|
|
|
|
|
|
|
খেয়াল রাখুন |
|
সল্টলেকে ২২ হাজার বর্গফুট জুড়ে নতুন ক্যাম্পাস খুলল কলকাতার ইআইআইএলএম ম্যানেজমেন্ট গোষ্ঠীর ইআইআইএলএম ফার্মা ম্যানেজমেন্ট। ফার্মা ম্যানেজমেন্টের ৫ বছরের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাঠ্যক্রম পড়ানো হবে এখানে। স্কুল অফ ফার্মা ম্যানেজমেন্টের অধ্যক্ষ ও ডিন এস এন বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, ভারতে এটাই প্রথম ও একমাত্র ফার্মা ম্যানেজমেন্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যার পাঠ্যক্রমে ফার্মা, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ও মেডিসিন এই চারটি ক্ষেত্রই এক সঙ্গে পড়ানো হচ্ছে। |
প্রশিক্ষণ দিতে নিউ ইয়র্ক ইনস্টিটিউট অফ ফিনান্স (এনওয়াইআইএফ)-এর সঙ্গে এমসিএক্স স্টক এক্সচেঞ্জ জোট বাঁধল। ই-লার্নিং পদ্ধতিতে ডেরিভেটিভ ইনস্ট্রুমেন্টস, ইক্যুয়িটি, ফরওয়ার্ডস, ফিউচার্স-সহ এনওয়াইআইএফের ২৪টি পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কিছু সার্টিফিকেট কোর্সও করা যাবে ভারতে বসেই। |
|
আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর |
|
|
|
প্রশ্ন: আমি কমার্স নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ছি। ভবিষ্যতে হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়তে চাই। কী করব?
সাগরিকা মুখোপাধ্যায়, বারুইপুর
উত্তর: দেশে হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়ায় এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রচুর। তবে দ্বাদশ পেরিয়ে হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়ার জন্য সব থেকে ভাল কেন্দ্রীয় পর্যটন দফতরের অধীন ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর হোটেল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড কেটারিং টেকনোলজি বা এনসিএইচএমসিটি স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানগুলি। দেশের সমস্ত ইনস্টিটিউট অফ হোটেল ম্যানেজমেন্ট (আইএইচএম) রয়েছে এর মধ্যে। আবার আছে বেশ কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও। এগুলিতে ভর্তির জন্য এনসিএইচএমসিটি আয়োজন করে হোটেল ম্যানেজমেন্ট জয়েন্ট এন্ট্রান্স। যে কোনও শাখায় ১০+২ পাশ করলেই ওই প্রবেশিকায় বসা যায়। উত্তীর্ণ হতে পারলে আপনি নিজের পছন্দের প্রতিষ্ঠান বেছে নিতে পারবেন সহজেই। তবে ভর্তি হওয়ার আগে দেখে নেবেন প্রতিষ্ঠানটি এআইসিটিই অনুমোদিত কিনা। এআইসিটিই স্বীকৃত না হলে অনুমোদন দেয় না এনসিএইচএমসিটি। সুতরাং এই স্বীকৃত নেই যাদের, সেখানে পড়লে অর্থ ও সময়ের অপচয় তো হবেই, ক্ষতি হয়ে যাবে আপনার কেরিয়ারেরও। |
|
আকর্ষণীয় পেশা। তবে পড়তে হবে স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানেই। |
প্রশ্ন: জীববিজ্ঞানে অনার্স পড়ছি। বায়োটেকনোলজি নিয়ে এম এসসি করার ইচ্ছে। শুনেছি জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় বায়োটেকনোলজি নিয়ে পড়ার জন্য একটি প্রবেশিকা নেয়। এর মাধ্যমে কোথায় বিষয়টি পড়া যায়, কী যোগ্যতা লাগে, কবে পরীক্ষা হয় ইত্যাদি তথ্য জানান। রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনেও একটি কলেজে বিষয়টি পড়ার সুযোগ খুলেছে। এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাবেন।
তমালিকা চট্টোপাধ্যায়, দুর্গাপুর
উত্তর: জীববিজ্ঞানে স্নাতকদের জন্য জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় ‘কম্বাইন্ড এন্ট্রান্স এগজামিনেশন ফর বায়োটেকনোলজি’ নামে একটি সর্বভারতীয় পরীক্ষা নেয়। এতে সাফল্য মিললে দেশের ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োটেকনোলজিতে এম এসসি পড়া যায়। এর মধ্যে কয়েকটি হল বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়, পুণে বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্বভারতী, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, উৎকল বিশ্ববিদ্যালয়, মাদুরাই কামরাজ বিশ্ববিদ্যালয়। এই পরীক্ষায় বসতে জীববিজ্ঞানে, ভৌতবিজ্ঞানে বা কৃষিবিজ্ঞানে বা ফার্মাসি ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ৫৫% নম্বর পেতে হবে। মে মাসের শেষ দিকে পরীক্ষাটি হয়। আবেদনপত্র দেওয়া শুরু হয় ফেব্রুয়ারি নাগাদ। www.jnu.ac.in ওয়েবসাইট দেখুন। অন্য দিকে, রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন একমাত্র মধ্যমগ্রামের কাছে বাদুতে অবস্থিত ইনস্টিটিউট অফ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এ বায়োটেকনোলজিতে এম এসসি পড়ানো হয়। দেখে নিন www.ige-india.com ওয়েবসাইটটি। |
|
|
|
|
|