প্রশ্নটা ছিল বেতন সংক্রান্ত দাবিদাওয়ার। তা আদায়ের জন্যই শুক্রবার সকালে আলিপুরের এক নার্সিংহোমের মূল ফটকের সামনে প্রায় শ’দেড়েক কর্মী নিয়ে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবস্থান করে স্লোগান দিলেন শাসক দলের এক কাউন্সিলর। কোনও চিকিৎসাকেন্দ্রে এ ধরনের আচরণ কতটা যুক্তিসঙ্গত তা জানতে চাইলে ওই কাউন্সিলর রাম পিয়ারি রামের জবাব, “দলের অনুমোদন নেই, সেটা জানি বলেই শুধু অবস্থান-বিক্ষোভ হয়েছে। বড় কোনও আন্দোলন হয়নি। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করেও লাভ হচ্ছে না বলে বিক্ষোভের পথে যেতে হয়েছে।” যদিও শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু জানান, ওই নার্সিংহোমে তাঁদের দলের কোনও ইউনিয়ন নেই। তিনি বলেন, “বেতন ও কাজের সময় নিয়ে কিছু সমস্যা হচ্ছিল। তবে কর্মবিরতি করে কোনও সমস্যারই সমাধান হয় না। যাঁরা এটা করেছেন তাঁরা ঠিক করেননি। আমাদের সরকার হাসপাতালে এ ধরনের কাজ সমর্থন করে না।” নার্সিংহোমের সিইও সুপর্ণা সেনগুপ্তের দাবি, বিক্ষোভের জেরে পরিষেবায় কোনও বিঘ্ন ঘটেনি। কর্মীদের দাবিদাওয়া বিবেচনা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
|
হাসপাতালে দালাল চক্রের রমরমা ঠেকানোর দাবিতে কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকেরা স্মারকলিপি দিলেন ব্যারাকপুর বিএন বসু মহকুমা হাসপাতালের সুপারকে। তাঁদের অভিযোগ, হাসপাতালে জরুরি ওষুধপত্র মিলছে না। তার উপরে দুর্ব্যবহার করছেন চিকিৎসকেরা। এই নিয়ে বিক্ষোভও দেখায় কংগ্রেস। ব্যারাকপুরের একমাত্র মহকুমা হাসপাতালে অনিয়মের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। হাসপাতাল-কর্তৃপক্ষও কয়েক জন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে নিয়ম ভাঙার অভিযোগ করেছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরে। কিছু দিন আগেই ওই হাসপাতালে নেশা করে এক রোগীর বাড়ির লোকের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছিল চিকিৎসকের বিরুদ্ধে।
|
আকলপুর ব্লক প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রের উন্নয়নের জন্য সাংসদ তহবিল থেকে ১০ লক্ষ টাকা দিলেন আসানসোলের সাংসদ বংশগোপাল চৌধুরী। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এই প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রটিকে গ্রামীণ হাসপাতালে উত্তীর্ণ করার আবেদন জানিয়ে সম্প্রতি চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি। |