|
|
|
|
টুকরো খবর |
মমতার মায়ের কিছুটা উন্নতি
নিজস্ব সংবাদদাতা |
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা গায়ত্রীদেবীর শারীরিক অবস্থার সামান্য উন্নতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার এসএসকেএম হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়, গায়ত্রীদেবীর রক্তচাপ এখনও কম ঠিকই। তবে বুধবারের তুলনায় চিকিৎসায় খানিকটা সাড়া দিচ্ছেন তিনি। এ দিন তাঁর ডায়ালিসিস করা যায়নি। তাঁকে ভেন্টিলেশনেই রাখা হয়েছে। বুধবার দুপুর থেকে তাঁর অবস্থার অবনতি শুরু হয়েছিল। সে-দিন ডায়ালিসিস করা যাবে কি না, তা নিয়েই প্রথমে সংশয় দেখা গিয়েছিল। ওষুধের সাহায্যে তাঁর রক্তচাপ কিছুটা বাড়ানোর চেষ্টা করেন চিকিৎসকেরা। তার পরে বিকেলের দিকে ডায়ালিসিও হয়। মুখ্যমন্ত্রী নিজেই বুধবার গভীর রাত পর্যন্ত হাসপাতালে ছিলেন। গায়ত্রীদেবীর অবস্থা নিয়ে খোঁজ নেন বিরোধী দল নেতা সূর্যকান্ত মিশ্রও। শ্বাসকষ্ট এবং কিডনির সমস্যার কারণে গত শুক্রবার থেকে গায়ত্রীদেবী পিজিতে আছেন।
|
নিরাপত্তা ভেঙে মহাকরণে যুবক, হইচই
|
নিরাপত্তা বলয় ভেঙে ঢুকে পড়ায় মহাকরণের কেন্দ্রীয় গেটে এক যুবককে ঘিরে হইচই পড়ে গেল। বৃহস্পতিবার সকাল সওয়া এগারোটা নাগাদ আচমকাই অরুণ মালিক নামের বছর তিরিশেকের ওই যুবক মহাকরণের কেন্দ্রীয় গেটের মধ্যে ঢুকে পড়ে ‘বন্দে মাতরম’, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জিন্দাবাদ’ বলে চিৎকার শুরু করেন। পুলিশকে হুগলির পোলবার বাসিন্দা ওই যুবক জানান, তিনি প্রতিবন্ধী। তিনি শুনতে পান না। তাঁর চিকিৎসার পয়সা নেই। মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে বাঁচাবেন সেই আশা নিয়েই তিনি মহাকরণে এসেছেন। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ওই যুবককে আটক করে কেন্দ্রীয় গেটের পুলিশ চৌকিতে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশের অনুমান, তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন। গত বছরের ১৫ মে বাম আমলে একই ভাবে মহাকরণে ঢুকে পড়েছিলেন অরুণ। তিনি আজ পুলিশকে বলেন, “আমি মুখ্যমন্ত্রীর ঘরের সামনে শুয়ে পড়েছিলাম। লাভ হয়নি। তাই ফের নতুন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এসেছি। উনি আমাকে বাঁচান।” পুলিশ জানিয়েছে, অরুণকে হেয়ার স্ট্রিট থানায় পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। মুখ্যমন্ত্রী অফিস সূত্রে খবর, হাসপাতালে ওই যুবকের চিকিৎসা করানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যুবকের দাবি অনুযায়ী তাঁর কাছে তথ্যপ্রমাণ থাকলে মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল থেকে তাঁকে সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর অফিস।
|
কনস্টেবল প্রহৃত |
মহিলা যাত্রীদের হাতে প্রহৃত হলেন আরপিএফের কর্তব্যরত মহিলা কনস্টেবল। বৃহস্পতিবার, বারুইপুর-শিয়ালদহ ‘লেডিজ স্পেশালে’। তাঁর নাম সীমা দাস। অভিযোগ, বচসার বাধায় ওই যাত্রীরা যাদবপুর স্টেশনে সীমাদেবীকে মারধর করেন। পুলিশ জানায়, হাসপাতালে সীমাদেবীর প্রাথমিক চিকিৎসা হয়। এই ঘটনায় দু’জন গ্রেফতার হয়েছেন। |
|
|
|
|
|