টুকরো খবর
চিডি নেই আজ ইস্টবেঙ্গলে
প্র্যাক্টিসে ওপারা-পেন। ছবি: শঙ্কর নাগ দাস
দু’বছরে সাতটা ট্রফি। তবু ভারতীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ ট্রফি আই লিগ পাওয়ার স্বপ্ন এখনও অধরা। এ বার আর হোঁচট খেতে চাইছেন না ইস্টবেঙ্গল কোচ ট্রেভর মর্গ্যান। ফেড কাপ থেকেই শুরু করে দিতে চান আই লিগের প্রস্তুতি। শুক্রবার বললেন, “ফেড কাপে আই লিগের অনেক দল খেলবে। আই লিগের প্রস্তুতি ওখানেই সেরে ফেলতে চাই।” তার আগে কলকাতা প্রিমিয়ার লিগের দু’টো ম্যাচ খেলতে হবে ইস্টবেঙ্গলকে। শনিবারের বিএনআর ম্যাচে খেলতে পারবেন না চিডি এবং লালরিন্ডিকা। পেন এবং ওপারা এ দিন ইস্টবেঙ্গলের দুই বিদেশি। অর্থের অভাবে চতুর্থ বিদেশি এখনই না এলেও বিচলিত নন মর্গ্যান। আসলে এ বার ব্রিটিশ কোচের বাজি বিদেশি নয়, ভারতীয় ফুটবলাররা। কেভিন লোবো কিংবা লালরিন্ডিকা তাঁর নজর কেড়েছেন। জাতীয় দলের ছয় ফুটবলার মেহতাব, রবিন, মননদীপ, সঞ্জু, রাজু এবং গুরবিন্দর ফিরে আসায় দল এখন আরও শক্তিশালী বলে মনে করছেন তিনি। তবে পেনের গুরুত্বও মর্গ্যানের কাছে অসীম। “দলে পেন খুব গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাটাকিং থার্ড আর ডিফেন্সিভ থার্ডের মধ্যে সেতুর কাজ করে। তবে ও ফর্মে না থাকলে লোবো কিছুটা সামাল দিতে পারবে।”

শনিবারে
কলকাতা প্রিমিয়ার লিগ: ইস্টবেঙ্গল : বিএনআর (যুবভারতী, ২-৪৫)

মহমেডানকে হারিয়ে বদলা নিলেন ব্যারেটোরা
নতুন জার্সিতে গোল করে। ছবি: উৎপল সরকার
মাত্র তিন দিন মহমেডান স্পোর্টিংয়ের কাছেই ০-৩ হেরেছিল ভবানীপুর ক্লাব। শুক্রবার তাদেরকেই কলকাতা লিগের খেলায় ২-০ হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ভবানীপুর। গোল করলেন হোসে ব্যারেটো এবং জগন্নাথ সানা। ম্যাচের শেষ পঁয়ত্রিশ মিনিট দশ জনে খেলে ব্যারেটোর দল। ম্যাচ শেষে ব্যারেটো বলছিলেন, “আমাদের দলে তরুণ ফুটবলাররা বেশ ভাল খেলেছে। ওরাই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে।” অবশ্য ব্যারেটো মেনে নেন, তাঁর দলে থাকাতেই ছোটরা আরও বেশি উদ্বুদ্ধ হচ্ছে। খেলা শেষ হওয়ার মিনিট দশেক আগে পেনাল্টি পেয়েছিল মহমেডান। আলফ্রেডের শট দুর্দান্ত বাঁচান ভবানীপুরের গোলকিপার দেবজিৎ।

টোলগেদের দেখতে উত্তাল কাশ্মীর
মোহনবাগানকে নিয়ে তীব্র উত্তেজনা উপত্যকায়। এতটাই যে, শনিবার শ্রীনগরের বক্সি স্টেডিয়ামে প্রদর্শনী ম্যাচের সব টিকিট শেষ। ওডাফা-টোলগে যুগলবন্দি দেখতে মুখিয়ে আছেন দর্শকেরা। প্রদর্শনী ম্যাচ তো কী, জম্মু-কাশ্মীর একাদশের বিরুদ্ধে তিন বিদেশি-সহ যাঁরা এসেছেন তাঁদেরই নামিয়ে দেবেন ঠিক করেছেন সন্তোষ কাশ্যপ। মঙ্গলবারও আর একটি প্রদর্শনী ওডাফারা খেলবেন জম্মুতে। রহিম নবি, নির্মল ছেত্রী-র মতো অনেকেই আসেননি। তা সত্ত্বেও কোচ ফোনে বললেন, “যা আগ্রহ দেখছি তাতে এখানে ভাল খেলতে হবে এবং জিততে হবে। এই ম্যাচকে ফেডারেশন কাপ ও এয়ারলাইন্স কাপ ফাইনালের প্রস্তুতি হিসাবে দেখছি। ওডাফা-টোলগের মধ্যে সংযোগ বাড়াতেও এই ম্যাচ কাজে দেবে।” ’৮৬-র ফেড কাপের পর আবার কাশ্মীরে কোনও ম্যাচ খেলছে মোহনবাগান। কাশ্মীরের ভুমিপুত্র হলেও সবুজ-মেরুন জার্সি পরে নামবেন মেহরাজউদ্দিন।

