গলায় গামছার ফাঁস দেওয়া এক যুবকের ঝুলন্ত মৃতদেহ মিলল বাড়ির বাগানে। মঙ্গলবার দুপুরে পুরুলিয়া মফস্সল থানার হুটমুড়া গ্রামের ঘটনা। মৃত যুবকের নাম শান্তনু ওঝা (৩০)। বাড়ির পিছনে বাগানে একটি গাছে তাঁর দেহ দেখতে পাওয়া যায়। পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, এ দিন দুপুরে তিনি বাড়ির পিছনে বাগানের কুয়োয় স্নান করতে গিয়েছিলেন। বেশ কিছুক্ষণ কেটে যাওয়ার পরেও তিনি ফিরে না আসায় বাড়ির লোকজন খোঁজ করতে গিয়ে তাঁর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। তাঁর দেহ নামিয়ে পুরুলিয়া সদর হাসপাতলে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে জানান। ওই যুবক ঝাড়খণ্ডের একটি নিরাপত্তারক্ষী সংস্থায় কাজ করতেন। সেখানে এক তরুণীর সঙ্গে পরিচয় হয় বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। এ দিকে অন্যত্র ওই যুবকের বিয়ে ঠিক করা হয়। যুবকের পরিচিত ওই তরুণী শান্তনুর গ্রামে আসেন। তা নিয়ে গোলমাল হয়ে থাকতে পারে বলে পুলিশের অনুমান। শান্তনুর মৃত্যুর পরেই তাঁর পাড়ার লোকজন গ্রামেই ওই তরুণীকে পাকড়াও করে পুলিশের হাতে তুলে দেন। পুলিশের দাবি, তরুণী তাদের জানিয়েছে, ওই যুবকের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা ছিল। তরুণীকে পুলিশ নিজেদের নিরাপদ হেফাজতে রেখে তাঁর বাড়িতে খবর পাঠিয়েছে।
|
রাইপুরের মণ্ডলকুলি বিবেকানন্দ প্রগতি সঙ্ঘের সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব শুরু হল বুধবার থেকে। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দিরের প্রাক্তন অধীক্ষক স্বামী যোগস্বরূপানন্দ। উৎসব কমিটির সভাপতি তপনকুমার মণ্ডল জানান, স্বামী বিবেকানন্দের একটি আবক্ষ মূর্তি বসানো হয়েছে। দু’দিন ধরে ক্লাব প্রাঙ্গণে পুরস্কার বিতরণ, স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির-সহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে ছিলেন রাইপুরের বিডিও দীপঙ্কর দাস, সাতপাট্টা দেমুশন্যা হাইস্কুলের প্রধানশিক্ষক সজলকান্তি মণ্ডল প্রমুখ।
|
সারা বাংলা অতুল্য ঘোষ যোগাসন প্রতিযোগিতায় ‘ক’ বিভাগে (৫-৯) দ্বিতীয় হল বিষ্ণুপুর মল্লভূম যোগ সেন্টারের শিক্ষার্থী শুভদীপ দত্ত। কলকাতার বিধান শিশু উদ্যানে ওই প্রতিযোগিতা হয়। সংস্থার সম্পাদক সুবোধ দে জানান, শুভদীপের এই স্বীকৃতি বিষ্ণুপুরের গর্ব। বিষ্ণুপুরের পুরপ্রধান তথা রাজ্যের বস্ত্রমন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বলেন, “শুভদীপ রাজ্যস্তরের এই প্রতিযোগিতায় পুরস্কৃত হয়ে শুধু সংস্থার মুখই উজ্জ্বল করেনি বিষ্ণুপুরের বাসিন্দা হয়ে সে এই শহরের মুখও উজ্জ্বল করেছে।” |