টাটকা খবর |
বিজেপি-তে বাপ্পি, রাজ্য থেকে লড়তে পারেন লোকসভা ভোটেও
নিজস্ব সংবাদদাতা |
জল্পনা ছিল বেশ কিছু দিন ধরেই। অবশেষে শুক্রবার আনুষ্ঠানিক ভাবে বিজেপি-তে যোগ দিলেন গায়ক তথা সঙ্গীত পরিচালক বাপ্পি লাহিড়ী। এ দিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে তাঁর বিজেপি-তে যোগদানের কথা ঘোষণা করেন বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি রাজনাথ সিংহ। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তিনি পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। এ দিন বাপ্পি লাহিড়ীর বিজেপি-তে যোগদানের পরে পশ্চিমবঙ্গে দলের রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ বলেন, “আমি ওই সঙ্গীতশিল্পীর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছি। আমাদের দলের সর্বভারতীয় সভাপতি রাজনাথ সিংহের সঙ্গেও আমার কথা হয়েছে। বাপ্পি লাহিড়ীকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে লোকসভা ভোটে লড়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি এখনও হ্যাঁ বা না কিছু বলেননি।” তবে বাপ্পি পশ্চিমবঙ্গ থেকে লোকসভা ভোটে লড়তে রাজি হলে তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্র নিয়ে আলোচনা শুরু হবে বিজেপি-তে।
|
প্রেসিডেন্সি হাতছাড়া এসএফআই-এর, পাঁচটি আসনে জয়ী আইসি
নিজস্ব সংবাদদাতা |
প্রেসিডেন্সির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে পাঁচটি আসনে জিতল আইসি। সেই সঙ্গে দীর্ঘ চার বছর পর প্রেসিডেন্সি হাতছাড়া হল এসএফআই-এর। শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে শুরু হয় ভোটপর্ব। এ দিন নির্বিঘ্নেই শেষ হয় ছাত্র সংসদের নির্বাচন। পূর্বনির্ধারিত ঘোষণা অনুযায়ী সকাল ১১টা ৪০ পর্যন্ত ক্লাস হয় প্রেসিডেন্সিতে। এর পর দিনের মতো স্থগিত রাখা হয় ক্লাস। বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর এই প্রথম নির্বাচন হল প্রেসিডেন্সিতে। নির্দিষ্ট পরিচয়পত্র দেখিয়ে ক্যাম্পাসে ঢুকতে হয়েছে ছাত্রছাত্রীদের। ক্যাম্পাসের বাইরে পুলিশ থাকলেও ভিতরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষী দিয়েই চলে ভোট। মূল প্রতিদ্বন্দ্বী আইসি এবং এসএফআই। এ দিন ছাত্র সংসদের পাঁচটি পদের জন্য সরাসরি নির্বাচন হয়। এ বারের নির্বাচনে কোনও প্রার্থী দেয়নি তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। প্রেসিডেন্সিতে দীর্ঘ দিন ক্ষমতায় ছিল আইসি। মাঝে বামফ্রন্টের আমলে কয়েক বছর ক্ষমতায় ছিল এসএফআই। |
|
গত বছর ১২ ফেব্রুয়ারি গার্ডেনরিচের হরিমোহন ঘোষ কলেজে মনোনয়নপত্র তোলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে প্রাণ হারান এক পুলিশকর্মী। তার পরে ছাত্র সংসদের নির্বাচন মাস ছয়েকের জন্য বন্ধ করে দেয় সরকার। সম্প্রতি সেই প্রক্রিয়া ফের শুরু হয়েছে। তার পর থেকেই রাজ্যে ফের শুরু হয়েছে ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনা। প্রেসিডেন্সিতে এ বারই প্রথম মনোনয়ন জমা ও তোলার প্রক্রিয়াটি হয়েছে অনলাইনে। ছাত্রভোটের প্রাথমিক এই পর্ব থেকেই কলেজে কলেজে শুরু হয় হানাহানি। কিন্তু অনলাইনে বড় কোনও রকম সমস্যা ছাড়া মনোনয়ন পর্ব সেরে নতুন দিশা দেখিয়েছে প্রেসিডেন্সি। সাফল্যে উজ্জীবিত হয়ে পরবর্তী ছাত্রভোটও অনলাইনে করার চিন্তাভাবনা শুরু করেছেন কর্তৃপক্ষ। রাজ্যের সব কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোনয়নপত্র