লিও মেসি নেই তো কী, বার্সেলোনার বাকি তারকাদের গোলের বন্যায় ৯-০ ভেসে গেল ওসপিতালেত। নিজের কোচিং জীবনের সবচেয়ে বড় জয় পেলেন বার্সা কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা।
কোপা দেল রেইয়ের শেষ ষোলোয় ওঠার পথে হোম-অ্যাওয়ে মিলিয়ে ১০-০ জিতল বার্সেলোনা। বৃহস্পতিবার রাতের ৯ গোলের মধ্যে দু’টি করে গোল থিয়াগো আলকান্তারা, ক্রিশ্চিয়ান তেইয়ো এবং ইসাক কুয়েঙ্কা-র। একটি করে গোল পেদ্রো, জাভি, ইনিয়েস্তার। এই ম্যাচে গুয়ার্দিওলার দলের প্রথম এগারোর দশজনই বার্সার অ্যাকাডেমির ফুটবলার। বিশ্রাম দেওয়া হয় মেসি, ভালদেস, আবিদাল, দানি-কে।
এ দিকে ইপিএলে টটেনহ্যামের বিরুদ্ধে অ্যাওয়ে ম্যাচ ১-১ ড্র করল চেলসি। আদেবায়োরের গোলে ৮ মিনিটে টটেনহ্যাম এগিয়েছিল। গোল শোধ দেন ড্যানিয়েল স্টারিজ। এক ম্যাচ কম খেলে টটেনহ্যাম টেবিলে চেলসির ঠিক উপরে, তিন নম্বরে। |
আই লিগের প্রথম দশ ম্যাচের পর ডোপ টেস্ট করা হবে, জাতীয় ডোপিং বিরোধী সংস্থার তরফে এ রকমই নির্দেশিকা ছিল। সেই মতো বৃহস্পতিবার মোহনবাগান-সালগাওকর ম্যাচের পর মূত্র পরীক্ষা হয়েছে দু’দলের চার ফুটবলারের। যাঁদের র্যান্ডম বাছাই করা হয়েছে। মোহনবাগান থেকে ছিলেন ওডাফা ওকোলি, স্নেহাশিস চক্রবর্তী এবং সালগাওকর থেকে বাছা হয়েছিল ইসফাক আহমেদ, লুসিয়ানোকে। তার আগের দিন প্রয়াগ ইউনাইটেড-শিলং ম্যাচের পর বাছা হয় প্রয়াগের বেলো রজ্জাক এবং ডেনসন দেবদাসকে। গোয়ায় ডেম্পো-স্পোর্টিং ক্লুব ম্যাচের পরও ডোপ পরীক্ষা হয়েছে চার জনের। ডেম্পোর সমীর নায়েক, ক্লিফ্টন গঞ্জালভেস এবং স্পোর্টিংয়ের কেইতা, রোয়ানের।
|
এশিয়ান গেমসে জোড়া সোনা জেতা অশ্বিনী আক্কুঞ্জি-সহ ছয় ভারতীয় অ্যাথলিট ডোপ করার দোষে এক বছরের জন্য নির্বাসিত হলেন। গত মে এবং জুন মাসে তাঁরা ডোপ পরীক্ষায় ধরা পড়েছিলেন। তবে ‘বেনিফিট অব সাসপেনশন’ থাকায় পুরো এক বছর নির্বাসিত হবেন না তাঁরা। জুলাই ২০১২-র লন্ডন অলিম্পিকেও নামতে পারবেন। অশ্বিনী এবং বাকি পাঁচ অ্যাথলিট সিনি হোসে, মনদীপ কাউর, জুয়ানা মুর্মু, প্রিয়ঙ্কা পনওয়ার, টিয়ানা মেরি টমাস অবশ্য নিজেদের নির্দোষ দাবি করেছেন। |