টুকরো খবর
চিতাবাঘের হানা
চিতাবাঘের হানায় জখম হলেন এক মহিলা চা শ্রমিক। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটে ডুয়ার্সের মাদারিহাট থানার মুজনাই চা বাগানে। জখম শ্রমিককে মাদারিহাট হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। ঘটনার জেরে বাগান জুড়ে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। শ্রমিকরা বন দফতরের কাছে দ্রুত চিতাবাঘ ধরার খাঁচা পাতা-সহ জখমের চিকিৎসা খরচ দেওয়ার দাবি করেন। মাদারিহাটের রেঞ্জ অফিসার শ্রীকান্ত ঘোষ বলেন, “শীঘ্রই খাঁচা বসাব। বন বিভাগ জখমের ডাক্তারি-খরচ দেবে।”

বাঘের আতঙ্ক বাসন্তীতে
বাঘের আতঙ্ক ছড়িয়েছে বাসন্তীর ঝড়খালি পঞ্চায়েতের ত্রিদিবনগরে। বুধবার রাতে গ্রামে বাঘের ডাক শুনে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন গ্রামবাসীরা। বন দফতরে খবর দেওয়া হয়। তবে, বৃহস্পতিবার সকালে নদীর পাড়ে বাঘের পায়ের ছাপ দেখে বনকর্মীদের অনুমান, বাঘটি সুন্দরবনের জঙ্গলে ফিরে গিয়েছে। বাঘটি ফের লোকালয়ে আসতে পারে, এই আশঙ্কায় রাত পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ত্রিদিবনগরের উল্টো দিকেই সুন্দরবনের হেড়োভাঙা জঙ্গল। মাঝে রয়েছে মাতলা নদী। গ্রামবাসীরা জানান, ওই জঙ্গল থেকেই নদী সাঁতরে বাঘটি গ্রামে ঢোকে। বনকর্মীরা ওই রাতেই গিয়ে জাল দিয়ে গ্রামের নদীর দিক ঘিরে ফেলেন। সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর লিপিকা রায় বলেন, “ওই এলাকায় বাঘ ঢুকেছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে। নদীর ধারে বনকর্মীরা বাঘের পায়ের ছাপ দেখেছেন। তা থেকে মনে হচ্ছে বাঘটি পাশের পিরখালি-৫ জঙ্গলে ফিরে গিয়েছে।”

পর্ষদের নোটিস
লেকটাউনের একটি রাসায়নিক কারখানা বন্ধের নোটিস দিল রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। পর্ষদ সূত্রে খবর, স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে পর্ষদের আধিকারিকেরা একাধিক বার কারখানাটি পরিদর্শন করে এই সিদ্ধান্ত নেন। আগেও কারখানাটি বন্ধের নোটিস দেওয়া হয়। তখন কর্তৃপক্ষ কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু গত মাসে হঠাৎ কারখানায় ফের উৎপাদন শুরু হলে দুর্গন্ধযুক্ত ধোঁয়া বেরোতে থাকে। স্থানীয়েরা পর্ষদের দ্বারস্থ হন। একটানা শব্দদূষণ ও তরল বর্জ্য বেরোনোরও অভিযোগ করেন তাঁরা।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.