ক্রেতারা যাতে ভেজালহীন গয়না কিনতে পারেন, সে জন্য জোড়া পদক্ষেপ করল কেন্দ্র। প্রথমত, ছোট শহরে হলমার্ক কেন্দ্র চালু করার লাইসেন্স ফি কমানো হল। দ্বিতীয়ত, ১০ গ্রাম বা তার বেশি ওজনের সোনার গয়নার ক্ষেত্রে ‘ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নম্বর’ লাগানোর ব্যবস্থাও চালু করা হল। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, ছোট শহরগুলিতে হলমার্ক কেন্দ্র চালুর উৎসাহ বাড়াতেই লাইসেন্স ফি কমানো হয়েছে। কমেছে ৮৭.৫% পর্যন্ত। বর্তমানে তিন বছরের জন্য লাইসেন্স ফি লাগে ২০ হাজার টাকা। নয়া ব্যবস্থায় শহরের জনসংখ্যার ভিত্তিতে লাইসেন্স ফি ঠিক করা হয়েছে। যে সব শহরে জনসংখ্যা ৩ লক্ষের কম, সেখানে তিন বছরের জন্য ফি ২৫০০ টাকা। ৩ থেকে ১০ লক্ষ জনসংখ্যার শহরে তা ৫,০০০। পাশাপাশি হলমার্ক সার্টিফিকেট যাতে জাল করা না যায়, তা নিশ্চিত করতে চালু করা হচ্ছে ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নম্বর। ওই নম্বরের ভিত্তিতে ভুয়ো হলমার্ক ধরা যাবে। উল্লেখ্য, সোনা কতটা খাঁটি, তা যাচাই করে হলমার্ক দেওয়া হয়। এর জন্য গয়নাগুলিকে হলমার্ক কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হয় নির্মাতাদের।
|
অবশেষে মার্কিন মুলুকে প্রতিযোগিতা-আইন লঙ্ঘনের বিষয়টি মেনে নিয়ে মিটমাট করল র্যানব্যাক্সি ল্যাবোরেটরিজ ও তেভা ফার্মাসিউটিক্যালস। জাপানি সংস্থা দাইচি স্যানকিও-র হাতে নিয়ন্ত্রণ থাকা র্যানব্যাক্সি এবং ইজরায়েলি ওষুধ সংস্থা তেভার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, মার্কিন বাজারে একে অন্যের জেনেরিক ওষুধ বিক্রিকে প্রতিযোগিতার মুখে না-ফেলতে অনৈতিক ভাবে বোঝাপড়া করেছিল তারা। ফলে কম দামে ওষুধ কেনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছিলেন ক্রেতারা। সেই অভিযোগ মেনে তিন লক্ষ ডলার জমা দিয়ে নিউ ইয়র্ক অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে মিটমাট করেছে দুই সংস্থাই। প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ভবিষ্যতে এ রকম আর না-করারও।
|
ঊর্ধ্বমুখী দৌড় বজায় রাখল বাজেটে খুশি বাজার। টানা চার দিন বাড়ল সেনসেক্স। বুধবার ৮৮.৭৬ উঠে তা পৌঁছল ২০,৭২২.৯৭ পয়েন্টে। গত প্রায় এক মাসে যা সর্বোচ্চ। বিশেষজ্ঞদের মতে, শিল্পের পছন্দসই বাজেট, রাজকোষ ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভোটের বছরেও কেন্দ্রের একবগ্গা মনোভাব ও কিছুটা কমা মূল্যবৃদ্ধি হাওয়া জোগাচ্ছে বাজারের পালে। মার্কিন অর্থনীতির হাল ফেরায় দর বাড়ছে তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির। র্যানব্যাক্সির ঝামেলা মেটানোও খুশি করেছে লগ্নিকারীদের।
|
ভোডাফোন নিজেদের মনোভাব স্পষ্ট জানালে ২০ হাজার কোটি টাকার কর বিতর্ক মেটাতে ফের আলোচনায় রাজি কেন্দ্র। এর আগে সংস্থা কথা বলতে অনাগ্রহী হওয়ায় আলোচনা বন্ধ হয়। কিন্তু কথা বন্ধের জন্য কেন্দ্রকেই দায়ী করেছে সংস্থা। |