টুকরো খবর
এমবিবিএসে চাপ কমাতে নতুন ভাবনা
চিকিৎসাবিদ্যার পাঠ্যক্রমে এ বার যুক্ত হতে চলেছে চাপ মোকাবিলার মতো নতুন বিষয়। কলেজ শেষে হবু ডাক্তারদের ভবিষ্যৎ জীবনে যাতে অসুবিধা না হয়, তাই প্রতিটি কলেজে দু’মাসের জন্য নতুন ‘ফাউন্ডেশন কোর্স’ চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এমসিআই। চিকিৎসাবিদ্যা নিয়ে সর্বশেষ নির্দেশিকায় এর পাশাপাশি এমসিআই জানিয়েছে, পড়ার বাইরে ছাত্রদের খেলাধুলোর জন্যও সময় দিতে হবে শিক্ষকদের। চাপমুক্তির জন্য ছাত্ররা যোগব্যায়াম করতে পারে বলে পরামর্শ এমসিআইয়ের। ভারতীয় মেডিক্যাল কাউন্সিলের সভাপতি জানিয়েছেন, এই নতুন পাঠ্যক্রমে ছাত্রদের আরও বেশি মানবিক করার জন্য চিকিৎসাশাস্ত্রের নীতির উপরও বিশেষ জোর দেওয়া হবে। এ ছাড়াও ছাত্রদের ভাষাগত দক্ষতা ও নিজেদের মধ্যে আদানপ্রদান বাড়ানোরও চেষ্টা করা হবে বলে জানান তিনি। নিদির্ষ্ট সময় অন্তর ছাত্রদের মূল্যায়নের ব্যবস্থাও থাকবে এই পাঠ্যক্রমে।

অ্যাম্বুল্যান্স চালু
হাওড়ার বীরশিবপুরের শ্রীরামকৃষ্ণ মন্দিরের উদ্যোগে চালু হল অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা। গত ১৩ মে অ্যাম্বুল্যান্সটির উদ্বোধন করেন উলুবেড়িয়া দক্ষিণ কেন্দ্রের তৃণমূল বিধায়ক পুলক রায়। বিধায়ক তহবিলের টাকায় অ্যাম্বুল্যান্সটি কেনা হয়েছে।

এডস রোগীদের জন্য হোম
ছবি: বিশ্বরূপ বসাক।
শিলিগুড়ি ও লাগোয়া এলাকায় এডস রোগীদের জন্য হোম তৈরিতে উদ্যোগী হবেন শিলিগুড়ির তৃণমূল বিধায়ক তথা এসজেডিএ চেয়ারম্যান রুদ্রনাথ ভট্টাচার্য। সোমবার আন্তর্জাতিক মোমবাতি প্রজ্জ্বলন দিবসে শিলিগুড়ির তেনজিং নোরগে বাস টার্মিনাসে এডস রোগে প্রয়াতদের স্মরণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি ওই আশ্বাস দেন। রাজ্যে এডস রোগীদের নিয়ে কাজ করে এমন সংস্থাগুলিকে নিয়ে দু’দিনের সভা করার ব্যাপারেও আশ্বাস দেন তিনি। তিনি বলেন, “উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ থেকে সরাসরি চিকিৎসা নিচ্ছেন প্রায় তিন হাজার এইচআইভি পজিটিভ। নজরদারির মধ্যে রয়েছেন আরও প্রায় পাঁচ হাজার। অনেককেই চিকিৎসার প্রয়োজনে শিলিগুড়িতে রাত কাটাতে হয়। প্রস্তাবিত হোমে রোগীরা থাকতে পারবেন। এডস রোগে আক্রান্ত হয়ে বাবা-মা মারা গিয়েছেন এমন অনাথদেরও হোমে আশ্রয় দেওয়া যেতে পারে।” অনুষ্ঠানে শিলিগুড়ি ছাড়াও জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর, মালদহ এবং কোচবিহার থেকে রোগী এবং বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা যোগ দেয়। অনুষ্ঠানের অন্যতম উদ্যোক্তা কোয়ালিশন অব রাইটস বেসড গ্রুপসের পক্ষ থেকে সংসদে দ্রুত এডস রোগীদের জন্য আইন পেশ করার দাবি জানানো হয়। সংস্থাটি দীর্ঘদিন ধরেই এই বিষয়ে সরব। বিধায়কও বলেন, “আইন পাশ হলে এডস রোগীদের চিকিৎসায় সুবিধে হবে।”

ফের একই অভিযোগ
নেশা করে হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে ডিউটি করার অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। ধরা পড়ে সেই চিকিৎসক প্রবীরকুমার ঘোষ তা স্বীকারও করেন। মাস চারেক আগে বদলি হয়ে এখন তিনি ব্যারাকপুর বি এন বসু মহকুমা হাসপাতালে। রবিবার রাতে ফের তাঁর বিরুদ্ধে একই অভিযোগ উঠল। হাসপাতালের সুপার মৃদুল ঘোষের কাছে রোগীর আত্মীদের অভিযোগ, ডিউটি থাকলেও ওই ডাক্তার রোগী দেখতে অস্বীকার করেন। ‘অসংলগ্ন’ কথাও বলেন। মৃদুলবাবু বলেন, “ওঁকে সতর্ক করার পাশাপাশি অভিযোগপত্র স্বাস্থ্য দফতরে পাঠিয়েছি। এ বার স্বাস্থ্য দফতর ব্যবস্থা নেবে। কর্মরত অবস্থায় নেশা করা কখনওই বরদাস্ত হবে না।” ওই ডাক্তারের সঙ্গে বহু চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.