তিনটি শাড়ি এবং কালীমূর্তি খোদাই করা একটি সোনার লকেট। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপহার পাঠালেন লতা মঙ্গেশকর। এপ্রিল মাসে সঙ্গীতমেলার আসরে লতাকে সঙ্গীত মহাসম্মান দিতে চেয়েছিল রাজ্য সরকার। মমতা নিজে ফোনে কথা বলেছিলেন লতার সঙ্গে। আমন্ত্রণপত্রের সঙ্গে পাঠিয়েছিলেন একটি সিল্কের শাড়িও। তখন কিছু ব্যক্তিগত অসুবিধার কারণে কলকাতায় আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছিলেন লতা। মমতা তাঁকে বলেছিলেন, এর পরে যখনই ওঁর পক্ষে আসা সম্ভব হবে, উনি যেন জানান। রাজ্য সরকার তখনই বিশেষ অনুষ্ঠান করে ওঁর হাতে সঙ্গীত মহাসম্মান তুলে দেবে। কবে আসবেন, এখনও জানাননি লতা। তবে মমতার সৌজন্য উপহার এবং চিঠির উত্তরে এ দিন তিনিও একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। সঙ্গে তিনটি শাড়ি এবং সোনার লকেট। জবাবি সৌজন্যে এ বার আম-দই পাঠাচ্ছেন মমতা।
|
ভুয়ো পরিচয় দিয়ে সরকারি হেফাজত থেকে এক কিশোরীকে ছাড়াতে এসে গ্রেফতার হল দুই ব্যক্তি। শুক্রবার রাতে পার্ক স্ট্রিট থানা এলাকার ইলিয়াস রোডের ঘটনা। পুলিশ জানায়, ধৃতদের নাম মঙ্গল রাম এবং হরদয়াল। বাড়ি উত্তরপ্রদেশের বরেলীতে। পুলিশের দাবি, ধৃতরা নারী পাচারের সঙ্গে যুক্ত। বছরখানেক আগে হুগলির ওই কিশোরীকে এই দু’জনের হাতে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল। ওই নাবালিকার অভিযোগ, দেহব্যবসায় নামানোর জন্য তাকে উত্তরপ্রদেশে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে সে গুজরাত পালিয়ে যায়। সেখানকার পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এ রাজ্যে পাঠায়। পুলিশ সূত্রের খবর, মঙ্গল ইলিয়াস রোডে রাজ্যের শিশুকল্যাণ সমিতির অফিসে নিজেকে ওই নাবালিকার দাদা পরিচয় দিয়ে ছাড়িয়ে আনতে গিয়েছিল। কিন্তু ওই কিশোরী তাঁদের চিনে ফেলে। এর পর সমিতির পুলিশ ডেকে ওই দু’জনকে ধরিয়ে দেয়।
|
বিএসএনএল-এর চিফ জেনারেল ম্যানেজার (টেলিকম স্টোরস) এস কে সত্যার্থীকে ঘুষ নেওয়ার সময় গ্রেফতার করল সিবিআই। শনিবার রাতে আলিপুরের একটি পাঁচতারা হোটেলের রেস্তোঁরা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সিবিআই-এর দুর্নীতি দমন শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শান্তনু কর বলেন, “বিএসএনএল-এ পিভিসি বোর্ড সরবরাহ করতে দেবেন বলে এক সরবরাহকারীকে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। ওই সরবরাহকারীর কাছ থেকেই ৩ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার সময় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।” সিবিআই সূত্রের খবর, ওই সরবরাহকারীকে কোটি টাকার বরাত পাইয়ে দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দেন সত্যার্থী। কানপুর আইআইটির ইঞ্জিনিয়ার সত্যার্থী মোমিনপুরে বিএসএনএল-এর আবাসনে থাকেন।
|
সিইএসসি-র কর্মী সেজে বিল জমা দেওয়ার নাম করে টাকা হাতানোর চেষ্টার অভিযোগে দীপক দাস (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। অভিযোগ, এ দিন ক্লাইভ রো-এর একটি অফিসে সিইএসই-র কর্মী বলে পরিচয় দেন দীপক। বলেন, বিল জমা নিতে এসেছেন। তাঁর সঙ্গে পরিচয়পত্র না থাকায় সন্দেহ হয় অফিসের কর্মীদের। |