|
|
|
|
|
বাড়িতে পার্টি বুঝি? চলুন, সামলে নিই |
পার্টি মানেই ফুর্তি। ঠিক? ভুল। পার্টি মানেই হাজার ঝঞ্ঝাট। ম্যানেজ করবেন কী ভাবে? ক’খানা বুদ্ধি। |
বাড়িতে পার্টি। এক সঙ্গে খাওয়াদাওয়া, হইচই হবে, সে এক দারুণ ব্যাপার। খুব মেজাজে আছে মনটা। কিন্তু অল্প অল্প টেনশনও হচ্ছে, তাই না? বাড়ি সাজিয়ে, রান্না করে বা খাবার আনিয়ে পার্টিটা তো শুরু করে দেওয়া যাবে। কিন্তু, সেই সাধের পার্টি চলাকালীন যদি তাল কাটে? মানে দু’একটা ছোট্ট দুর্ঘটনা হয়ে যেতেই পারে। এমন প্রায়ই হয় কিন্তু। তখন এই হঠাৎ আসা বিপদদের ঠেকাবেন কী ভাবে? তার জন্যও আগে থেকে তৈরি থাকুন। |
খাবার গায়ে পড়া, কাপ প্লেট ভাঙা
উৎসব-অনুষ্ঠানে কয়েকটা গ্লাস বা প্লেট আগে থেকেই বাতিল হবে বলে ধরেই রাখুন। গায়ে জুস পড়লে, কারও হাত থেকে প্লেট পড়ে দু’টুকরো হলে, অতিথির সামনে ‘এ বাবা, কী হবে’, ‘ওই যাহ্’, গোছের মন্তব্য করে বসবেন না। হেসে জায়গাটা সাফ করে দিন। নইলে দোষ করে ফেলেছি ভেবে অতিথি সারা ক্ষণ মন খারাপ করে বসে থাকবেন।
দায়িত্ব ভাগ করে নিন
যতই দু’জনের সারা ক্ষণ এক সঙ্গে সব করতে ভাল লাগুক, বাড়িতে অতিথি এলে দু’জনে একই জায়গায় থাকলে সবটা সামলানো মুশকিল। কাজগুলো ভাগ করে নিন। স্ত্রী যখন রাতের খাবারের দিকটায় রয়েছেন, তখন স্বামীটি মকটেল বা স্ন্যাকসগুলোর দায়িত্ব, গান-আড্ডা জমিয়ে রাখার কাজগুলো করে যান। আর একটা কথা, বাড়িতে অতিথিদের ডাকলে, দুমদাম বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাবেন না। আর ওঁরা আসার আগেই অফিস থেকে ফিরে আসবেন।
বাচ্চাদের সামলানো
কয়েকটা খুদে এলেই একটু পরেই সব ক’টার ভাব হয়ে যাবে, অমনি ওদের ল্যাজ গজাবে। উপায় বোকাবাক্স। কার্টুন নেটওয়ার্ক, পোগো ইত্যাদিতে ওদের মারাত্মক নেশা। ওর একটা চালিয়ে দিলেই কিন্তু বাড়িতে ওম্ শান্তি ওম্। সব ক’টা টিভির সামনে আঠা হয়ে বসে থাকবে। |
|
|
|
|
|
|