তোলা ও জমা দেওয়ার কাজ অনলাইনে সারতে পারলে যে ছাত্রভোট অনেক নির্বিঘ্ন হবে, তা মানছেন শিক্ষা দফতরের কর্তারাও। প্রেসিডেন্সি-কর্তৃপক্ষের ভাবনাচিন্তাকে স্বাগত জানিয়েছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। তবে প্রেসিডেন্সির ছাত্র সংখ্যা কলকাতা বা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে বেশ কম। তাই প্রেসিডেন্সির দেখানো পথ অন্য বিশ্ববিদ্যালয় গ্রহণ করতে পারে কি না তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে একটা সংশয় রয়েই গিয়েছে।
|
দিল্লিতে অরুণাচলের ছাত্র-মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি ও গুয়াহাটি |
রহস্যজনক ভাবে মারা গেল অরুণাচল প্রদেশের স্বাস্থ্য বিভাগের পরিষদীয় সচিব তথা কংগ্রেস বিধায়ক নিদো পবিত্রর পুত্র নিদো টানিয়াম। ১৯ বছরের টানিয়াম দিল্লির গ্রিন পার্কে থেকে লেখাপড়া করত। গত ২৯ জানুয়ারি লাভলি প্রফেশনাল অ্যাকাডেমির প্রথম বর্ষের ছাত্র টানিয়াম তার বন্ধুদের সঙ্গে লাজপত নগরে ভাড়া বাড়ি খুঁজতে গিয়েছিল। বন্ধুরা জানায়, সেখানে তার চেহারা ও চুলের রং নিয়ে কয়েক জন ব্যঙ্গ করায় টানিয়াম রেগে যায়। তার সঙ্গে স্থানীয় কয়েক জন দোকানদারের ঝগড়া ও মারামারি হয়। গুরুতর জখম টানিয়ামকে এইম্স-এ নিয়ে যাওয়া হলেও তাঁকে বাঁচানো যায়নি। বিষয়টি নিয়ে লাজপত নগর থানা তদন্ত শুরু করেছে। টানিয়ামের বন্ধুরা ঘটনার জন্য পুলিশি গাফিলতিকেও দায়ী করেছে। পুলিশের কাছে খুনের অভিযোগ দায়ের করেছে টানিয়ামের পরিবার।
টানিয়ামের মৃত্যুকে ঘিরে ফের দিল্লি পুলিশ ও ‘আপ’ সরকারের চাপানউতোর শুরু হয়েছে। টানিয়ামের বন্ধুদের দাবি, ঘটনার পরে জখম টানিয়ামকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল পুলিশ। পরে তাকে ফের ওই একই জায়গায় শুইয়ে রেখে যাওয়া হয়। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ঘটনার ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্ত ঘোষণা করার পাশাপাশি পুলিশের ঘাড়েও পরোক্ষে দোষ চাপিয়েছেন। তিনি বলেন, “প্রকাশ্য রাস্তায় এক ছাত্রকে মেরে হত্যা করার এমন নিন্দনীয় ঘটনা কোনও ভাবেই বরদাস্ত করা হবে না।” যদিও বিজেপি-র মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “যে ভাবে একটি ছাত্রকে প্রাণ হারাতে হল, তা দেখিয়ে দেয় যে দিল্লিতে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।” ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে উত্তর-পূর্বের সব সাংসদ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। |
শিল্পোদ্যোগী তৈরির আতুঁড় গড়বে রাজ্য
নিজস্ব সংবাদদাতা |
শিল্প করুন। বাংলা গড়ুন। এই স্লোগান কার্যকর করতে এ বার জেলা স্তরে শিল্পোদ্যোগী তৈরির জন্য কর্পোরেট মহলের হাত ধরছে রাজ্য সরকার। শিল্পোদ্যোগীদের আন্তর্জাতিক সংগঠন টাই-এর সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে এ বিষয়ে রোডম্যাপ তৈরি করছে রাজ্য। জেলায় জেলায় ‘ইনকিউবেশন সেন্টার’ গড়ে তুলতে ডিস্ট্রিক্ট ইনডাস্ট্রিয়াল সেন্টার-এর পরিকাঠামো ব্যবহার করা হবে। |
|
টাইকন ২০১৪ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র। ছবি: স্বাতী চক্রবর্তী। |
