বেলুড়ের দুষ্কৃতী পলাশ দাসের খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, ধৃতের নাম জয় মণ্ডল। লিলুয়ার রবীন্দ্রপল্লির বাসিন্দা জয়ের বিরুদ্ধে বহু দুষ্কর্মের অভিযোগ রয়েছে। সে লিলুয়া রেল ওয়ার্কশপে ঠিকাদারের কাজ করত। তার বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগও আছে। গত ২০ মে ডন বস্কো মোড়ের কাছে ছাঁট লোহার গুদামে পলাশকে গুলি করে এবং কুপিয়ে খুন করা হয়। তদন্তকারীরা জানান, পলাশ-হত্যায় বড় মাথা আছে। স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতীও জড়িত। আদালত জয়কে পুলিশি হাজতে পাঠিয়েছে।
|
উলুবেড়িয়ায় পথ দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। সোমবার সন্ধ্যায় উলুবেড়িয়ার বীরশিবপুর থেকে বোয়ালিয়া যাওয়ার পথে হাটগাছা গ্রামের কাছে ট্রেকারের ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে এক যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম তপন মণ্ডল (৩০)। বাড়ি খড়িয়া ময়নাপুর গ্রামে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ যাত্রী-বোঝাই ট্রেকারটি বীরশিবপুর থেকে রওনা দেয়। ট্রেকারের ছাদে বেশ কয়েকজন যাত্রী বসেছিলেন। হাটগাছা গ্রামের কাছে ট্রেকারটি আচমকা ব্রেক কষে। তখন ছাদ থেকে পড়ে যান তপনবাবু এবং আরও এক যাত্রী।
|
শ্বশুরবাড়িতে এসে অস্বাভাবিক মৃত্যু হল হাওড়ার এক যুবকের। সোমবার ভোরে আরামবাগের নারায়ণপুর গ্রামে শ্বশুরবাড়ির বারান্দায় গলায় উড়নির ফাঁস লাগানো অবস্থায় সত্যব্রত গঙ্গোপাধ্যায় (৩২) নামে ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহটি মেলে। শ্বশুরবাড়ির লোকজন এবং স্থানীয় বাসিন্দারা দেহটি নামিয়ে পুলিশে খবর দেন। সত্যব্রতর বাড়ি হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরের কল্যাণচক গ্রামে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে সত্যব্রতর বনিবনা হচ্ছিল না। মাস কয়েক আগে সত্যব্রতের স্ত্রী দুই সন্তানকে নিয়ে নারায়ণপুরে চলে আসেন। সত্যব্রত তাঁকে কয়েকবার ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী ফেরেননি। রবিবার ফের সত্যব্রত শ্বশুরবাড়ি আসেন। পুলিশের অনুমান, স্ত্রী ফেরার কোনও আশ্বাস না দেওয়ায় সত্যব্রত অবসাদে আত্মঘাতী হন। দেহটি ময়না-তদন্তে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
|
‘সাহিত্য সেবক’ এবং ‘লিখতে পড়তে শেখান’ বাগনানের দুই সাহিত্যগোষ্ঠীর উদ্যোগে রবিবার বাগনানেরই আদর্শ বালিকা বিদ্যালয়ের পাশের মাঠে নজরুল স্মরণে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই উপলক্ষে সাহিত্য পাঠ করা হয়। নজরুলগীতি পরিবেশিত হয়। সেই সঙ্গে নজরুল ইসলামের সাহিত্য নিয়ে আলোচনাও করেন বিশিষ্ট জনেরা। |