ডেঙ্গিতে আক্রান্ত সুস্মিতা
ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হেপ্টাথলনের জাতীয় চ্যাম্পিয়ন সুস্মিতা সিংহ রায়। রাজ্যের নামী পোলভোল্টার বাবলি মিত্রও ডেঙ্গিতে আক্রান্ত। ফলে দু’জনেই ১০-১৩ সেপ্টেম্বর চেন্নাই ওপেন অ্যাথলেটিক্স মিটে নামতে পারছেন না। সুস্মিতা ভর্তি আছেন মেদিনীপুরের একটি নার্সিংহোমে। বাবলিকে খড়দহের একটি নাসিংহোমে ভর্তি করা হয়েছে। দু’জনেরই চেন্নাই যাওয়ার কথা ছিল শুক্রবার। সুস্মিতা-বাবলির কোচ কুন্তল রায় বললেন, “দু’জনেই চেন্নাইতে পদক পেতে পারত। সুস্থ হয়ে কবে মাঠে ফিরবে বুঝতে পারছি না। জ্বরটা খুব বেশি।”

অনূর্ধ্ব ১৭ বিশ্বকাপ নিয়ে শর্ত দিল ফিফা
আন্তর্জাতিক সুবিধা সম্পন্ন ছ’টি মাঠ। মসৃণ যোগাযোগ ব্যবস্থা। কড়া নিরাপত্তা। এই তিন শর্তপূরণ করতে পারলে ২০১৭ অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ আয়োজনে আর সে রকম বাধা থাকবে না। ভারতীয় ফেডারেশনের কাছে ফিফার সাধারণ সচিব জেরোম ভ্যালকে এই রকমই শর্ত রাখলেন। তবে তিনি জানান, ভারতকে বিশ্বকাপ পাইয়ে দেওয়ার জন্য আইনের বদল করা হবে না। সেপ্টেম্বরের শেষে সরকারি ভাবে ভারত বিশ্বকাপের জন্য ‘বিড’ করবে। ফিফার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানা যাবে ডিসেম্বরে জাপানে বিশ্ব ক্লাব কাপের সময়।

আজ নামছেন অমল
ফের ময়দানে প্রত্যাবর্তন অমল দত্তের। টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে শনিবার কালীঘাটের অনুশীলনে দেখা যাবে তাঁকে। তার চব্বিশ ঘণ্টা আগে তিরাশি বছরের কোচ বললেন, “এখনও জাতীয় কোচ হওয়ার ক্ষমতা আছে। ফেডারেশন ডাকলে নিশ্চয়ই যাব।” কালীঘাটের দায়িত্ব নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন ‘ডায়মণ্ড’ কোচ। ক্লাব তাঁবুতে বসে বললেন, “অমল দত্তের বয়স হতে পারে। চমক দেখানোর ক্ষমতা হারিয়ে যায়নি। কালীঘাটের চ্যালেঞ্জটা জিততে চাই।”

সাফ ফুটবলে জয়
কলম্বোয় মেয়েদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে ৩-০ হারাল তারা। বিরতির পর গোল করেন কমলা দেবী, বেমবেম দেবী ও আলোচনা সেনাপতি।

যুব দাবায় ব্রোঞ্জ
বিশ্ব অনূর্ধ্ব ১৬ দাবায় দলগত ব্রোঞ্জ জিতল ভারত। পয়েন্ট ২৫.৫। সোনা রাশিয়ার, রুপো ইরানের। বাংলার সায়ন্তন দাস-সহ ভারতীয় দলে ছিল এস এল নারায়ণ, শার্দুল গাগারে, আকাশ আইয়ার এবং কে জি চৈতন্য।

মোহনবাগানের ছোটরা সেমিফাইনালে
হিমাচলপ্রদেশের চব্বিশ দলের জুনিয়র ফুটবল টুর্নামেন্টের শেষ চারে উঠল মোহনবাগান জুনিয়র দল। শুক্রবার তারা ১৩-০ গোলে হারায় কাংরা সাই ফুটবল অ্যাকাডেমিকে। অমিয় ঘোষের দলের হয়ে তিনটি হ্যাটট্রিক হয়। দীপঙ্কর বড়াল (৪), সত্যজিৎ রায় (৪), ফিরোজ আলি মোল্লা (৩) ছাড়াও গোল করে সুরজিৎ বর ও সঞ্চয়ন সমাদ্দার।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.