শুক্রবার আন্তর্জাতিক স্তরের সম্মেলন টাইকন ২০১৪ উদ্বোধন করেন অর্থ তথা শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র। এই মঞ্চ থেকে তিনি বিনিয়োগের পাশাপাশি রাজ্য জুড়ে শিল্পোদ্যোগী তৈরি করতে শিল্পমহলকে আহ্বান জানান। শুধু ছকে বাঁধা চাকরি নয়। ব্যবসা করে আরও দশ জনের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার পক্ষে সওয়াল করেন তিনি। ভবিষ্যৎ শিল্পোদ্যোগীদের জন্য তাঁর বার্তা - “স্বপ্ন দেখুন।” আর এই স্বপ্ন বাস্তবায়িত করতে রাজ্য সরকারের দিক থেকেও নতুন ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছে বলে তাঁর দাবি। তিনি বলেন, “মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্প দফতর এ বিষয়ে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। এই দফতরের ৬০০ আধিকারিক ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট-এ প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। এই প্রশিক্ষণ কাজে লাগিয়ে জেলায় জেলায় শিল্পোদ্যোগীদের সাহায্য করবেন তাঁরা।”
|
দেবেন্দ্রপাল সিংহ ভুল্লারের মৃত্যুদণ্ডে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের
সংবাদ সংস্থা |
১৯৯৩ সালের দিল্লি বিস্ফোরণ মামলার মূল অভিযুক্ত দেবেন্দ্রপাল সিংহ ভুল্লারের ফাঁসির আদেশে স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। ফাঁসির সাজা মকুব করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিতে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ভুল্লার। ১৯ ফেব্রুয়ারি শুনানির পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে।
গত ২২ জানুয়ারি এক ঐতিহাসিক রায়ে ক্ষমাভিক্ষার আর্জি দীর্ঘদিন অযৌক্তিক ভাবে ঝুলে থাকায় ১৫ জন ফাঁসির আসামির সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাবাসের নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এ ক্ষেত্রেও ফাঁসির আদেশ কার্যকর করার অযৌক্তিক বিলম্বই দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে।
১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে এক বিস্ফোরণে ন’জনের মৃত্যু হয়, আহত হন ২৫ জন। আহতদের মধ্যে ছিলেন তত্কালীন যুব কংগ্রেস সভাপতি এম এস বিট্টা। বিস্ফোরণের ঘটনায় অভিযুক্ত দেবেন্দ্র পাল সিংহ ভুল্লারকে ১৯৯৩-এ মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। পরে পঞ্জাব সরকারের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন করে ভুল্লার। আবেদনের জবাব না পেয়ে সুপ্রিম কোর্টে মৃত্যুদণ্ড খারিজের আবেদন করে সে। ২০০২ সালের ২৬ মার্চ ভুল্লারের আবেদন খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট। ২০০৩-এর মার্চে খারিজ হয় রিভিউ পিটিশনও। ২০০৩-এর ১৪ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমাভিক্ষার আর্জি জানায় ভুল্লার। প্রায় আট বছর পর খারিজ হয় সেই আবেদনও। এই বিলম্বকে হাতিয়ার করে সুপ্রিম কোর্টে ফের যবজ্জীবন কারাদণ্ডের আবেদন করে ভুল্লার। কিন্তু ২০১১-এ খারিজ হয় সেই আবেদনও। এর পর গত ২২ জানুয়ারি ১৫ জনের ফাঁসির সাজা কমিয়ে দেয় প্রধান বিচারপতি পি সদাশিবমের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ। সেই রায়কে সামনে রেখে ফের এক বার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ভুল্লারের স্ত্রী।
|
মণিপুরে মোদী-বয়কটের ডাক ঘিরে নিরাপত্তা তুঙ্গে
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
