সারকোজির ভোটে ছিল গদ্দাফির ‘সাহায্য’, দাবি |
লিবিয়ার প্রাক্তন শাসক মুয়াম্মর গদ্দাফির কাছ থেকে অর্থ নিয়েছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি। এই খবর জানিয়েছে ফ্রান্সের একটি ওয়েবসাইট। ওই অর্থ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময়ে সারকোজির প্রচারের খরচ মেটাতে ব্যবহার করা হয়েছিল বলে দাবি ওয়েবসাইটটির।
লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে বিরোধীদের সাহায্য করেছিল পশ্চিমী দুনিয়া। সেই গদ্দাফির কাছ থেকে সাহায্য নেওয়ার দাবিতে স্বভাবতই অস্বস্তিতে সারকোজি। ওয়েবসাইটটির দাবি, সারকোজিকে মোট চার কোটি কুড়ি লক্ষ পাউন্ড দিয়েছিলেন গদ্দাফি। কিন্তু, ফরাসি আইন অনুযায়ী কোনও প্রার্থী ছ’হাজার তিনশো পাউন্ডের বেশি আর্থিক সাহায্য নিতে পারেন না। গদ্দাফি জমানার বেশ কিছু নথিপত্রও তাঁদের হাতে রয়েছে বলে জানিয়েছে ওই ওয়েবসাইট। সুইৎজারল্যান্ড ও পানামায় দু’টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সারকোজিকে অর্থ পাঠান গদ্দাফি। লিবিয়ার প্রাক্তন গোয়েন্দা প্রধান মুসা কুসার সই করা একটি নথিতে সারকোজিকে সাহায্য করার কথা লেখা রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
|
গিলানিকে সরানোর দাবিতে আবেদন |
ইউসুফ রাজা গিলানিকে পাক প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরানোর দাবিতে দু’টি আবেদন জমা পড়েছে পাক সুপ্রিম কোর্টে। আবেদনে বলা হয়েছে, আদালত অবমাননায় দোষী প্রমাণ হওয়ার পরেও গিলানি প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকতে পারেন না। আবেদনকারীদের আইনজীবী এ কে ডোগার জানান, পাক প্রেসিডেন্ট জারদারির বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা আবার শুরু না করায় আদালত শাস্তি দিয়েছে গিলানিকে। এর পর তিনি আর প্রধানমন্ত্রী পদে বহাল থাকতে পারেন না। অন্য একটি আবেদনে, সুপ্রিম কোর্টের তরফ থেকে নোটিস পাঠানো হয়েছে গিলানিকে। তাতে বলা হয়েছে, আদালতের শাস্তি ঘোষণার পরেও গিলানির প্রধানমন্ত্রিত্ব অসাংবিধানিক। তবে, সেই সংবিধানের নিয়ম অনুসারেই, গিলানিকে এক মাত্র অপসারণ করতে পারেন আইনসভার স্পিকার। |