|
|
|
|
পুরভোটে নজরবন্দি পাঁশকুড়া |
|
ওয়ার্ড ৯ |
বাহারগ্রাম ও সুরানানকারের কিছু এলাকা নিয়ে ৯ নম্বর ওয়ার্ড। এ বার মোট
ভোটার সংখ্যা ১৭৬৩। বুথ ২টি। |
রাস্তা কেমন |
প্রায় সব রাস্তা পাকা। বাহারগ্রাম বস্তি এলাকায় রাস্তাঘাট ভেঙে গিয়েছে। আরও কিছু রাস্তা ভগ্নপ্রায়। |
জলের হাল |
৭টি সাব-মার্সিবল পাম্প আছে। তবে, ট্যাপকলের সংখ্যা কম হওয়ায় জলের সমস্যা আছে। |
পথবাতি |
পাঁশকুড়া স্টেশন রোড-সহ কিছু এলাকায় পথবাতি আছে। কিছু এলাকা একেবারেই অন্ধকারে। |
নিকাশি |
নিকাশি নালাগুলি কিছু পাকা হয়েছে, কিছু কাঁচা। বাহারগ্রাম বস্তিতে বেহাল নিকাশি। |
সাফাই |
জঞ্জাল সাফাইয়ের কোনও বন্দোবস্ত নেই। যত্রতত্র নোংরা-আবর্জনা পড়ে থাকে। |
বিশেষ চাহিদা |
নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়নই
এলাকার প্রধান চাহিদা। |
নাগরিকের চোখে |
গত পাঁচ বছরে তেমন কাজ হয়নি। বস্তির কোনও উন্নয়ন হয়নি।
হাবিবুল রহমান, ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। |
কাউন্সিলর বলেন |
রাস্তা, জল ছাড়াও বস্তিতে ১৮টা বাড়ি তৈরি হয়েছে। যথাসাধ্য কাজ করেছি।
সুমিতা হালদার, তৃণমূল। |
বিরোধী মত |
কাউন্সিলর সক্রিয় নন। রাস্তা, নিকাশির কাজে অবহেলা হয়েছে। বস্তির উন্নতি হয়নি।
শেখ আমির আলি, সিপিআই। |
|
|
|
৯ নম্বর ওয়ার্ডে বদ্ধ নিকাশিনালায় জন্মেছে আগাছা। |
|
ওয়ার্ড ১০ |
দক্ষিণ, মধ্য সুরানানকার, বাহারগ্রামের
দক্ষিণ-পূর্ব অংশ নিয়ে ওয়ার্ড। এ বার ভোটার ২৫৫১, বুথ ৪টি। মহিলা সংরক্ষিত আসন। |
রাস্তা কেমন |
মূল রাস্তা ঢালাইয়ের। এলাকার প্রায় ৬০ শতাংশ রাস্তা কংক্রিটের। বাকি রাস্তা মোরাম, ইটের। |
জলের হাল |
৬টি সাব-মার্সিবল পাম্প ও যথেষ্ট ট্যাপকল থাকা সত্ত্বেও জল সরবরাহ নিয়ে অভিযোগ রয়েছে। |
পথবাতি |
মূল রাস্তা-সহ এলাকার অধিকাংশ রাস্তায়
পথবাতি রয়েছে। |
নিকাশি |
বেহাল নিকাশি। সুরার খাল দীর্ঘ দিন সংস্কার হয়নি। নিকাশি নালা অধিকাংশ কাঁচা। |
সাফাই |
জঞ্জাল সাফাইয়ের ব্যবস্থা নেই। সুরারখালে আবর্জনা জমে দুর্বিষহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। |
বিশেষ চাহিদা |
নিকাশির পাশাপাশি
জঞ্জাল সাফাইয়ের বন্দোবস্ত। |
নাগরিকের চোখে |
কাউন্সিলর যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন। মোটামুটি ভাল কাজ হয়েছে।
বীণা মাইতি, বিমাকর্মী |
কাউন্সিলর বলেন |
প্রচুর কাজ করেছি। আরও অনেক কাজ বাকি রয়ে গিয়েছে।
কল্যাণ রায়, তৃণমূল। |
বিরোধী মত |
কাউন্সিলর এই ওয়ার্ডের বাসিন্দা নন। তাই উন্নয়নের কাজে গুরুত্ব দেননি।
মায়া মাইতি (দাস), সিপিএম। |
|
|
|
১০ নম্বর ওয়ার্ডে মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্রের বাড়ির সামনে আবর্জনার স্তূপ। |
|
ওয়ার্ড ১১ |
বারাঙ্গা বাজার, গুমাই, মদনমোহনপুর, প্রতাপপুরের উত্তর অংশ, কেশিয়াড়ি ভুঁইয়াবাড়ের উত্তর অংশ নিয়ে ওয়ার্ড। ভোটার ২৬২৭। বুথ ৪টি। |
রাস্তা কেমন |
রাজ্য সড়ক থেকে বারাঙ্গা বাজার পিচরাস্তা। কিছু রাস্তা কংক্রিটের। অর্ধেক রাস্তা মোরাম, ইটের। |
জলের হাল |
২০টি সাব-মার্সিবল পাম্প রয়েছে। দু’টি
ডিপ-টিউবওয়েল। তবুও জলের সমস্যা হয়। |
পথবাতি |
নারায়ণদিঘি-সহ চারটি পাড়ার রাস্তায় পথবাতি রয়েছে। অধিকাংশ এলাকায় পথবাতি নেই। |
নিকাশি |
নিকাশি নালার অল্প অংশই পাকা হয়েছে। বাকি নর্দমাগুলি কাঁচা। |
সাফাই |
জঞ্জাল সাফাইয়ের কোনও বন্দোবস্ত নেই। যত্রতত্র নোংরা-আবর্জনা পড়ে থাকে। |
বিশেষ চাহিদা |
পানীয় জল সরবরাহ
ও নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়ন। |
নাগরিকের চোখে |
কাউন্সিলর কাজের চেষ্টা করেছেন। তবে, রাস্তা হলেও জলের সমস্যা মেটেনি।
আমেনা বিবি, বধূ। |
কাউন্সিলর বলেন |
পাকা রাস্তা, পানীয় জল ও বস্তির উন্নয়নে প্রচুর কাজ করেছি।
রিয়াজুল খান, নির্দল। |
বিরোধী মত |
বাম পুরবোর্ডের আমলেই যা কাজ হয়েছে। এই কাউন্সিলর ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন।
সুধাংশ শাসমল, সিপিআই |
|
|
|
১১ নম্বর ওয়ার্ডে এবড়োখেবড়ো রাস্তা। |
ছবি: পার্থপ্রতিম দাস।
তথ্য: আনন্দ মণ্ডল। |
|
|
|
|
|