রাজ্যের অশান্ত পরিস্থিতি ও মুসলিম সংগঠনগুলির নরেন্দ্র মোদীর সফর বয়কটের ডাককে মাথায় রেখে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি মোদীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঢেলে সাজছে মণিপুর সরকার। ওই দিন সকালে বিশেষ বিমানে ইম্ফল আসবেন নরেন্দ্র মোদী। লাংজিং আচাউবা মাঠে তাঁর সভা সেরে মোদী উড়ে যাবেন গুয়াহাটির উদ্দেশে। রাজ্যের উপ-মুখ্যমন্ত্রী গাইখংবাম জানান, মোদীর নিরাপত্তার জন্য ‘জেড’ শ্রেণির নিরাপত্তা তো থাকছেই। পাশাপাশি, তাঁর সফরে কোনও অবাঞ্ছিত ঘটনা যাতে না ঘটে সে দিকে নজর রাখছে পুলিশ-প্রশাসন। পুলিশের চিন্তা বাড়িয়ে বৃহস্পতিবার রাজ্যের সব মুসলিম সংগঠন যৌথ ভাবে মোদীর মণিপুর সফর বয়কট করার ডাক দেয়। প্রদেশ বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, তুলিহাল বিমানবন্দর থেকে ২০০০ বাইকের কনভয় মোদীকে সমাবেশস্থলে নিয়ে আসবে। পুলিশ গোটা যাত্রাপথ ও সমাবেশস্থলের আশপাশে দু’দিন আগে থেকেই ‘ফ্লাশ আউট’ অভিযান শুরু করতে চলেছে।
|
বিহালি গণহত্যায় হত বেড়ে ১৩ নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
নিখোঁজ ৭ জনের মধ্যে ৩ জনের মৃতদেহ জঙ্গল থেকে উদ্ধারের পর অসম-অরুণাচল সীমানাবর্তী বিহালিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৩। ২৯ জানুয়ারি বিকেল থেকে সন্ধ্যা অবধি, অরুণাচলের দিক থেকে আসা হানাদারেরা বিহালির চাউলধোয়া গ্রাম লক্ষ করে এলোপাথাড়ি গুলি চালায়। ঘটনাস্থলেই ১০ জনের মৃত্যু হয়। জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৫ জন। নিখোঁজ ছিলেন ৭ গ্রামবাসী। শুক্রবার সকালে বিহালি বনাঞ্চলের ডিকাল এলাকার হাতিডিপোতে তাঁদের তিন জনের দেহ খুঁজে পেয়ে গ্রামবাসীরা পুলিশে খবর দেন।
|
হেরেই চলেছে ধোনির ভারত
সংবাদ সংস্থা |
বদলাল না চিত্রনাট্য। ওয়েলিংটনে পঞ্চম তথা শেষ এক দিনের ম্যাচেও হারল ধোনির টিম ইন্ডিয়া। পাঁচ ম্যাচের সিরিজ ৪-০-এ হেরে কার্যত হোয়াইটওয়াশই হল ভারত।
শুক্রবার সিরিজের শেষ ম্যাচেও টসে জিতলেন মহন্দ্র সিংহ ধোনি। এবং টসে জিতে যথারীতি রান তাড়া করার সিদ্ধান্তই নিলেন তিনি। একটি ম্যাচ খেলেই বাদ পড়লেন স্টুয়ার্ট বিনি। তাঁর জায়গায় দলে ফিরে সিরিজে ব্যর্থতার ধারা অব্যাহত রাখলেন ধবন। ২৮ বলে ৯ রান করেন তিনি। ব্যর্থ রোহিত-রাহানে-জাডেজারাও। আসন্ন টেস্ট সিরিজকে মাথায় রেখে টিম সাউদি ও হামিশ বেনেটকে বিশ্রাম দিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। শামি-ভূবনেশ্বরদের মার খাওয়ার দিনে চার উইকেট নিলেন ব্ল্যাক ক্যাপসদের হয়ে অভিষেক করা ডান হাতি পেসার ম্যাট হেনরি। |
|
সিরিজ জিতে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটাররা। ছবি: এএফপি। |
ব্যাটিং দাপট যথারীতি বজায় রেখে সিরিজে আরও এক বার ৩০০-র গণ্ডি পার করল নিউজিল্যান্ড। সিরিজে দ্বিতীয় ও কেরিয়ারের দশম সেঞ্চুরি করলেন রস টেলর। বড় রান করলেন কেন উইলিয়ামসনও। তাড়াতাড়ি দু’উইকেট চলে যাওয়ার পর ফের এক বার কিউয়ি মিডল অর্ডারের হাল ধরলেন টেলর-উইলিয়ামসন জুটি। তৃতীয় উইকেটে ২০২ রানের পার্টনারশিপ নিউজিল্যান্ড ইনিংসের বড় রানের ভিত গড়ে দেয়। ৩০৩ রানে শেষ হয় নিউজিল্যান্ডের ইনিংস। ব্যাট করতে নেমে প্রথম দশ ওভারে ২০ রান তোলে ভারত। ভারতীয় ইনিংসে এক বারের জন্যও মনে হয়নি তারা জিততে পারে। বিরাট কোহলি কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুললেও প্রয়োজনের তুলনায় তা ছিল নেহাতই সামান্য। এ দিন চতুর্থ দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসাবে ওয়ান ডে-তে ৮ হাজার রান পূর্ণ করলেন ভারত অধিনায়ক। |
|