জুলাইয়ে নিলামে উঠবে গাঁধীর বিতর্কিত চিঠি |
নিলামে উঠতে চলেছে মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধীর চিঠি, ছবি ও ব্যক্তিগত কিছু নথি। ব্রিটিশ নিলাম সংস্থা সোদবির তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ১০ জুলাই ওই নিলাম হওয়ার কথা। গাঁধী যখন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকতেন, সেই সময়কার ব্যবহৃত জিনিসপত্রই নিলাম সামগ্রীর মধ্যে থাকবে বলে জানিয়েছেন সোদবি কর্তৃপক্ষ। আর তাৎপর্যপূর্ণ হল, তার মধ্যে রয়েছে বন্ধু হেরমান কালেনবাখের সম্পর্কে লেখা গাঁধীর কিছু চিঠিও। স্থপতি কালেনবাখের সঙ্গে গাঁধীর সম্পর্ক নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। সোদবি কর্তৃপক্ষের আশা, পাঁচ লক্ষ থেকে সাত লক্ষ পাউন্ড দাম উঠবে ওই সব সামগ্রীর। ১৯৪৫ সালের ২৫ মার্চ গাঁধী বন্ধু কালেনবাখ সম্পর্কে একটি চিঠি লিখেছিলেন। সেখানে তিনি লিখছেন, “ও আমায় মাঝেমধ্যেই বলত, গোটা বিশ্ব যদি আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আমি ওর মধ্যেই প্রকৃত বন্ধুকে খুঁজে পাব। প্রয়োজনে সত্যের সন্ধানে পৃথিবীর শেষ বিন্দু পর্যন্ত ও আমার সঙ্গে যেতে রাজি আছে...।” সোদবি সূত্রে চিঠিগুলি সম্পর্কে বলা হয়েছে, “চিঠিগুলি থেকে গাঁধী আর কালেনবাখের বন্ধুত্ব সম্পর্কে অনেক নতুন তথ্য পাওয়া যাবে। সেই সঙ্গেই ভারতে গাঁধীর ব্যক্তিগত জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিকেরও হদিস মিলবে।”
|
ভ্লাদিমির লেনিনের দেহ সমাহিত করতে চাইছেন রাশিয়ার প্রায় অর্ধেক মানুষ। লেনিনের দেহটিকে সংরক্ষণ করা উচিত কি না জানতে চেয়ে সম্প্রতি অনলাইন ভোটাভুটি চালায় রাশিয়ার একটি ওয়েবসাইট। তাতে ৪৮% রুশ নাগরিক দেহ সমাহিত করা পক্ষে রায় দিয়েছেন। ১৯২৪ সালের ২১ জানুয়ারি লেনিনের মৃত্যুর পর তা সংরক্ষণের জন্য সরকারের কাছে টেলিগ্রামে আবেদন পাঠান প্রায় ১০ হাজার মানুষ। তারই ভিত্তিতে ২৩ জানুয়ারি থেকে লেনিনের দেহ বিশেষ ভাবে সংরক্ষণ করে মস্কোর রেড স্কোয়্যারে রেখে দেওয়া হয়। ২৭ জানুয়ারি কাঠের বেদি বানিয়ে দেন ভাস্কর অ্যালেক্সি স্কুসেভ। ভেঙে গিয়েছে সোভিয়েত ইউনিয়ন। সংরক্ষিতই রয়ে গিয়েছে লেনিনের দেহ। |