|
|
|
|
সংস্কৃতি যেখানে যেমন |
শ্রুতি নাট্যোৎসব |
শিলিগুড়ির দীনবন্ধু মঞ্চে ৯ এবং ৩০ মে উত্তাল নাট্যগোষ্ঠীর উদ্যোগে ও কথা ও কবিতার সহযোগিতায় শ্রুতি নাট্যোৎসব অনুষ্ঠিত হল। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক অঙ্কুশ ভট্ট রবীন্দ্র নাটক প্রসঙ্গে আলোচনা করেন। কলকাতার শুণ্ডি নাট্যগোষ্ঠী সৌমিত্র বন্দ্যোপাধ্যায় এবং নিবেদিতা সেন পরিবেশন করেন ‘হে নূতন’ ও ‘সম্প্রতি’। রবীন্দ্র নাটক এবং অন্য নাটকে শিলিগুড়ির স্বর ও শ্রুতি, উত্তাল, কথা ও কবিতা, মিত্র সম্মিলনী, সোনার তরী, মালঞ্চ, কণ্ঠবর্ণ অংশগ্রহণ করে। শিশু শিল্পী অনন্যা চক্রবর্তীর অভিনয় অনবদ্য। নাটক ছাড়াও প্রথম দিন রবীন্দ্র সঙ্গীতে স্বাতী দাস চৌধুরী এবং দ্বিতীয় দিন রাগাশ্রয়ী গানে ছিলেন তাপস গঙ্গোপাধ্যায়।
|
সংস্থার শ্রদ্ধাঞ্জলি |
গত ৩১ মে দীনবন্ধু মঞ্চে ‘সুর সরগম’-এর ব্যবস্থাপনায় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সন্ধ্যা ‘শ্রদ্ধাঞ্জলি’ অনুষ্ঠিত হল। সঙ্গীত গুরু উৎপল বসুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। ছোটদের বাংলা গানের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে স্বর্ণালী, আয়ূষ, কথাকলি, অর্ক, তানিয়া, অর্কমিতা, অনন্যা, সংযুক্তা, সত্যব্রত প্রমুখ। রাগাশ্রিত সঙ্গীত পরিবেশন করেন দেববর্ণা বসু, চন্দ্রতপা ভট্টাচার্য, পলি ভট্টাচার্য, মিঠুন সাহা, অভিমান রায়, সোমালি ভট্টাচার্য, মৈত্রেয়ী ঘোষ, সাত্যকী চক্রবর্তী, নীলামণি থাপা এবং অন্যরা। অনুষ্ঠানটি পরিচালনায় ছিলেন বর্ণালী বসু। সঞ্চালনা করে অলোক চক্রবর্তী ও সবিতা চক্রবর্তী।
|
প্রশংসিত ৩ শিল্পী |
সম্প্রতি ভারত সরকারের সংস্কৃতি দফতরের সহযোগিতায় ‘পদাতিক ড্যান্স সেন্টার’ আয়োজিত কত্থক ম্যারাথনে শিলিগুড়ির ৩ শিল্পী পায়েল দত্ত, মেহুলি পালিত এবং নীতিশা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার জ্ঞান মঞ্চে অডিশনের মাধ্যমে কত্থক নৃত্য পরিবেশনার সুযোগ পান। দেশ-বিদেশের কত্থক নৃতাশিল্পীদের মধ্যে তাঁরাও প্রশংসিত হয়ে শংসাপত্র অর্জন করেন। তাঁরা শিলিগুড়ির সহেলী বসু ঠাকুর এবং সুবীর ঠাকুরের ‘সৃষ্টি’ নৃত্যগোষ্ঠীর ছাত্রী। |
|
|
|
|
|