩ শতাংশে। গত বছর এই সময়ে এই হার ছিল ১৩.১ শতাংশ।
|
জওয়াহিরি |
আল কায়দার প্রধান হলেন আবু মহম্মদ আমন আল জওয়াহিরি। ওসামা থাকাকালীন তিনি ছিলেন সংগঠনের দুই নম্বর নেতা।
|
আসাদ আলি খান |
চুয়াত্তর বছর বয়সে মারা গেলেন প্রসিদ্ধ রুদ্রবীণা বাদক উস্তাদ আসাদ আলি খান। তিনি ছিলেন জয়পুরের বীণকার ঘরানার শিল্পী। |
|
|
|
|
|