স্বাভাবিক ছন্দে ফিরল বোলপুর স্টেশন। ছবি: বিশ্বজিৎ রায়চৌধুরী। |
এ দিকে ওই দুই ডিআইজি তাঁদের সঙ্গে কথা না বলায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নিহতের পরিবার। স্বপনবাবুর মা বলেন, “ওঁরা তদন্ত করতে এলেন। অথচ আমাদের সঙ্গেই কথা বললেন না!” সুশান্তবাবু বলেন, “আরপিএফের বোলপুরের ইন্সপেক্টর ডি বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে নিহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছি।” বোলপুর ব্যবসায়ী সঙ্ঘের সম্পাদক সুনীল সিংহ ও কোষাধ্যক্ষ সুব্রত ভকত বলেন, “মৃতের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য বোলপুর স্টেশন ম্যানেজারকে আমরা লিখিত ভাবে জানিয়েছি।”
সিপিএমের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য সমীর ভট্টাচার্যের সঙ্গে একই সুরে বোলপুর স্টেশনের তৃণমূল শ্রমিক ইউনিয়নের হকার সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি অশোক সাহানিও নিহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি তুলেছেন। সমীরবাবুর বক্তব্য, “আমাদের রেলওয়ে হকার্স ইউনিয়ন বারবার রেলের একাংশের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ করেছে। সম্প্রতি একটি কনভেনশনে হকারেরা তোলা আদায় নিয়ে আমাদের কাছে অভিযোগও করেছিলেন।” এর পরে রেল হকারদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসাচ্ছে বলেও তাঁর অভিযোগ। অশোকবাবুর দাবি, “মৃতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পাশাপাশি অভিযুক্তকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।” |