রুগ্ণ চা-বাগান শ্রমিকদের হাল নিয়ে শিল্পমন্ত্রী সঙ্গে কথা বলবেন, জানালেন পূর্ণেন্দু
ঋজু বসু • কলকাতা |
রাজ্য সরকার অধিগৃহীত পাঁচটি রুগ্ণ চা বাগানের শ্রমিকদের হাল নিয়ে শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলবেন বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু। দার্জিলিং ও ডুয়ার্সের ওই পাঁচটি বাগানের শ্রমিকেরা মজুরি পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ তোলে বিরোধী-শিবির। পূর্ণেন্দুবাবু বলেন, “সরকার অধিগৃহীত পাঁচটি চা-বাগানের পুনরুজ্জীবনের বিষয়টি দেখছে শিল্প-বাণিজ্য দফতর। বিষয়টি তাই আমি শিল্পমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরব।” পরিবর্তনের পরে তৃণমূলের জমানায় রাজ্যে নতুন কোনও চা বাগান বন্ধ হয়নি বলেও দাবি করেছেন শ্রমমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গত এক বছরে ১০টি বন্ধ বাগান খোলা হয়েছে। কোনও বাগান বন্ধ হয়নি। বন্ধ হওয়া মাত্রই তা ফের খুলেছে।” কেন্দ্রীয় প্রকল্পে অন্নপূর্ণা ও অন্ত্যোদয় যোজনার মাধ্যমে রাজ্য সরকার বন্ধ চা বাগানের শ্রমিকদের পাশে দাঁড়াচ্ছে বলেও শ্রমমন্ত্রী জানান।
জলপাইগুড়ির ঢেকলাপাড়া চা বাগানে গত বছর ১৩ জন শ্রমিকের ‘অনাহারে’ মৃত্যুর অভিযোগ সম্পর্কে শ্রমমন্ত্রী বলেন, “আমরা তখনই খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, ওই শ্রমিকেরা পেটের রোগ বা চিকুনগুনিয়ায় মারা গিয়েছেন। দীর্ঘ দিন ধরে অশক্ত শরীরে রোগ সহজে বাসা বাঁধে।” পরে শ্রমমন্ত্রী দাবি করেন, দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ চা বাগানের ওই শ্রমিকেরা বাম জমানা থেকেই সমস্যায় ভুগছেন। তাই রাতারাতি কোনও কারণে তাঁদের মৃত্যু হয়নি। |
আজ থেকে বিদেশে রোড শো ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের
সংবাদসংস্থা • মুম্বই |
আগামী কাল থেকেই বিদেশের বাজারে বন্ড বিক্রি করে টাকা তোলার জন্য ‘রোড শো’ আয়োজন করবে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই)। হংকং, সিঙ্গাপুর ও নিউ ইয়র্ক-সহ বিভিন্ন দেশে এই রোড শো করা হবে বলে জানিয়েছে এসবিআই। তবে বন্ড ছেড়ে ঠিক কত অর্থ তোলা হবে তা স্পষ্ট করেনি ব্যাঙ্কটি। এ ক্ষেত্রে বিশ্ব বাজারের কথাও মাথায় রাখা হবে বলে জানিয়েছে তারা। যদিও সংশ্লিষ্ট সূত্রে খবর, তা প্রায় ৫০ কোটি ডলার (২,৭৮০ কোটি টাকা।) ২০১০ সালে কয়েক বছরের মধ্যে বিদেশ থেকে ১,০০০ কোটি ডলার তোলার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিল এসবিআই। তার মধ্যে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কোটি সংগ্রহ করেছে তারা। ফলে আরও ৭০০ কোটি ডলার তোলার সুযোগ রয়েছে ব্যাঙ্কটির সামনে। |
রিবক কেলেঙ্কারি নিয়ে
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
রিবক ইন্ডিয়ায় ঘটা আর্থিক কেলেঙ্কারিতে কোনও বড়সড় ‘কর্পোরেট দুর্নীতি’ খুঁজে পেল না কেন্দ্রীয় আয়কর দফতর। এমনকী তাদের ইঙ্গিত, কর্তৃপক্ষের অভিযোগ মাফিক ৮৭০ কোটি টাকার মতো বড় মাপের দুর্নীতি হয়তো ঘটেনি। দফতর জানিয়েছে, সম্ভবত এটি ১৪০ কোটির কর ফাঁকির ঘটনা। |