বিনা খরচে ১২ জনের চোখে অস্ত্রোপচার করানো হল দুর্গাপুরের বিধাননগর শাখার মাড়োয়ারি মহিলা সমিতির উদ্যোগে। সংস্থার পক্ষে নীলা অগ্রবাল জানান, এই গরিব মানুষদের বাড়ি থেকে আসা-যাওয়ার ব্যবস্থাও করেছেন তাঁরা। কাঁকসার দোমড়া গ্রামের মানা বাউরি, রাজকুসুম গ্রামের মনসা লোহারেরা জানান, এ ভাবে এই সমিতি সহায়তা পেয়ে তাঁরা খুশি। শনিবার রোগীদের ছুটি দেওয়ার আগে চোখের চিকিত্সক মনোজ হাজরা পরীক্ষা করেন।
|
হল ইসলামপুরের দাড়িভিট এলাকায়। রবিবার মহকুমা প্রশাসন, পুলিশ ও বিসিডিএ-র যৌথ উদ্যোগে শিবির হয়। উপস্থিত ছিলেন ইসলামপুরের মহকুমা শাসক নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস, ইসলামপুরের এসডিপিও সুবিমল পালও। ৮ চিকিৎসক শিবিরে ১৫০০ বাসিন্দার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন।
|
চার মাসেই ‘নতুন’ সুপারের বদলির নির্দেশ আসায় প্রতিবাদ-আন্দোলন শুরু করেছে চাঁচল নাগরিক মঞ্চ। বদলি রোখার আর্জি জানিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীকেও। আর্জি জানানো হয় জেলার দুই মন্ত্রীকেও। রাজ্যের সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সাবিত্রী মিত্র বলেন, “কোনও সরকারি কর্মী ভাল কাজ করলেও, তাঁকে আটকে রাখা যায় না। দফতরের একটা নিয়ম রয়েছে। তবুও বাসিন্দাদের দাবি নিয়ে স্বাস্থ্য দফতরে কথা বলব। প্রয়োজনে মুখ্যমন্ত্রীকেও জানাব।” চাঁচলের সহকারী মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক স্বপন বিশ্বাসও বলেন, “সুপার ভাল কাজ করছেন। আমরাও চাই তিনি থাকুন। কিন্তু বদলির নির্দেশ এসেছে স্বাস্থ্যভবন থেকে।” হাসপাতালের শৃঙ্খলা থেকে পরিচ্ছন্নতা। রোগীর আত্মীয়দের সুবিধের জন্য সহায়তা কেন্দ্র খোলা, দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা এক্স রে,প্যাথোলজি বিভাগ চালু করা সবই হয়েছে চাঁচল মহকুমা হাসপাতালের ‘নতুন’ সুপার কাজে যোগ দেওয়ার পরে। যাঁকে নিয়ে বাসিন্দাদের আন্দোলন সেই সুর্বণ গোস্বামী বলেন, “আমি একজন সরকারি আধিকারিক। যেখানে পাঠানো হবে আমি যেতে বাধ্য। তবে সর্বত্রই যাতে ভাল কাজ করতে পারি সেই চেষ্টা করব।” আজ সোমবার সহকারী মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে হাসপাতাল সুপারের বদলির সিদ্ধান্ত স্থগিত করার দাবি জানাবে মঞ্চ। মঞ্চের যুগ্ম আহ্বায়ক দেবব্রত ভোজ ও মনওয়ারুল আলম বলেন, “উনি চলে গেলে হাসপাতালের ক্ষতি হবে। আবেদনে কাজ না হলে বন্ধ ডাকা, এবং অনশনে বসার সিদ্ধান্তও নেওয়া হবে।” |