থানা থেকে ৫০০ মিটার দূরত্বে ভরদুপুরে তালা ভেঙে একটি বাড়ি থেকে চুরি গিয়েছে কয়েক ভরি সোনা ও নগদ কয়েক হাজার টাকা। রবিবার দুপুরে মন্তেশ্বরে ঘটনাটি ঘটে। বাড়ির মালিক পীযুষ মুখোপাধ্যায় অসুস্থতার কারণে বর্ধমানে একটি বেসরকারি নাসিংহোমে ভর্তি রয়েছেন। স্ত্রী ও বড় ছেলে সস্ত্রীক তাঁর সঙ্গে সেখানেই রয়েছেন। এ দিন সকালে অপূর্ববাবুর মেজ ছেলে কাটোয়ায় যান। বাড়িতে ছিলেন ছোট ছেলে চন্দন মুখোপাধ্যায়। চন্দনবাবু বলেন, “বাড়িতে তালা লাগিয়ে দুপুর ১২টা নাগাদ স্থানীয় একটি ক্লাবে ক্যারম খেলতে যাই। ঘণ্টাখানেক পরে বাড়ি ফিরে দেখি দরজা ভিতর থেকে বন্ধ। পাঁচিল টপকে ভিতরে গিয়ে দেখি আলমারি ভাঙা। ঘরের সব জিনিস লণ্ডভণ্ড।” এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দা চঞ্চল সিংহরায় বলেন, “থানা থেকে এত কম দূরত্বের মধ্যে চুরির ঘটনা ঘটল। তাহলে আমাদের নিরাপত্তা কোথায়?” মন্তেশ্বর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন চন্দনবাবু। এ দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি।
|
বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয়েছে এক ব্যক্তির। রবিবার দুপুরে বুদবুদ থানার মানকরে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম মধু সাঁতরা (৪০)। বাড়ি মানকরের মালি পাড়ায়। এ দিন দুপুরে তিনি মাঠে কাজ করতে গিয়েছিলেন। সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি বাড়ি ফিরে না আসায় পরিজন ও প্রতিবেশিরা তাঁকে খুঁজতে বের হন। মাঠে মধুবাবুকে পড়ে থাকতে দেখে তাঁকে মানকর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁরা। সেখানে চিকিৎসক মধুবাবুকে মৃত ঘোষণা করেন। |