কংগ্রেসের পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনে স্থানীয় বিডিওকে চিঠি দিলেও, তা নিয়ে বৈঠকে উপস্থিত হলেন না তৃণমূল ও সিপিএমের পঞ্চায়েত সদস্যেরা। সোমবার ভাল্লগ্রাম পঞ্চায়েতের ঘটনা। গত ২১ মে মঙ্গলকোটের ওই পঞ্চায়েতপ্রধান সাক্ষীগোপাল ঘোষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনে স্থানীয় বিডিও প্রদীপ মজুমদারকে চিঠি দিয়েছিলেন সিপিএমের চার ও তৃণমূলের দুই পঞ্চায়েত সদস্য। সোমবার সেই বিষয়েই বৈঠক ডেকেছিলেন বিডিও। কিন্তু এ দিনের বৈঠকে তৃণমূল বা সিপিএমের কোনও সদস্যই উপস্থিত ছিলেন না। অন্য দিকে, কংগ্রেসের আট জন সদস্যই উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। ফলে কংগ্রেসকেও আস্থা প্রস্তাব আনতে হয়নি। এ বিষয়ে সিপিএমের ভাগীরথী অজয় জোনাল কমিটির সম্পাদক দুর্যোধন সর বলেন, “আমরা ভাঙা-গড়ার খেলায় নেই।” অন্য দিকে তৃণমূলের মঙ্গলকোট ব্লক সভাপতি অপূর্ব চৌধুরী কথায়, “আমরা দুর্নীতিবাজ কংগ্রেস প্রধানের বিরুদ্ধে। কিন্তু সিপিএমের সঙ্গে নেই।”
|
হাসপাতাল যাওয়ার পথে একটি অ্যাম্বুল্যান্স একটি ট্রাককে পিছন থেকে ধাক্কা মারলে মৃত্যু হল মা ও ছেলের। সোমবার সকালে শক্তিগড় রোড ওভারব্রিজে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের নাম লক্ষ্মী বাউরি (৫৫) ও স্বপন বাউরি (২৩)। বাড়ি আসানসোল শহরে। পুলিশ জানায়, কিডনির অসুখে আক্রান্ত হয়ে আসানসোলের কাল্লা ইসিএল হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন লক্ষ্মীদেবী। এ দিন তাঁকে অ্যাম্বুল্যান্সে করে কলকাতার একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হচ্ছিল। হঠাৎ আাম্বুল্যান্সটি একটি দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পিছনে ধাক্কা মারে। বর্ধমান মেডিক্যালে লক্ষ্মীদেবী ও স্বপনবাবুর মৃত্যু হয়। অ্যাম্বুল্যান্সের চালক গুরুতর আহত অবস্থায় ওই হাসপাতালে ভর্তি।
|
ট্রাক্টর ও মোটরবাইকের ধাক্কায় সোমবার বিকেলে মৃত্যু হল এক মোটরবাইক আরোহীর। চিনিসপুর এলাকার ঘটনা। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম শের আলি মল্লিক (২০)। তাঁর বাড়ি কেতুগ্রামের চিনিসপুর গ্রামে। |