|
|
|
|
বিতর্কের মধ্যেই শুরু গ্রামীণ মেলা
নিজস্ব প্রতিবেদন |
মাধ্যমিক-মাদ্রাসা পরীক্ষা চলাকালীন গ্রামীণ মেলার আয়োজন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। প্রশাসন জানিয়েছিল, পরীক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখেই ব্লকে ব্লকে মেলা হবে। নিয়ন্ত্রিত থাকবে মাইকের শব্দ। সেই মতো শনিবার থেকে দুই মেদিনীপুরের বিভিন্ন ব্লকে মেলা শুরু হয়েছে। কোথাও সমস্যা নিয়ে অভিযোগ উঠেছে, কোথাও মেলা প্রাঙ্গণ লোকালয় থেকে দূরে হওয়ায় সমস্যা হয়নি।
শনিবার পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশন মাঠে মেলার প্রথম দিনে ব্লকের ৯টি স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পঞ্চায়েতের একশো দিনের কাজ ও পেনশন স্কিম নিয়ে ক্যুইজ হয়। |
|
সারদায় টাকা রেখে প্রতারিত হওয়া ১০২ জন আমানতকারীর হাতে ব্লক প্রশাসনের তরফে চেক দেওয়া হয়। লালগড়ে মেলা হচ্ছে ব্লক অফিস প্রাঙ্গণে। মেলার উদ্বোধন করেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কৃষ্ণগোপাল রায়। মেলার এক একটি দিন এক একটি দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। রবিবার ছিল একশো দিনের কাজের দিবস ও আলোচনাচক্র। আজ, সোমবার বার্ধক্য ভাতা ও বিধবা ভাতার উপভোক্তাদের জন্য স্বাস্থ্যশিবির হবে। মৎস্যচাষ নিয়ে হবে আলোচনাচক্র। মেলা প্রাঙ্গণ লোকালয় থেকে দূরে হওয়ায় সমস্যা হচ্ছে না। তবু মাইকের ব্যবহার যতটা সম্ভব কম রাখার চেষ্টা করছে প্রশাসন।
বেলপাহাড়ি ব্লক অফিস প্রাঙ্গণে মেলা নিয়ে অবশ্য অভিযোগ উঠেছে। বেলপাহাড়ি পঞ্চায়েত সমিতির কংগ্রেস সদস্য সুব্রত ভট্টাচার্যের অভিযোগ, “মাধ্যমিক পরীক্ষার আগে মেলায় মাইক বাজানোয় সমস্যায় পড়ছেন পরীক্ষার্থীরা। কাছে গ্রামীণ হাসপাতাল। রোগীদেরও অসুবিধা হচ্ছে।” যদিও বেলপাহাড়ির বিডিও সর্বোদয় সাহার দাবি, “মেলায় কোনও মাইক বাজানো হচ্ছে না।” |
|
|
|
|
|