শিল্পশহর হলদিয়ায় বৃক্ষরোপণে উদ্যোগী হল বিভিন্ন শিল্পসংস্থা। রবিবার বিশ্ব পরিবেশ দিবসে স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের হাতে ফলগাছের চারা তুলে দেওয়া আইওসি, টাটা পাওয়ার, এক্সাইডের উদ্যোগে। বন্দরের অব্যবহৃত জমিতেও কয়েক হাজার ফলগাছ লাগানো হবে বলে জানান বন্দরের আধিকারিক শশাঙ্ক পণ্ডিত।
|
রবিবার সকালে হুগলির চাঁপাডাঙা বিজয়কৃষ্ণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা এবং ছাত্রীরা বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করলেন। ওই উপলক্ষে তাঁরা চাঁপাডাঙা গ্রামে পদযাত্রা করেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা অরুণা কুণ্ডু জানান, এ দিন বিভিন্ন জায়গায় বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে।
|
‘সবুজ হাসপাতাল, পরিচ্ছন্ন হাসপাতাল’ এই স্লোগান তুলে গত এক সপ্তাহ ধরে ‘পরিবেশ সপ্তাহ’ পালন করল ক্যালকাটা মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট (সিএমআরআই)। সোমবার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়, পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচারের সেক্রেটারি স্বামী সর্বভূতানন্দ। উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের সিইও রূপক বড়ুয়া এবং চিকিৎসক ও নার্সেরা। চিকিৎসা-বর্জ্য সঠিক ভাবে সংগ্রহ ও নষ্ট করা নিয়ে আলোচনা ছাড়াও এ দিন হাসপাতাল চত্বরে বৃক্ষরোপণ করেন মেয়র ও মন্ত্রী। আগামী ৭ দিন হাসপাতালে ও হাসপাতালের বাইরে ডায়মন্ড হারবার রোডে একশোরও বেশি চারাগাছ পোঁতা হবে বলে জানান রূপকবাবু।
|
ছাগলের টোপ দিয়ে খাঁচা পেতেও শ্রীনাথপুর চা বাগান এলাকায় তাণ্ডব চালানো চিতাবাঘটিকে এখনও ধরতে পারেনি বন দফতর। রবিবার ওই চা বাগানের ৩ নম্বর সেকশনের একটি গাছে চড়ে বসেছিল চিতাবাঘটি। শ্রমিকেরা দেখতে পেয়ে বন দফতরে খবর দেন। চিতাবাঘটিকে ধরার জন্য বনকর্মীরা খাঁচা পাতেন। সন্ধ্যায় গাছ থেকে নেমে চিতাবাঘটি বক্সার জঙ্গলে ঢুকে যায়। রাতে ফের চা বাগানে ঢুকে শ্রমিক মহল্লা থেকে একটি ছাগল টেনে নিয়ে যায়। সোমবার সকালে খাঁচা দেখে ফের আতঙ্কিত হয়ে পড়েন শ্রমিকেরা। এদিন শ্রমিকেরা চা বাগানের ওই সেকশনে পাতা তুলতে যাননি। তাঁরা জানান, গত ১৫ দিনে চিতাবাঘটি চা বাগান থেকে ১০টি ছাগল এবং কয়েকটি খরগোশ টেনে নিয়ে গিয়েছে। চিতাবাঘটি হামলা করতে পারে ভেবে রাতে বেরোচ্ছেন না বাসিন্দারা। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের রাজাভাতখাওয়া রেঞ্জের আধিকারিক ভবেন বসুমাতা বলেন, “চিতাবাঘটি না-ধরা পর্যন্ত ওই চা বাগানে খাঁচা পাতাই থাকবে। রাতে নজরদারির ব্যবস্থা হবে।”
|
সাপের ছোবলে মৃত্যু হল এক কিশোরের। মৃতের নাম শ্যামল মাণ্ডি (১২)। বাড়ি বোরো থানার জামিয়া গ্রামে। রবিবার রাতে বান্দোয়ান ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তাকে ভর্তি করানো হয়েছিল। |