কাশীপুর থানায় ‘হামলা’র দায়ে অভিযুক্ত তৃণমূল
নিজস্ব সংবাদদাতা • ভাঙড় |
ভাঙড়ের কাশীপুর থানায় হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের দিকে। শনিবার রাতে প্রায় পাঁচশোরও বেশি তৃণমূল সমর্থক কাশীপুর
থানায় ওই হামলা চালায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সন্ধ্যায় কাশীপুর এলাকায় একটি বিদ্যুতের পোস্টে খড়বোঝাই একটি লরি ধাক্কা মারে। দুর্ঘটনায় লরির খড়ে আগুন লেগে যায়। পরে দমকল ও পুলিশ এসে ওই আগুন নেভায়। কাশীপুর থানা লরিটিকে আটক করে নিয়ে আসে। রাত ৮টা নাগাদ সাদেক মল্লিক নামে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা ওই লরিটিকে ছাড়াতে থানায় আসেন। তিনি থানায় জোরজবরদস্তি করায় পুলিশ তাঁকে আটক করে। ঘটনার একঘণ্টা পর রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ শতাধিক তৃণমূল সমর্থক সাদেক মল্লিককে ছাড়ানোর জন্য থানায় এসে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। কাশীপুর থানার পুলিশ লাঠি উচিয়ে তাদের তাড়া করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) কঙ্করপ্রসাদ বারুই বলেন, “থানায় একটা সমস্যা হয়েছিল। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।” |
বজ্রাঘাতে মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • গোঘাট |
বজ্রাঘাতে মৃত্যু হল এক যুবকের। শুক্রবার রাতে দুর্ঘটনাটি ঘটে গোঘাটের কুসমা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম শান্ত কাটারি (২২)। বাড়ি গোঘাটের শালঝাড় গ্রামে। তিনি পেশায় বাদ্যযন্ত্র শিল্পী। কুসমা গ্রামে একটি বিয়েবাড়িতে ব্যান্ড বাজাতে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। আহত হন ওই দলের হিমাংশু বাগ। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। দেহটি ময়না-তদন্তে পাঠানো হয়েছে। |
যুবককে মারধর, লুঠ
নিজস্ব সংবাদদাতা • হাবরা |
গ্রিলের তালা ভেঙে ঘরে ঢুকে এক যুবককে মারধর করে লুঠপাট চালাল কয়েক জন দুষ্কৃতী। শুক্রবার রাতে হাবরা থানার জয়গাছির ঘটনা। ওই পরিবারের তরফে হাবরা থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। অন্য দিকে, এক বধূকে বেঁধে রেখে বাড়ি থেকে তাঁর গয়না ও নগদ কয়েক হাজার টাকা লুঠ করল দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার রাতে খানাকুলের গণেশপুর গ্রামের বাসিন্দা রিয়া দাস নামে ওই বধূর শ্বশুর ভোলানাথবাবু থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। |