বেআইনি ভাবে কেটে ফেলা বেশ কয়েকটি গাছ বিক্রি করা আটকালেন গ্রামবাসীরা। শুধু তাই নয়, নিজেরাই বুধবার দুপুরে সেই গাছগুলি বন দফতরের হাতে তুলে দিলেন করিমপুরের গোপালপুরের বাসিন্দারা। দিনকয়েক আগে করিমপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতি কিছু মরা গাছ নিলাম করেছিল। সেই সময়ে যাঁরা ওই গাছ কাটার দায়িত্ব নিয়েছিলেন তাঁরা কিছু তাজা গাছও নির্বাচারে কেটে ফেলেছিল। স্থানীয় বাসিন্দা তথা নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য তৃণমূলের নির্মল ঘোষ বলেন, “ওরা প্রায় দশ লক্ষ টাকার ভালো গাছ কেটে ফেলেছে। গ্রামের লোকজন সেগুলো আগলে রেখে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানান। বুধবার গাছগুলো বন দফতরকে দেওয়া হয়েছে।” তেহট্টের মহকুমাশাসক অচিন্ত্যকুমার মন্ডল বলেন, “গ্রামবাসীদের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। বিডিওকে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।”
|
বুনো হাতির হানায় ক্ষতিগ্রস্ত হলেন পাঁচটি পরিবার। মঙ্গলবার গভীর রাতে দুটি বুনো হাতি নকশালবাড়ির তরিবাড়ি এলাকায় পাঁচটি বাড়িতে ভাঙচুর করে। ওই ঘটনার জেরে ক্ষুব্ধ এলাকার বাসিন্দারা ধর্মঘটের ডাক দেন। খবর পেয়ে নকশালবাড়ি পঞ্চায়েত সমিতির বন কর্মাধ্যক্ষ সুনীল ঘোষ বাসিন্দাদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি সামাল দেন। ধর্মঘটও প্রত্যাহার করা হয়। সুনীলবাবু বলেন, “বন দফতর থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের ব্যাপারে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। হাতির হামলা রুখতে বনকর্মীদের নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে।” |