ইন্দোনেশিয়ায় জাগল আগ্নেয়গিরি, মৃত ৩
সংবাদ সংস্থা • জাকার্তা
১৪ ফেব্রুয়ারি |
একের পর এক অগ্ন্যুৎপাতের জেরে বিধ্বস্ত ইন্দোনেশিয়ার সাধারণ জনজীবন। চলতি বছরের শুরুতেই জেগে উঠেছিল উত্তর সুমাত্রার সিনাবুঙ্গ আগ্নেয়গিরি। এ বার সুরাবায়ার কেলুড আগ্নেয়গিরির পালা। অগ্ন্যুৎপাতের পর ছাই এসে পড়েছে প্রায় ১৩৫ কিলোমিটার দূরে বরোবদুরের বৌদ্ধমন্দিরে। তার পরই মন্দির কর্তৃপক্ষ বাকি বৌদ্ধ-স্তূপ ও বুদ্ধ-মূর্তিগুলি প্ল্যাস্টিক দিয়ে ঢেকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা সংস্থার মুখপাত্র সুতোপো নুগ্রোহো জানিয়েছেন, ইন্দোনেশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর সুরাবায়া থেকে প্রায় ৮৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কেলুড আগ্নেয়গিরি থেকে বৃহস্পতিবার রাতে ফের লাভা বেরোতে থাকে। তবে লাভা বেরোনো আপাতত বন্ধ থাকলেও গরম ছাই ও ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে সুরাবায়ার আকাশ। সেই ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন তিন জন। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন প্রশাসনের কর্তারা। সরকারি সূত্রে খবর, প্রায় দু’লক্ষ লোককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত এক লক্ষ মানুষকে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে দেশের বেশ কিছু বিমানবন্দর। ফলে, জাভার মালাঙ্গ, সোলো, সেমারাঙ্গের বিমানবন্দরে আটকে পড়েছেন বহু যাত্রী। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সুরাবায়ার ও তার পার্শ্ববর্তী স্কুলগুলিও। তবে এ বারের অগ্ন্যুৎপাতে বালি দ্বীপের ওপরে কোনও প্রভাব পড়েনি। বছর পঁয়তিরিশের স্থানীয় এক কৃষক জানিয়েছেন, রাতে যখন কেলুডে ফের লাভা বেরোনো শুরু হল তখন কয়েকটি বোমা বিস্ফোরণের মতো আওয়াজ শোনা গিয়েছিল। এর আগে ২০০৭-এ দশ দিনের জন্য ঘুম ভেঙেছিল কেলুডের।
|
বিশাল অঙ্কে ক্রিস্টির নিলামে বিক্রি হল ফ্রান্সিস বেকনের আঁকা ‘দ্য পোর্ট্রেট অব জর্জ ডায়ার টকিং।’ ফোন করে এক ক্রেতা ৭ কোটি ডলারে (ভারতীয় মূল্যে ৪৩৩ কোটি ৪৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকায়) কিনে নেন ছবিটি। ১৯৬৬-তে আঁকা ছ’ফুট লম্বা এই ছবি বিক্রি করলেন মেক্সিকোর ব্যাঙ্কার ডেভিড মার্তিনেজ গুজম্যান। ক্রিস্টির দাবি, ইউরোপে বেকনের ছবিই আপাতত সব চেয়ে দামি। ডায়ার ছিলেন বেকনের প্রেমিক। ডায়ার নাকি বেকনের বাড়িতে চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়েছিলেন। পরে তিনিই হয়ে ওঠেন বেকনের সঙ্গী। ১৯৭১ সালে তিনি আত্মঘাতী হন।
|
ফেসবুকে এত দিন লিঙ্গ-পরিচয় বলতে ছিল শুধুই পুরুষ বা মহিলা। এ বার লিঙ্গ পরিচয়ের বিকল্প রাখা হচ্ছে। যার সাহায্যে রূপান্তরকামী বা বৃহন্নলা বা অনিশ্চিত লিঙ্গের এমন যে কেউই তাঁর লিঙ্গ পরিচয় অকপটে জানাতে পারবেন। অগুনতি মানুষ এই পরিবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন। |