...গন্ধ এসেছে |
জ্বলবে হাজার বাতি
চালচিত্র থেকে দ্বারকা নগরী। থিম যুদ্ধে হরেক প্রস্তুতি।
ঘুরে দেখলেন কৌশিক ঘোষ ও দেবাশিস দাস |
|
|
এন্টালি শহিদ স্মৃতি সঙ্ঘ: যামিনী রায়ের আঁকা বিভিন্ন ছবির প্রতিলিপি দিয়ে সাজানো হবে মণ্ডপটি। এই পুজোর প্রতিমাও হবে যামিনী রায়ের ছবির অনুকরণে।
সুন্দরীমোহন অ্যাভিনিউয়ের বিশ পল্লি: একটি মন্দিরের আদলে তৈরি হচ্ছে পঁয়ষট্টি বছরের পুরনো এই পুজোর মণ্ডপ। প্রতিমার উচ্চতা আঠারো ফুট, থাকছে এক হাজার আলোক শিখার ঝাড়বাতি এবং চন্দননগরের আলোকসজ্জা।
সঙ্ঘশ্রী: এত দিন প্রতিমার পিছনেই থাকত চালচিত্র। এ বার সেই চালচিত্র দিয়েই মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে কালীঘাটের সঙ্ঘশ্রীতে। মণ্ডপের প্রবেশপথের দু’ধারের দেওয়াল হচ্ছে মুকুটের আদলে।
আলিপুর সর্বজনীন দুর্গোৎসব: কোনও এক অজগাঁয়ে মাটি খুঁড়ে পাওয়া গিয়েছে পুরনো সভ্যতার নিদর্শন। এমনই পরিবেশে তৈরি হচ্ছে এই পুজোর মণ্ডপ। প্রতিমা পাথরের। |
|
|
|
এন্টালি শহিদ স্মৃতি সঙ্ঘ |
আলিপুর সর্বজনীন দুর্গোৎসব |
গোলমাঠ সর্বজনীন |
|
রাজডাঙা নব উদয় সঙ্ঘ: বিভিন্ন রঙের বাঁশ দিয়ে তৈরি হচ্ছে এই পুজোর মণ্ডপ। মণ্ডপের ভিতরেও থাকাছে বাঁশের কারুকার্য।
৬৬ পল্লি: পুরাণে এবং মহাকাব্যে বর্ণিত দ্বারকা নগরীর অনুকরণে সাজানো হচ্ছে পুজোর মণ্ডপটি। গবেষকদের একাংশের মতে, পুরাণের সেই দ্বারকা নগরী এখন সমুদ্রতলে বিলুপ্ত। পুজোর উদ্যোক্তারা তাই সমুদ্রের নীচের দ্বারকার রূপ দর্শকদের সামনে তুলে ধরার পরিকল্পনা করেছেন।
গোলপার্ক সর্বজনীন: নাটমন্দিরের অনুকরণে সাজানো হচ্ছে একাত্তর বছরের পুরনো এই পুজামণ্ডপ।
কালীঘাট মিলন সঙ্ঘ: মণ্ডপসজ্জায় ব্যবহার করা হচ্ছে ফেলে দেওয়া টিনের কৌটো, বাঁশের টুকরো এবং বোতল। মণ্ডপের প্রবেশপথে থাকবে একটি বড় ফুল। প্রতিমা থাকবে কোষাকুষির উপরে। |
|
|
নেপাল ভট্টাচার্য স্ট্রিট |
কালীঘাট মিলন সঙ্ঘ |
|
হাজরা ২২ পল্লি: গ্রামীণ পুজোর পরিবেশ তুলে ধরার পরিকল্পনা করেছেন উদ্যোক্তারা। মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে মন্দিরের অনুকরণে। প্রতিমা ডাকের সাজের।
নেপাল ভট্টাচার্য স্ট্রিট: পুজোর থিম ‘আমি সেই নারী’। থিম ফোটাতে ব্যবহার করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ছবি।
গোলমাঠ সর্বজনীন: পঁচাশি বছরের পুরনো এই পুজোর মণ্ডপটি তৈরি হচ্ছে বাঁশ দিয়ে। মণ্ডপের বাইরের আকৃতি হচ্ছে ধুনুচির অনুকরণে। ভিতরটি পদ্মফুলের অনুকরণে। প্রতিমা কৃষ্ণনগরের। |
ছবি: স্বাতী চক্রবর্তী |
|