এসপি-কে ফের হুমকি হুমায়ুনের
নিজস্ব সংবাদদাতা • বেলডাঙা |
ফের পুলিশের পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে জেলা পুলিশের বেশ কয়েক জন কর্তাকে অপসারণের দাবি করলেন হুমায়ুন কবীর। আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি শক্তিপুর থানার সামনে ধর্নার ডাকও দেন তিনি। শনিবার সন্ধ্যায় মুর্শিদাবাদের শক্তিপুরে তিনি বলেন, “সিভিক পুলিশ নিয়োগের সময়ে বেছে বেছে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। ৮ তারিখের ওই ধর্না মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্য প্রশাসনের কর্তাদের লিখিত আবেদন করা হবে যাতে ওই নিয়োগের প্রশ্নে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা হয়।” জেলা পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর অবশ্য এ নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। প্রসঙ্গত, মাস কয়েক আগেও জেলা পুলিশ সুপারের অপসারণের কথা বলেছিলেন জেলা তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি।
|
গ্রেফতার মহিলা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কৃষ্ণনগর |
সোনার গয়না-সহ এক মহিলাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার রাতে শান্তিপুর থেকে ধৃত মহিলার নাম টিঙ্কু দাস। পুলিশ জানিয়েছে, ওই মহিলার স্বামী সুব্রত দাস একটি ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার হয়ে জেলে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান ডাকাতির গয়নাই রাখা আছে ওই মহিলার কাছে।
|
খোরজুনা কাণ্ডে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু |
কান্দি ফার্স্ট ফাস্ট ট্র্যাক আদালতে সোমবার শুরু হল খোরজুনা ধর্ষণ কাণ্ডের সাক্ষ্যগ্রহণ পর্ব। এ দিন বিচারক চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়ের এজলাসে মৃতার স্বামীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। আদালতে হাজির ছিলেন অভিযুক্ত প্রকাশ দাসও। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১৬ ডিসেম্বর ওই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর কথা ছিল। কিন্তু অভিযুক্ত প্রকাশ দাসের আইনজীবী সফিউর রহমান, সাক্ষ্য গ্রহণে অসুবিধার কথা জানিয়ে অন্য আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণের দাবি জানান। এরপর বিচারক সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন গত ২০ জানুয়ারি। কিন্তু সেদিনও সাক্ষ্যগ্রহণ করা যায়নি। উচ্চ আদালতের নির্দেশে এ দিন পুলিশি প্রহরায় ফার্স্ট ফাস্ট ট্র্যাক আদালতের মূল দরজা বন্ধ করে ক্যামেরা ট্রায়াল হয়। দুপুর তিনটে থেকে সওয়া এক ঘণ্টা ধরে বিচারকের কাছে সাক্ষ্য দেন ওই মহিলার স্বামী। ওই মহিলার এক প্রতিবেশীরও সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল। তবে সময়াভাবে এ দিন আর তা করা যায়নি। গত বছর জুন মাসে বড়ঞার খোরজুনায় এক মহিলাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ ওঠে।
|
মাটি বোঝাই লরির সঙ্গে উল্টো দিক থেকে আসা একটি লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল মাটি বোঝাই লরির চালক-সহ ৩ জনের। সোমবার সুতি থানার ধলো গ্রামের কাছে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের এই দুর্ঘটনায় জখম হয়েছেন ১০জন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁরা জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতরা হলেন ডালিম শেখ (২২), সোলেমান শেখ (৫৫) ও মোবারক শেখ (১৮)। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাতভর জমি থেকে মাটি কেটে লরিতে বোঝাই করে তা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল মাইল সাতেক দূরে একটি ইটভাটায়। হঠাৎ উত্তরবঙ্গগামী একটি লরির মুখোমুখি ধাক্কায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ঘটেছে দুর্ঘটনাটি। |