টুকরো খবর
বল কুড়োতে গিয়ে ফাটল বোমা, রিষড়ায় জখম দুই
বল কুড়োতে গিয়ে মাটিতে পুঁতে রাখা বোতল বোমা ফেটে জখম হল দু’টি বালক। তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির রিষড়ার হেস্টিংস মাঠ এলাকায়। জখম শিশু দু’টির নাম রোহিতকুমার রাম এবং প্রেম কাঁহার। তারা মামাতো-পিসতুতো ভাই। বছর বারোর রোহিত রিষড়া বিদ্যাপীঠের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। প্রেমের বয়স আট। সে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। তাদের বাড়ির লোকজন জানায়, এ দিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ মাঠে ক্রিকেট খেলছিল কয়েকটি ছেলে। সে সময়ে প্রেম ও রোহিত বল কুড়োতে যায়। ওই জায়গায় মাটির নিচে পুঁতে রাখা একটি বোতল বোমার উপরের অংশটি বেরিয়ে ছিল। কোনও ভাবে সেটি ফেটে যায়। দু’জনেরই শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বোমার স্প্লিন্টার ঢুকে যায়। ছুটে আসেন আশপাশের লোকজন। বেশি জখম হয় রোহিতকুমার। দু’জনকেই শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। ওই এলাকায় দুষ্কৃতীদের আনাগোনা রয়েছে বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে।

ফিরল ছেলে
রাজ্যের অর্থমন্ত্রীর ওএসডি ভাস্কর কুমার শেষে স্ত্রীর কাছে ফিরিয়ে দিলেন ছেলেকে। মঙ্গলবার তাঁর আইনজীবী বাচ্চাটিকে পুলিশের হাতে তুলে দেন। উত্তরপাড়া থানার পুলিশ ওই সরকারি অফিসারের স্ত্রীর আইনজীবীর মাধ্যমে বাচ্চাটিকে ফিরিয়ে দেন। ওই অফিসার এবং তাঁর পরিবারের লোকের বিরুদ্ধে বধূ নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়েছে। বাকিরা হাইকোর্টে জামিন পেলেও জামিন পাননি ভাস্করবাবু। চুঁচুড়া জজ কোর্টে জামিনের আবেদন নাকচ হয়েছে। জেলা পুলিশের এক পদস্থ কর্তা বলেন, “ওই অফিসারকে ধরতে পুলিশ তাঁর অফিসে যায়। জানানো হয়, তিনি ছুটিতে।” এই পরিস্থিতিতে ভাস্করবাবুর স্ত্রী অভিযোগ করেন, বাচ্চাটিকে তাঁর কাছে রাখতে দেওয়া হচ্ছে না। নড়েচড়ে বসে পুলিশ।

মারধরের নালিশ
এসএফআই কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার বিকেলে ঘটনাটি ধটেছে গোঘাটের মদিনায়। অসীম খাঁ নামে প্রহৃত ওই ছাত্র আরামবাগ হাসপাতালে ভর্তি। তৃণমূলের তরফে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, ঘটনার খবর মিলেছে। লিখিত অভিযোগ জানাতে বলা হয়েছে।

স্ত্রীর বঁটির কোপে জখম স্বামী
মঙ্গলবার সকালে আরামবাগের নারায়ণপুরে এক গৃহবধূ বঁটি দিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করলেন স্বামীকে। মদনমোহন চক্রবর্তী নামে ওই ব্যক্তিকে স্থানীয় দক্ষিণ নারায়ণপুর ব্লক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্য দিকে স্বামীর মারধরে জখম স্ত্রী রঞ্জনাদেবীকেও আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দাম্পত্য কলহ থেকেই এ দিনের ঘটনা বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। মদনমোহনবাবু বলেন, “রেগে গেলে স্ত্রী মানসিক ভারসাম্য হারান। তাঁকে বেশি বকাবকি করে ঠিক করিনি।” অন্য দিকে, রঞ্জনাদেবীর বক্তব্য, “স্বামী প্রায়ই মানসিক-শারীরিক নির্যাতন করতেন। তারই জেরে এ দিন ওই আচরণ করে ফেলেছি।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.