জমা পড়ল ধর্ষণের ফরেন্সিক রিপোর্ট
কেতুগ্রাম ধর্ষণ মামলায় অবশেষে ফরেন্সিক রিপোর্ট আদালতের সামনে এল। জানা গেল, অভিযোগকারিণীর দেহরস ও পোশাকে বীর্যের অস্তিত্ব মিলেছে। কিন্তু তার পরিমাণ সামান্য হওয়ায় অভিযুক্তদের বীর্যের নমুনার সঙ্গে তা মিলিয়ে দেখা সম্ভব হয়নি।
এর আগে রেলপুলিশের তরফে বর্ধমান আদালতে ফরেন্সিক রিপোর্ট জমা দেওয়া হলেও তা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। কিন্তু এ দিন কেতুগ্রাম থানার পুলিশ যে ‘অতিরিক্ত চার্জশিট’ জমা দেয়, তাতে ওই রিপোর্টের প্রতিলিপি ছিল।
২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি কাটোয়া-আমোদপুর ন্যারোগেজ লাইনের (এখন ব্রডগেজ হচ্ছে) ট্রেন থেকে নামিয়ে ওই বিধবা মহিলাকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। ২৭ ফেব্রুয়ারি তাঁর শাড়ি, সায়া, ব্লাউজ ও দেহরস কলকাতার বেলগাছিয়ায় ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে জমা পড়েছিল। ওই বছরই ২৯ জুন বায়োলজি ডিভিশনের সহ-অধিকর্তা শিপ্রা রায় রিপোর্টটি তৈরি করেন।
ওই ঘটনায় ধৃত বীরভূমের চৌহাট্টার নয়ন শেখ ও ফরিদ শেখ, কাটোয়ার নূর মহম্মদ ও সেন্টু শেখের বীর্যের নমুনাও সেরোলজি বিভাগে পাঠিয়েছিল কাটোয়া জিআরপি। তারা জানিয়েছে, মহিলার দেহরস ও সায়ায় বীর্যের নমুনা মিললেও তা পরীক্ষার জন্য যথেষ্ট নয়। তাই বিশেষজ্ঞেরা তা মিলিয়ে দেখতে পারেননি বলে ওই দফতরের পরীক্ষক পিআর কুমার রিপোর্টে উল্লেখ করেছেন।
মূল অভিযুক্ত রেজাউল মির্জা-সহ যে ক’জন পরে ধরা পড়ে, তাদের বীর্যের নমুনাও পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট এখনও আসেনি। কাটোয়ার ফাস্ট ট্র্যাক বিচারক পরেশচন্দ্র কর্মকার আগামী ৫ মার্চ থেকে ফের সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.